পীরগাছায় দাতার উত্তরসুরী হয়েও চাকুরি না পাওয়ার আশঙ্কা
https://www.obolokon24.com/2017/12/rangpur_4.html
ফজলুর রহমান, পীরগাছা (রংপুর)প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগাছায় বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম-নৈশ প্রহরী নিয়োগে দাতাদের উত্তরসুরী বঞ্চিত হতে যাচ্ছে। দাতাদের একমাত্র উত্তরসুরী পলাশ চন্দ্র বর্মন চাকুরি পাওয়ার আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
জানা যায়, উপজেলার বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত ১৯৫১ সালে স্থানীয় ব্যাক্তিগণের সহযোগিতায় প্রতিষ্টিত হয়। প্রতিষ্টা লগ্নে স্বর্গীয় যামিনী কান্ত বর্মণ ৩৬ ও কৃত্তিময়ী বর্মণী ১৪ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে দান করেন। প্রতিষ্টার পর থেকে বিদ্যালয়টি সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে। গত ১৯৮৯-৯০ অর্থ বছরে বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে একটি একাডেমিক ভবন বরাদ্ধ হয়। ওই সময় একাডেমিক ভবন করার মতো উপযোগী জায়গা না থাকায় দাতা কৃত্তিময়ীর নাতি স্বর্গীয় বিপিন চন্দ্র বর্মণ বিদ্যালয়ের বৃহৎ স্বার্থে ৫ শতাংশ জমি মৌখিকভাবে দান করেন। পরে উক্ত জায়গায় একাডেমিক ভবনটি নির্মিত হয়। একাডেমিক ভবন নির্মাণের পরেও দানকৃত অবশিষ্ট জায়গায় দাড়িয়ে রয়েছে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরিকাম-নৈশ প্রহরী পদ সৃষ্ঠি হয়। পদ সৃষ্ঠি হওয়ায় উক্ত পদে নিয়োগ প্রাপ্তির জন্য স্বর্গীয় বিপিন চন্দ্র বর্মণ এর ছেলে পলাশ চন্দ্র বর্মণ আবেদন করেন। চাকুরি প্রাপ্তির জন্য শেষ চেষ্টা হিসেবে সে নিয়োগ কমিটির সদস্যদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
জমি দাতা স্বর্গীয় বিপিন চন্দ্র বর্মণ এর বিধবা স্ত্রী নবান্ন রানী জানান, আমার স্বামী ও স্বামীর পূর্ব পুরুষগন ওই বিদ্যালয় প্রতিষ্টার সময় এলাকার বৃহৎ স্বার্থে জমি দান করেন। পরবর্তী সময়ে একাডেমিক ভবন নির্মানের জন্য আমার স্বামী আবারোও মৌখিকভাবে জমি দান করেন। বর্তমানে আমার জমিজমা না থাকায় আমরা অসহায় জীবন যাপন করছি। আমার ছেলে পলাশ চন্দ্র বর্মণ বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম-নৈশ প্রহরি পদে চাকুরি জন্য আবেদন করেন। তিনি আরো বলেন, জমি দাতার উত্তরসুরি হিসেবে আমার ছেলে পলাশ চন্দ্র বর্মণ এর চাকুরি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে হবে বলে আমি আশা করছি।
রংপুরের পীরগাছায় বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরি কাম-নৈশ প্রহরী নিয়োগে দাতাদের উত্তরসুরী বঞ্চিত হতে যাচ্ছে। দাতাদের একমাত্র উত্তরসুরী পলাশ চন্দ্র বর্মন চাকুরি পাওয়ার আশায় দ্বারে দ্বারে ঘুরছে।
জানা যায়, উপজেলার বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি গত ১৯৫১ সালে স্থানীয় ব্যাক্তিগণের সহযোগিতায় প্রতিষ্টিত হয়। প্রতিষ্টা লগ্নে স্বর্গীয় যামিনী কান্ত বর্মণ ৩৬ ও কৃত্তিময়ী বর্মণী ১৪ শতাংশ জমি বিদ্যালয়ের নামে দান করেন। প্রতিষ্টার পর থেকে বিদ্যালয়টি সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়ে আসছে। গত ১৯৮৯-৯০ অর্থ বছরে বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে একটি একাডেমিক ভবন বরাদ্ধ হয়। ওই সময় একাডেমিক ভবন করার মতো উপযোগী জায়গা না থাকায় দাতা কৃত্তিময়ীর নাতি স্বর্গীয় বিপিন চন্দ্র বর্মণ বিদ্যালয়ের বৃহৎ স্বার্থে ৫ শতাংশ জমি মৌখিকভাবে দান করেন। পরে উক্ত জায়গায় একাডেমিক ভবনটি নির্মিত হয়। একাডেমিক ভবন নির্মাণের পরেও দানকৃত অবশিষ্ট জায়গায় দাড়িয়ে রয়েছে প্রায় ২ লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দপ্তরিকাম-নৈশ প্রহরী পদ সৃষ্ঠি হয়। পদ সৃষ্ঠি হওয়ায় উক্ত পদে নিয়োগ প্রাপ্তির জন্য স্বর্গীয় বিপিন চন্দ্র বর্মণ এর ছেলে পলাশ চন্দ্র বর্মণ আবেদন করেন। চাকুরি প্রাপ্তির জন্য শেষ চেষ্টা হিসেবে সে নিয়োগ কমিটির সদস্যদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
জমি দাতা স্বর্গীয় বিপিন চন্দ্র বর্মণ এর বিধবা স্ত্রী নবান্ন রানী জানান, আমার স্বামী ও স্বামীর পূর্ব পুরুষগন ওই বিদ্যালয় প্রতিষ্টার সময় এলাকার বৃহৎ স্বার্থে জমি দান করেন। পরবর্তী সময়ে একাডেমিক ভবন নির্মানের জন্য আমার স্বামী আবারোও মৌখিকভাবে জমি দান করেন। বর্তমানে আমার জমিজমা না থাকায় আমরা অসহায় জীবন যাপন করছি। আমার ছেলে পলাশ চন্দ্র বর্মণ বিরবিরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি কাম-নৈশ প্রহরি পদে চাকুরি জন্য আবেদন করেন। তিনি আরো বলেন, জমি দাতার উত্তরসুরি হিসেবে আমার ছেলে পলাশ চন্দ্র বর্মণ এর চাকুরি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে হবে বলে আমি আশা করছি।