নীলফামারীতে সাত দিনের বই মেলার সমাপনী
https://www.obolokon24.com/2017/12/nilphamari_39.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৬ ডিসেম্বর॥
সাত দিন ব্যাপী নীলফামারীর বই মেলা শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ১০টায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি।
সমাপণী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘সংস্কৃতি মানে গাণ বাজনা নয়, সংস্কৃতি মানে আলোকিত জগৎ। শুধু ক্লাশের পাঠপুস্তকে সীমাবন্ধ থাকা যাবেনা। শিশুরা গান শিখবে, নাচ শিখবে, ছবি আঁকবে, বিভিন্ন লেখকের বই পড়বে সেই সঙ্গে আলোকিত মানুষ হবে।’তিনি বলেন, শিশুদের সাংস্কৃতিক চর্চার আগ্রহ আছে, আগ্রহ নেই শিক্ষক এবং অভিভাবকদের। আমরা (অভিভাবক-শিক্ষক) তাদেরকে তাড়া করছি জিপিএ-৫ পাওয়ার প্রতিযোগিতার দৌঁড়ে । তাড়া না করে ওদেরকে মুক্ত চিন্তা করতে দিতে হবে, ওদের মতো করেই ওরা ভাবুক। সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি ক্লাশের বাইরের বই পড়–ক, আমরা সুযোগ করে দেই। তা হলেই পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীমের সভাপতিত্বে ওই সমাপণী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা দেন জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের পরিচালক নজরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান প্রমুখ।
সংস্কৃতিমন্ত্রনালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের সহযোগিতায় এবং জেলা প্রশাসনের আয়োজনে গত ৮ ডিসেম্বর নীলফামারী বড়মাঠে শুরু হয়েছিল এই বই মেলা। ওই বই মেলায় জাতীয় পর্যায়ের ৫৫টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৬৯টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহন করে। সেদিন বিকেলে এই মেলারো উদ্বোধন করেছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি।
জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের পরিচালক নজরুল ইসলাম জানান, বিভাগীয় সদরসহ দেশের ১৬ জেলায় প্রথমবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের প্রকাশানা প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহনে পর্যায়ক্রমে বই মেলার অনুষ্ঠিত হবে, নীলফামারীর বই মেলা দিয়ে সেটির শুরু। নীলফামারীর বই মেলাটি সফলভাবে শুরু ও সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে। তিনি জানান গত ৭ দিনে এই মেলায় ১০ লাখ টাকার উপরে বই বিক্রি হয়েছে।এ ছাড়া এই মেলায় লাকি কুপন দেয়া হয়েছিল বই ক্রেতাদের। প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হয় কুপনের ড্র। ভাগ্যবানরা পান মূল্যবান বই। এ ছাড়া এই মেলা ঘিরে শিশুদের তিনটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগীতা। সমাপনী দিনে প্রতিযোগী বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিমন্ত্রী।
সাত দিন ব্যাপী নীলফামারীর বই মেলা শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ১০টায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি।
সমাপণী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘সংস্কৃতি মানে গাণ বাজনা নয়, সংস্কৃতি মানে আলোকিত জগৎ। শুধু ক্লাশের পাঠপুস্তকে সীমাবন্ধ থাকা যাবেনা। শিশুরা গান শিখবে, নাচ শিখবে, ছবি আঁকবে, বিভিন্ন লেখকের বই পড়বে সেই সঙ্গে আলোকিত মানুষ হবে।’তিনি বলেন, শিশুদের সাংস্কৃতিক চর্চার আগ্রহ আছে, আগ্রহ নেই শিক্ষক এবং অভিভাবকদের। আমরা (অভিভাবক-শিক্ষক) তাদেরকে তাড়া করছি জিপিএ-৫ পাওয়ার প্রতিযোগিতার দৌঁড়ে । তাড়া না করে ওদেরকে মুক্ত চিন্তা করতে দিতে হবে, ওদের মতো করেই ওরা ভাবুক। সাংস্কৃতিক চর্চার পাশাপাশি ক্লাশের বাইরের বই পড়–ক, আমরা সুযোগ করে দেই। তা হলেই পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীমের সভাপতিত্বে ওই সমাপণী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা দেন জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের পরিচালক নজরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজুল হক, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান প্রমুখ।
সংস্কৃতিমন্ত্রনালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ও জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের সহযোগিতায় এবং জেলা প্রশাসনের আয়োজনে গত ৮ ডিসেম্বর নীলফামারী বড়মাঠে শুরু হয়েছিল এই বই মেলা। ওই বই মেলায় জাতীয় পর্যায়ের ৫৫টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানসহ মোট ৬৯টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহন করে। সেদিন বিকেলে এই মেলারো উদ্বোধন করেছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি।
জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্রের পরিচালক নজরুল ইসলাম জানান, বিভাগীয় সদরসহ দেশের ১৬ জেলায় প্রথমবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের প্রকাশানা প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহনে পর্যায়ক্রমে বই মেলার অনুষ্ঠিত হবে, নীলফামারীর বই মেলা দিয়ে সেটির শুরু। নীলফামারীর বই মেলাটি সফলভাবে শুরু ও সফলভাবে সমাপ্ত হয়েছে। তিনি জানান গত ৭ দিনে এই মেলায় ১০ লাখ টাকার উপরে বই বিক্রি হয়েছে।এ ছাড়া এই মেলায় লাকি কুপন দেয়া হয়েছিল বই ক্রেতাদের। প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হয় কুপনের ড্র। ভাগ্যবানরা পান মূল্যবান বই। এ ছাড়া এই মেলা ঘিরে শিশুদের তিনটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হয় প্রতিযোগীতা। সমাপনী দিনে প্রতিযোগী বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিমন্ত্রী।