ডোমারে চেক চুরি করে তিন লক্ষ টাকা উত্তোলনের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/01/domar_21.html
বিশেষ প্রতিনিধি ৯ জানুয়ারি॥
নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় বিআরডিবি’র পল্লী জীবিকায়ন প্রকল্প-২ এর চেক বই চুরি করে সরকারী তিন লক্ষ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিষয়টি ফাঁস হয়ে পড়লে এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা এরমান আলী জানান, ওই চেক বইয়ের দুইটি পাতা অফিসের কাজে ব্যবহার করার পর আট পাতার চেক বইটি হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা ফজলে খোদার কাছে রক্ষিত ছিল। কিন্তু আজ মঙ্গলবার সকালে তিনি বলেন ওই চেক বইটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে সোনালী ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা যায় আগের দিন গতকাল সোমবার (৮ জানুয়ারি) সোনালী ব্যাংক হতে চান্দখানা মসজিদ পাড়া মহিলা বিত্তহীন সমবায় সমিতির নামে চেকের মাধ্যমে তিন লক্ষ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। ওই চেকে নাকী আমার স্বাক্ষর ছিল। কিন্তু আমি ওই চেকে কোন স্বাক্ষর করিনি। কেউ স্বাক্ষর জাল করে থাকতে পারে। তিনি বলেন, চেক ছিল হিসাব রক্ষন কর্মকর্তার কাছে।
হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা ফজলে খোদা জানান, আমি অফিসের টেবিলের ডয়ারে চেক বই রেখেছিলাম। আজ মঙ্গলবার ডয়ার খুলে দেখি চেক বইটি নাই। পরে জানতে পারি প্রকল্প কর্মকর্তা এরমান আলীর স্বাক্ষরে তিন লক্ষ টাকা ব্যাংক হতে উত্তোলন করা হয়েছে।
ডোমার সোনালি ব্যাংক কর্মকর্তা মাহমুদুজ্জামান সুমন তিন লক্ষ টাকা উত্তোলনের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
চেক চুরি ও ব্যাংক হতে টাকা উত্তোলনে বিআরডিবি’র ডোমার কার্যালয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে একে অপরকে দোষারোপ করছে তারা। তবে এর একটি তদন্ত করে দোষিদের বিচারেরও দাবী করা হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় বিআরডিবি’র পল্লী জীবিকায়ন প্রকল্প-২ এর চেক বই চুরি করে সরকারী তিন লক্ষ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিষয়টি ফাঁস হয়ে পড়লে এ নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা এরমান আলী জানান, ওই চেক বইয়ের দুইটি পাতা অফিসের কাজে ব্যবহার করার পর আট পাতার চেক বইটি হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা ফজলে খোদার কাছে রক্ষিত ছিল। কিন্তু আজ মঙ্গলবার সকালে তিনি বলেন ওই চেক বইটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। খোঁজাখুঁজির পর না পেয়ে সোনালী ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা যায় আগের দিন গতকাল সোমবার (৮ জানুয়ারি) সোনালী ব্যাংক হতে চান্দখানা মসজিদ পাড়া মহিলা বিত্তহীন সমবায় সমিতির নামে চেকের মাধ্যমে তিন লক্ষ টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। ওই চেকে নাকী আমার স্বাক্ষর ছিল। কিন্তু আমি ওই চেকে কোন স্বাক্ষর করিনি। কেউ স্বাক্ষর জাল করে থাকতে পারে। তিনি বলেন, চেক ছিল হিসাব রক্ষন কর্মকর্তার কাছে।
হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা ফজলে খোদা জানান, আমি অফিসের টেবিলের ডয়ারে চেক বই রেখেছিলাম। আজ মঙ্গলবার ডয়ার খুলে দেখি চেক বইটি নাই। পরে জানতে পারি প্রকল্প কর্মকর্তা এরমান আলীর স্বাক্ষরে তিন লক্ষ টাকা ব্যাংক হতে উত্তোলন করা হয়েছে।
ডোমার সোনালি ব্যাংক কর্মকর্তা মাহমুদুজ্জামান সুমন তিন লক্ষ টাকা উত্তোলনের সত্যতা নিশ্চিত করেন।
চেক চুরি ও ব্যাংক হতে টাকা উত্তোলনে বিআরডিবি’র ডোমার কার্যালয়ে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে একে অপরকে দোষারোপ করছে তারা। তবে এর একটি তদন্ত করে দোষিদের বিচারেরও দাবী করা হয়েছে।