গঙ্গাচড়ায় আবাসন প্রকল্প নির্মানের শুরুতেই অনিয়ম
https://www.obolokon24.com/2017/12/rangpur_60.html
সফিয়ার কাজল গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধিঃ
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় একটি আবাসন প্রকল্প নির্মানের শুরুই হয়েছে অনিয়মের মধ্যে। শ্রমিক দিয়ে মাটি ভরাটের নিয়ম থাকলেও প্রকল্প চেয়ারম্যান মাটি ভরাট করছেন শ্যালো মেশিন দিয়ে। এঘটনায় এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের আরাজী জয়দেব গ্রামে চলতি অর্থ বছরে নদী ভাঙ্গন কবলিত আশ্রয়হীন মানুষদের জন্য সরকারের পক্ষথেকে একটি আবাসন নির্মানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইতিমধ্যে ওই প্রকল্পে মাটি ভরাটের জন্য সরকারের পক্ষথেকে ২শত ১২ মেট্রিক টন চাউল বরাদ্ধ দেওয়া হয়। মাটি ভরাট কাজের প্রকল্প চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পান ওই ইউনিয়নের ইউ.পি চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী আজাদ। প্রকল্পের নির্ধারিত জায়গায় শ্রমিক দিয়ে মাটি ভরাটের নিয়ম থাকলেও প্রকল্প চেয়ারম্যান আবাসন প্রকল্পের পাশেই ৩টি শ্যালো মেশিন স্থাপন করে ভূগর্ভস্থ বালু উত্তলন করে মাটি ভরাট করছে। এতে ওই আবাসন এলাকার খেটে খাওয়া দিন মজুরা তাদের কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আবাসন এলাকার মানিক ৬৫, হাসানুল ৩০, জয়নাল ৩৮, আলম ৬০, জানান গত ১৫ দিন থেকে আবাসনের জায়গায় শ্যালো মেশিন দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ চলছে। তারা দ্রুত শ্যালো মেশিন দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ বন্ধ করে শ্রমিক দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ জানান। এবিষয়ে ইউ.পি চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী আজাদ জানান কাজের অফিস আদেশ নিয়ে নিয়ম মাফিক কাজ করছি। উপজেলা প্রকল্প বাস্থবায়ন কর্মকর্তা বাবুল চন্দ্র রায় জানান আবাসনের কোন কাজের আদেশ দেওয়া হয়নি, তাই ব্যবস্থা নিতে পারছি না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ এনামুল কবীর জানান প্রকল্প চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় একটি আবাসন প্রকল্প নির্মানের শুরুই হয়েছে অনিয়মের মধ্যে। শ্রমিক দিয়ে মাটি ভরাটের নিয়ম থাকলেও প্রকল্প চেয়ারম্যান মাটি ভরাট করছেন শ্যালো মেশিন দিয়ে। এঘটনায় এলাকাবাসীর মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় উপজেলার মর্ণেয়া ইউনিয়নের আরাজী জয়দেব গ্রামে চলতি অর্থ বছরে নদী ভাঙ্গন কবলিত আশ্রয়হীন মানুষদের জন্য সরকারের পক্ষথেকে একটি আবাসন নির্মানের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইতিমধ্যে ওই প্রকল্পে মাটি ভরাটের জন্য সরকারের পক্ষথেকে ২শত ১২ মেট্রিক টন চাউল বরাদ্ধ দেওয়া হয়। মাটি ভরাট কাজের প্রকল্প চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পান ওই ইউনিয়নের ইউ.পি চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী আজাদ। প্রকল্পের নির্ধারিত জায়গায় শ্রমিক দিয়ে মাটি ভরাটের নিয়ম থাকলেও প্রকল্প চেয়ারম্যান আবাসন প্রকল্পের পাশেই ৩টি শ্যালো মেশিন স্থাপন করে ভূগর্ভস্থ বালু উত্তলন করে মাটি ভরাট করছে। এতে ওই আবাসন এলাকার খেটে খাওয়া দিন মজুরা তাদের কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আবাসন এলাকার মানিক ৬৫, হাসানুল ৩০, জয়নাল ৩৮, আলম ৬০, জানান গত ১৫ দিন থেকে আবাসনের জায়গায় শ্যালো মেশিন দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ চলছে। তারা দ্রুত শ্যালো মেশিন দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ বন্ধ করে শ্রমিক দিয়ে মাটি ভরাটের কাজ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধ জানান। এবিষয়ে ইউ.পি চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী আজাদ জানান কাজের অফিস আদেশ নিয়ে নিয়ম মাফিক কাজ করছি। উপজেলা প্রকল্প বাস্থবায়ন কর্মকর্তা বাবুল চন্দ্র রায় জানান আবাসনের কোন কাজের আদেশ দেওয়া হয়নি, তাই ব্যবস্থা নিতে পারছি না। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ এনামুল কবীর জানান প্রকল্প চেয়ারম্যানের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।