হরিপুরে মায়েরা স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত
https://www.obolokon24.com/2017/12/thakurgaon_97.html
জে.ইতি হরিপুর ঠাকুরগাও প্রতিনিধিঃ
হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটিতে ডিএসএফ এর কার্যক্রম চালু থাকার পরও দীর্ঘদিন যাবত গাইনি ডাক্তারের ২ টি পদ শূণ্য থাকায় মুখ থুবরে পরেছে এর কার্যক্রম।
সারাদেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে মাত্র ৫৩ টি উপজেলায় এই ডিএসএফ এর কার্যক্রম চালু হয়। হরিপুর উপজেলার প্রায় দুই লক্ষ মহিলা ও শিশুর চিকিৎসার একমাত্র অবলম্বন হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটি বেহাল দশা থাকায় তেমন কোনো চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না।
২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আলহাজ্ব দবিরুল ইসলাম এমপি হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটিতে ডিএসএফ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ২/১ বছর কর্মসূচি সফলভাবে চললেও পরে গাইনি ও অবশ ডাক্তারের অভাবে থমকে যায় এই কার্যক্রম ।
ভাড়াটে ডাক্তার দ্বারা এর কাজ চলছিল, কিন্ত এখন তাও নেই। গাইনি, অবশ ও শিশু ডাক্তার না থাকায় ডিএসএফ এর সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন গর্ভবতী ও প্রসূতী মায়েরা। গর্ভবতী ও প্রসূতী মায়েদের বাধ্য হয়ে হাতুরে ডাক্তার, কবিরাজ এবং অদক্ষ বা ক্লিনিকগুলোতে যেতে হয়।
এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন তারা। হরিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটি ২১ জন ডাক্তার থাকার কথা থালেও গাইনি, অবশ ও শিশু ডাক্তারসহ ১৭ পদে ডাক্তার নেই। আছে মাত্র কর্মরত ৪ জন ডাক্তার।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকতা ডাক্তার আব্দুল সামাদ (টিএইচএ) জানান, স্বাস্থ্য বিভাগের ডাক্তার সংকটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
আলহাজ্ব দবিরুল ইসলাম এমপি মুঠো ফোনে জানান, জরুরি ভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটিতে ডিএসএফ এর কার্যক্রম চালু থাকার পরও দীর্ঘদিন যাবত গাইনি ডাক্তারের ২ টি পদ শূণ্য থাকায় মুখ থুবরে পরেছে এর কার্যক্রম।
সারাদেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে মাত্র ৫৩ টি উপজেলায় এই ডিএসএফ এর কার্যক্রম চালু হয়। হরিপুর উপজেলার প্রায় দুই লক্ষ মহিলা ও শিশুর চিকিৎসার একমাত্র অবলম্বন হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটি বেহাল দশা থাকায় তেমন কোনো চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে না।
২০১১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আলহাজ্ব দবিরুল ইসলাম এমপি হরিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটিতে ডিএসএফ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ২/১ বছর কর্মসূচি সফলভাবে চললেও পরে গাইনি ও অবশ ডাক্তারের অভাবে থমকে যায় এই কার্যক্রম ।
ভাড়াটে ডাক্তার দ্বারা এর কাজ চলছিল, কিন্ত এখন তাও নেই। গাইনি, অবশ ও শিশু ডাক্তার না থাকায় ডিএসএফ এর সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন গর্ভবতী ও প্রসূতী মায়েরা। গর্ভবতী ও প্রসূতী মায়েদের বাধ্য হয়ে হাতুরে ডাক্তার, কবিরাজ এবং অদক্ষ বা ক্লিনিকগুলোতে যেতে হয়।
এতে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন তারা। হরিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্রাটি ২১ জন ডাক্তার থাকার কথা থালেও গাইনি, অবশ ও শিশু ডাক্তারসহ ১৭ পদে ডাক্তার নেই। আছে মাত্র কর্মরত ৪ জন ডাক্তার।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকতা ডাক্তার আব্দুল সামাদ (টিএইচএ) জানান, স্বাস্থ্য বিভাগের ডাক্তার সংকটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।
আলহাজ্ব দবিরুল ইসলাম এমপি মুঠো ফোনে জানান, জরুরি ভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।