ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে নীলফামারীতে সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2017/12/nilphamari_20.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী॥
ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে নীলফামারীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় স্থানীয় সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের আয়োজনে সদর আধুনিক হাসপাতালের সভা কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় নীলফামারী জেলার ৬ উপজেলা ৪ পৌরসভা ৬১ ইউনিয়নে ২ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ জন শিশুকে দ্বিতীয় পর্যায়ে আগামী ২৩ ডিসেম্বর ক্যা¤েপইনের আওতায় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী প্রতিবন্ধী শিশু ৩১৬ জন, স্বাভাবিক শিশু ২৮ হাজার ৯৪৪ জন ও ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু সংখ্যার মধ্যে প্রতিবন্ধী ৭০৫ জন ও স্বাভাবিক ২ লাখ ৬৭ হজার ৬০১ জন এবং ৬-১১ মাস বয়সী ২৯ হাজার ২৬০ জন ও ১২-৫৯ মাস বয়সী ২ লাখ ৬৮ হাজার ৩০৬ জন শিশু রয়েছে।
এবারের শ্লোগান “ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ান, শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি কমান”।
এক হাজার ৬৬০টি কেন্দ্রে ৩ হাজার ২২০ জন কর্মী ও ১৮৯ জন সুপার ভাইজার এ ক্যাপসুল শিশুদের খাওয়াবেন। এছাড়া জেলা সিভিল সার্জনের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম সমস্ত কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন, সিভিল সার্জেন দপ্তরের মেডিকেল অফিসার ডা. মনিরুজ্জামান মনি, সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল কাদের সোহেল, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ও ইউনিসেফ জেলা প্রতিনিধি সানিয়া ইসলাম খন্দকার ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন
ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে নীলফামারীতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা ১২টায় স্থানীয় সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের আয়োজনে সদর আধুনিক হাসপাতালের সভা কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় নীলফামারী জেলার ৬ উপজেলা ৪ পৌরসভা ৬১ ইউনিয়নে ২ লাখ ৯৭ হাজার ৫৬৬ জন শিশুকে দ্বিতীয় পর্যায়ে আগামী ২৩ ডিসেম্বর ক্যা¤েপইনের আওতায় ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এর মধ্যে ৬-১১ মাস বয়সী প্রতিবন্ধী শিশু ৩১৬ জন, স্বাভাবিক শিশু ২৮ হাজার ৯৪৪ জন ও ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশু সংখ্যার মধ্যে প্রতিবন্ধী ৭০৫ জন ও স্বাভাবিক ২ লাখ ৬৭ হজার ৬০১ জন এবং ৬-১১ মাস বয়সী ২৯ হাজার ২৬০ জন ও ১২-৫৯ মাস বয়সী ২ লাখ ৬৮ হাজার ৩০৬ জন শিশু রয়েছে।
এবারের শ্লোগান “ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ান, শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি কমান”।
এক হাজার ৬৬০টি কেন্দ্রে ৩ হাজার ২২০ জন কর্মী ও ১৮৯ জন সুপার ভাইজার এ ক্যাপসুল শিশুদের খাওয়াবেন। এছাড়া জেলা সিভিল সার্জনের পক্ষ থেকে মনিটরিং টিম সমস্ত কেন্দ্র পর্যবেক্ষণ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন, সিভিল সার্জেন দপ্তরের মেডিকেল অফিসার ডা. মনিরুজ্জামান মনি, সিনিয়র স্বাস্থ্য শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল কাদের সোহেল, পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ও ইউনিসেফ জেলা প্রতিনিধি সানিয়া ইসলাম খন্দকার ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন