নীলফামারীতে স্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বামীর সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2017/12/nilphamari_7.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৭ ডিসেম্বর॥
সরকারী কর্মকর্তা স্ত্রীর সঙ্গে দাম্পক্তজীবন ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন পরিবহন এজেন্ট ব্যবসায়ী স্বামী। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে নীলফামারী শহরের বড়মসজিদ সড়কের মিডিয়া হাউজে স্বামী নাহিদুজ্জামান ডেভিড তার স্ত্রী ঢাকা শিল্পকলা একাডেমীতে কর্মরত কালচারাল কর্মকর্তা খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলুর বিরুদ্ধে এই সংবাদ সম্মেলন করে। এসময় ওই দাম্পত্যির হুদরোগে আক্রান্ত সাত বছরের শিশু সন্তান আহনাফ তাহমিদ উপস্থিত ছিল। শিশুটি তার মাকে ফিরে পেতে এ সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবহন এজেন্ট ব্যবসায়ী নাহিদুজ্জামান ডেভিট অভিযোগ করে বলেন, তার সঙ্গে ২০০৫ সালের ২৫ মে পারিবারিক ভাবে রংপুরের ইসলামবাগ হুনুমানতলা মহল্লার খন্দকার রফিকুল ইসলামের মেয়ে খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলুর বিয়ে হয়।
২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্ত্রী খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলু সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধিনে জেলা কালচারাল কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী পেয়ে বর্তমানে ঢাকা শিল্পকলা একাডেমীতে কর্মরত রয়েছেন। এদিকে চাকুরীতে যোগদানের পর থেকেই স্বামী-সন্তানের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন করে দেয়।
এমনকি আমাকে ও আমার সন্তানকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি এমনকি মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী এবং মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবী আখ্যায়িত করে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করছে।
তিনি জানান, নীলফামারী জেলা জজ আদালতে দাম্পত্যপূনঃউদ্ধারের একটি মামলা দায়ের করেছি।
এবিষয়ে মোবাইলে খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তাঁর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার স্বামী একজন মাদকাসক্ত। তার অত্যাচার নির্যাতনে আমি সহ্য করে চলছি। চাকুরী পেয়ে ছেলের ভরন পোষনের খরচও বহন করছি। গত ১১ দিন থেকে নাহিদুজ্জামান ডেভিড তাকে চাকুরী ছেড়ে দিয়ে তার কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকী দিয়ে আসছে। এমনকি সন্তানকেও হত্যার হুমকী দিয়েছে।
সরকারী কর্মকর্তা স্ত্রীর সঙ্গে দাম্পক্তজীবন ফিরে পেতে সংবাদ সম্মেলন পরিবহন এজেন্ট ব্যবসায়ী স্বামী। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে নীলফামারী শহরের বড়মসজিদ সড়কের মিডিয়া হাউজে স্বামী নাহিদুজ্জামান ডেভিড তার স্ত্রী ঢাকা শিল্পকলা একাডেমীতে কর্মরত কালচারাল কর্মকর্তা খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলুর বিরুদ্ধে এই সংবাদ সম্মেলন করে। এসময় ওই দাম্পত্যির হুদরোগে আক্রান্ত সাত বছরের শিশু সন্তান আহনাফ তাহমিদ উপস্থিত ছিল। শিশুটি তার মাকে ফিরে পেতে এ সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।
সংবাদ সম্মেলনে পরিবহন এজেন্ট ব্যবসায়ী নাহিদুজ্জামান ডেভিট অভিযোগ করে বলেন, তার সঙ্গে ২০০৫ সালের ২৫ মে পারিবারিক ভাবে রংপুরের ইসলামবাগ হুনুমানতলা মহল্লার খন্দকার রফিকুল ইসলামের মেয়ে খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলুর বিয়ে হয়।
২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্ত্রী খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলু সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধিনে জেলা কালচারাল কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী পেয়ে বর্তমানে ঢাকা শিল্পকলা একাডেমীতে কর্মরত রয়েছেন। এদিকে চাকুরীতে যোগদানের পর থেকেই স্বামী-সন্তানের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন করে দেয়।
এমনকি আমাকে ও আমার সন্তানকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি এমনকি মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী এবং মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবী আখ্যায়িত করে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করছে।
তিনি জানান, নীলফামারী জেলা জজ আদালতে দাম্পত্যপূনঃউদ্ধারের একটি মামলা দায়ের করেছি।
এবিষয়ে মোবাইলে খন্দকার রেদওয়ানা ইসলাম ইলুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তাঁর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার স্বামী একজন মাদকাসক্ত। তার অত্যাচার নির্যাতনে আমি সহ্য করে চলছি। চাকুরী পেয়ে ছেলের ভরন পোষনের খরচও বহন করছি। গত ১১ দিন থেকে নাহিদুজ্জামান ডেভিড তাকে চাকুরী ছেড়ে দিয়ে তার কাছে ফিরে যাওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকী দিয়ে আসছে। এমনকি সন্তানকেও হত্যার হুমকী দিয়েছে।