রাতে ঘুরে ঘুরে শীতবস্ত্র বিতরন করেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক
https://www.obolokon24.com/2017/12/nilphamari_97.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৮ ডিসেম্বর॥
কনকনে শীতে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরন করেছেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহম্মদ খালেদ রহীম। ঠান্ঠঅয় কাতর ছিন্নমুল নারী পুরুষ জেলা প্রশাসকের নিকট শীত নিবারনে কম্বল পেয়ে আনন্দে আতœহারা হয়ে পড়ে।
কোনরকম আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই গতকাল বুধবার রাতে জেলা প্রশাসক নিজেই উপস্থিত হয়ে ছিন্নমূল নারী পুরুষদের একটি করে কম্বল শরীরে জড়িয়ে দেন। জেলা প্রশাসক।এ সময় তার সঙ্গে নেজারত ডেপুটি কালেক্টর(এনডিসি) আবু হাসান উপস্থিত ছিলেন।নীলফামারী স্টেশন মাস্টার আলমগীর হোসেন রতন জানান, স্টেশনের প¬াটফর্মে প্রতিদিনই ৫০/৬০ জন ছিন্নমূল মানুষ রাত যাপন করে থাকেন। তারা আসলে অনেক কষ্ট করেই রাত কাটান।
তিনি বলেন, ডিসি স্যার হঠাৎ করে এসেই তাদেরকে একটি করে কম্বল দিলেন। এটা মহানুভবতা দেখিয়েছেন তিনি। এই মানুষগুলো সুবিধা বঞ্চিত ছিলো।
বুধবার রাত ১১টা থেকে ভোর ৩টা পর্যন্ত জেলা শহরের রেলস্টেশন, বড় বাজার, শাহীপাড়াস্থ বিডি হল, কালিতলায় বাস টার্মিনাল এলাকা ঘুরে কনকনে শীত নিবারণে ছিন্নমূল মানুষদের কম্বল বিতরণ করেন।
এনডিসি আবু হাসান জানান, ডিসি স্যারের নির্দেশে শহরের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করে ছিন্নমূল মানুষদের রাতযাপনের চিত্র পর্যবেক্ষণ করা হয়। কষ্টে থাকা ওইসব মানুষদের মাঝে একটি করে সরকারি কম্বল বিতরণ করা হয় তাদের মাঝে।
রাত জেগে অসহায় মানুষদের খোঁজখবর নেয়াকে প্রশংসনীয় উল্লে¬খ করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নীলফামারী জেলা শাখার আহ্বয়ক আহসান রহিম মঞ্জিল বলেন, ডিসি মহোদয় যা করেছেন সচরাচর আমরা এটা দেখিনি আমাদের জেলাতে।শুধু যে চাকরি করা সেটা ব্যতিরেকে মানবিকতার দৃষ্টান্ত রেখেছেন তিনি।
রেলষ্টেশনের প্লাটফর্মে আশ্রয় নেয়া ছিন্নমুল বৃদ্ধা মায়া বেগম। তিনি কম্বল পেয়ে বলেন এই জারখানোত(শীতে) কিযে কষ্ট করির নাগেছে। ডিসি স্যার নিজে আসি মোক একটা কম্বল দেলে। আইজ এ্যানা আরাম করি নিন (ঘুম) পারির পাইম। মায়া বেগমের বাড়ি নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চিলাহাটি ।একই স্থানে কম্বল পেয়ে বিজলী আক্তার(২৫) মহাখুশী। তিনি পেশায় ভিক্ষুক। বাড়ি সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের টেক্সটাইল এলাকায়। রাত কাটে নীলফামারী স্টেশনের প¬াটফর্মে।একটি কম্বল পেয়ে শীত যেন চলে গেল তার।
তিনি জানান, ডিসি স্যার হামাক কম্বল দিল, ওমার ভালো হউক। এতদিন কাহো হামার খবর করে নাই।
কনকনে শীতে বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরন করেছেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহম্মদ খালেদ রহীম। ঠান্ঠঅয় কাতর ছিন্নমুল নারী পুরুষ জেলা প্রশাসকের নিকট শীত নিবারনে কম্বল পেয়ে আনন্দে আতœহারা হয়ে পড়ে।
কোনরকম আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই গতকাল বুধবার রাতে জেলা প্রশাসক নিজেই উপস্থিত হয়ে ছিন্নমূল নারী পুরুষদের একটি করে কম্বল শরীরে জড়িয়ে দেন। জেলা প্রশাসক।এ সময় তার সঙ্গে নেজারত ডেপুটি কালেক্টর(এনডিসি) আবু হাসান উপস্থিত ছিলেন।নীলফামারী স্টেশন মাস্টার আলমগীর হোসেন রতন জানান, স্টেশনের প¬াটফর্মে প্রতিদিনই ৫০/৬০ জন ছিন্নমূল মানুষ রাত যাপন করে থাকেন। তারা আসলে অনেক কষ্ট করেই রাত কাটান।
তিনি বলেন, ডিসি স্যার হঠাৎ করে এসেই তাদেরকে একটি করে কম্বল দিলেন। এটা মহানুভবতা দেখিয়েছেন তিনি। এই মানুষগুলো সুবিধা বঞ্চিত ছিলো।
বুধবার রাত ১১টা থেকে ভোর ৩টা পর্যন্ত জেলা শহরের রেলস্টেশন, বড় বাজার, শাহীপাড়াস্থ বিডি হল, কালিতলায় বাস টার্মিনাল এলাকা ঘুরে কনকনে শীত নিবারণে ছিন্নমূল মানুষদের কম্বল বিতরণ করেন।
এনডিসি আবু হাসান জানান, ডিসি স্যারের নির্দেশে শহরের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করে ছিন্নমূল মানুষদের রাতযাপনের চিত্র পর্যবেক্ষণ করা হয়। কষ্টে থাকা ওইসব মানুষদের মাঝে একটি করে সরকারি কম্বল বিতরণ করা হয় তাদের মাঝে।
রাত জেগে অসহায় মানুষদের খোঁজখবর নেয়াকে প্রশংসনীয় উল্লে¬খ করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট নীলফামারী জেলা শাখার আহ্বয়ক আহসান রহিম মঞ্জিল বলেন, ডিসি মহোদয় যা করেছেন সচরাচর আমরা এটা দেখিনি আমাদের জেলাতে।শুধু যে চাকরি করা সেটা ব্যতিরেকে মানবিকতার দৃষ্টান্ত রেখেছেন তিনি।
রেলষ্টেশনের প্লাটফর্মে আশ্রয় নেয়া ছিন্নমুল বৃদ্ধা মায়া বেগম। তিনি কম্বল পেয়ে বলেন এই জারখানোত(শীতে) কিযে কষ্ট করির নাগেছে। ডিসি স্যার নিজে আসি মোক একটা কম্বল দেলে। আইজ এ্যানা আরাম করি নিন (ঘুম) পারির পাইম। মায়া বেগমের বাড়ি নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চিলাহাটি ।একই স্থানে কম্বল পেয়ে বিজলী আক্তার(২৫) মহাখুশী। তিনি পেশায় ভিক্ষুক। বাড়ি সদর উপজেলার চড়াইখোলা ইউনিয়নের টেক্সটাইল এলাকায়। রাত কাটে নীলফামারী স্টেশনের প¬াটফর্মে।একটি কম্বল পেয়ে শীত যেন চলে গেল তার।
তিনি জানান, ডিসি স্যার হামাক কম্বল দিল, ওমার ভালো হউক। এতদিন কাহো হামার খবর করে নাই।