অনিয়মের বেড়াজালে পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস
https://www.obolokon24.com/2017/12/panchagar_37.html
মো: সাইদুজ্জামান রেজা পঞ্চগড় :
পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে সাব রেজিষ্টার সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। এতে সপ্তাহে ৫ দিনের পরিবর্তে দুইদিন রেজিষ্ট্রি হওয়ায় সেবা প্রার্থীদের চরম হয়রানির শিকার হচ্ছে সাধারণ। জানা যায়, পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে প্রায় ৬ মাসের অধিক সময় ধরে কোন সাব রেজিষ্টার যোগদান না করায় দায়িত্ব প্রাপ্ত দিয়ে অফিসের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এতে দায়িত্ব প্রাপ্তরা অতিরিক্ত সুবিধা আদায় করছে। বিভিন্ন অনিয়ম ও সংকটে মুখ থুবড়ে পড়েছে পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের কার্যক্রম। উপজেলা থেকে অতিরিক্ত দায়িত্বভার প্রাপ্ত অফিসাররা নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী অফিস পরিচালনা করায় সেবা প্রার্থীরা প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সূত্রে জানায় বিভিন্ন সময়ে অতিরিক্ত ফি নিয়ে অফিসে ঝামেলা বাঁধে। পঞ্চগড় সদর উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত বোদা উপজেলার সাব রেজিষ্টার উম্মে সালমা বলেন, এজলাস থেকে নেমে আমি বিষয়টি অবহিত করতে স্যারের বাসায় গিয়েছিলাম। সাব রেজিষ্টারের শূণ্যতায় অফিসের একটি মহল বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। ভুক্তভোগীরা জানায়, দলিল করতে সরকার আরোপিত ফি ছাড়াও ৭শত ৫০টাকা অতিরিক্ত প্রদান করতে হয়। এছাড়াও রশিদ বাবদ দলিল গ্রহিতার নিকট ৫০ টাকা ফি আদায় করছে অফিস কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সমতা আক্তারের কাছে ৭ শত ৫০ টাকা আদায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি নতুন এসেছি, আমাকে এখানে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এই টাকার বিষয়ে সাব রেজিষ্টার বলতে পারবেন। অথচ রাজস্বের টাকা এবং অতিরিক্ত ফি আদায় করার কোন অধিকারেই থাকেনা সমতা আক্তারের যেখানে অফিসের অফিস সহকারী চাকুরীতে বহাল। পঞ্চগড় সদর উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: বাবুল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে সাব রেজিষ্টারের পদ শূণ্য রয়েছে। জরুরী ভিত্তিতে একজন অফিসার নিয়োগ দিলে সরকারের রাজস্ব আদায় বৃদ্ধিসহ জনগণের ভোগান্তি কমে যাবে। নাম প্রকাশ্য অনিচ্ছুক একজন দলিল লেখক জানান লেট ফি এবং কাগজের কোন গরমিল থাকলে সরাসরি খাসকামরায় বসে সাব-রেজিষ্টার কে ম্যানেজ করতে হয়। পঞ্চগড় সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা যায় অফিসের নাইট গার্ড আনোয়ার হোসেন সাব-রেজিষ্টার অফিসের কিছু বিশেষ দায়িত্ব পালন করছে। ইতি পূর্বে নাইট গার্ড আনোয়ার এর বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও নাইট গার্ড আনোয়ার বরাবরে ছিল ধরা ছোয়ার বাইরে। এ বিষয়ে সাব রেজিষ্টারের সাথে কথা হলে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান। এ ব্যাপারে জেলা রেজিষ্টার অমৃত লাল মজুমদার বলেন গত ২৬শে নভেম্বরে পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্টার হিসেবে যোগদানের জন্য মো: বজলুর রহমান বগুড়া সাব রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে অব্যাহতি নেন। তবে তিনি এখনও যোগদান করেননি।
পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে সাব রেজিষ্টার সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। এতে সপ্তাহে ৫ দিনের পরিবর্তে দুইদিন রেজিষ্ট্রি হওয়ায় সেবা প্রার্থীদের চরম হয়রানির শিকার হচ্ছে সাধারণ। জানা যায়, পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে প্রায় ৬ মাসের অধিক সময় ধরে কোন সাব রেজিষ্টার যোগদান না করায় দায়িত্ব প্রাপ্ত দিয়ে অফিসের কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এতে দায়িত্ব প্রাপ্তরা অতিরিক্ত সুবিধা আদায় করছে। বিভিন্ন অনিয়ম ও সংকটে মুখ থুবড়ে পড়েছে পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্ট্রি অফিসের কার্যক্রম। উপজেলা থেকে অতিরিক্ত দায়িত্বভার প্রাপ্ত অফিসাররা নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী অফিস পরিচালনা করায় সেবা প্রার্থীরা প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সূত্রে জানায় বিভিন্ন সময়ে অতিরিক্ত ফি নিয়ে অফিসে ঝামেলা বাঁধে। পঞ্চগড় সদর উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত বোদা উপজেলার সাব রেজিষ্টার উম্মে সালমা বলেন, এজলাস থেকে নেমে আমি বিষয়টি অবহিত করতে স্যারের বাসায় গিয়েছিলাম। সাব রেজিষ্টারের শূণ্যতায় অফিসের একটি মহল বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে। ভুক্তভোগীরা জানায়, দলিল করতে সরকার আরোপিত ফি ছাড়াও ৭শত ৫০টাকা অতিরিক্ত প্রদান করতে হয়। এছাড়াও রশিদ বাবদ দলিল গ্রহিতার নিকট ৫০ টাকা ফি আদায় করছে অফিস কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার দুপুরে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সমতা আক্তারের কাছে ৭ শত ৫০ টাকা আদায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি নতুন এসেছি, আমাকে এখানে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে এই টাকার বিষয়ে সাব রেজিষ্টার বলতে পারবেন। অথচ রাজস্বের টাকা এবং অতিরিক্ত ফি আদায় করার কোন অধিকারেই থাকেনা সমতা আক্তারের যেখানে অফিসের অফিস সহকারী চাকুরীতে বহাল। পঞ্চগড় সদর উপজেলা দলিল লেখক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো: বাবুল হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে সাব রেজিষ্টারের পদ শূণ্য রয়েছে। জরুরী ভিত্তিতে একজন অফিসার নিয়োগ দিলে সরকারের রাজস্ব আদায় বৃদ্ধিসহ জনগণের ভোগান্তি কমে যাবে। নাম প্রকাশ্য অনিচ্ছুক একজন দলিল লেখক জানান লেট ফি এবং কাগজের কোন গরমিল থাকলে সরাসরি খাসকামরায় বসে সাব-রেজিষ্টার কে ম্যানেজ করতে হয়। পঞ্চগড় সদর সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে গিয়ে দেখা যায় অফিসের নাইট গার্ড আনোয়ার হোসেন সাব-রেজিষ্টার অফিসের কিছু বিশেষ দায়িত্ব পালন করছে। ইতি পূর্বে নাইট গার্ড আনোয়ার এর বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও নাইট গার্ড আনোয়ার বরাবরে ছিল ধরা ছোয়ার বাইরে। এ বিষয়ে সাব রেজিষ্টারের সাথে কথা হলে তিনি কিছুই জানেন না বলে জানান। এ ব্যাপারে জেলা রেজিষ্টার অমৃত লাল মজুমদার বলেন গত ২৬শে নভেম্বরে পঞ্চগড় সদর সাব রেজিষ্টার হিসেবে যোগদানের জন্য মো: বজলুর রহমান বগুড়া সাব রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে অব্যাহতি নেন। তবে তিনি এখনও যোগদান করেননি।