কিশোরগঞ্জে সহকারী শিক্ষক কতৃক প্রধান শিক্ষক লাঞ্ছিত, থানায় অভিযোগ দায়ের
https://www.obolokon24.com/2017/12/kisargang_21.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
স্কুলে দেড়িতে আসার কারন জানতে চাওয়ায় প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে দুই সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার স্কুল চলাকালিন সময়ে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার রণচন্ডি ইউনিয়নের কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষক বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ কিশোরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, রণচন্ডি উইনিয়নের কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগম নানা সময়ে কারনে অকারনে প্রায়ই স্কুলে দেড়ি করে আসেন। এছাড়াও তিনি স্কুলে থাকাকালিন সময়ে বাচ্চাদের ক্লাসে বসে বেশিরভাগ সময় মোবাইল ফোনে কথা বলে সময় কাঁটান এবং নিয়ম বর্হিভুত ভাবে ছুটি না নিয়ে একটানা ৫ দিন স্কুলে অনুপুস্থিত থাকেন। সর্বশেষ গত ১৪/১২/২০১৭ ই তারিখে পুণরায় স্কুলে দেড়িতে আসায় প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মোঃ রেজাউল করিম ওই শিক্ষিকার কাছে স্কুলে দেড়িতে আসার কারন জানতে চাইলে তিনি প্রধান শিক্ষকের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।
প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মোঃ রেজাউল করিম জানান, সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগমের স্কুলে দেড়ি করে আসার বিষয়টি আমি উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মোতাহার হোসেন স্যারকে অবহিত করি। মোতাহার হোসেন স্যার গত ১৯/১২/১৭ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার স্কুলে গিয়ে সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগমকে জানালে তহমিনা বেগম ও তাঁর দেবর অপর সহকারী শিক্ষক রবিউল আলমসহ সহকারী শিক্ষা অফিসারের সামনেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আমাকে শারিরিকভাবে হেনস্তা করে। আমি ওই দুই সহকারী শিক্ষকের বিচারের দাবিতে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও কিশোরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।
সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগম বলেন, প্রধান শিক্ষক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গত ১২ অক্টোবর আমাকে বিভিন্ন আজেবাজে কথা বলে কমেন্ট করার কারনে আমি তাঁকে সাবধান করে দেই। ওই বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে প্রধান শিক্ষক আমাকে বিভিন্নভাবে নাজেহাল করার চেষ্ঠা করছে। তিনি আরো বলেন, আমি যদি ওই কথাগুলো আমার পরিবারকে কিংবা বাইরের কারো সাথে শেয়ার করি তাহলে তিনি আমাকে দেখে নেবেন। প্রধান শিক্ষকের ওই কথাগুলো আমার স্বামীকে বলায় তিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুদুল হাসান বলেন, কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওই স্কুলের দুই সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।
কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশিদ বলেন, কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মোঃ রেজাউল করিম ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
স্কুলে দেড়িতে আসার কারন জানতে চাওয়ায় প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে দুই সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে গত মঙ্গলবার স্কুল চলাকালিন সময়ে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার রণচন্ডি ইউনিয়নের কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষক বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ কিশোরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ ও সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, রণচন্ডি উইনিয়নের কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগম নানা সময়ে কারনে অকারনে প্রায়ই স্কুলে দেড়ি করে আসেন। এছাড়াও তিনি স্কুলে থাকাকালিন সময়ে বাচ্চাদের ক্লাসে বসে বেশিরভাগ সময় মোবাইল ফোনে কথা বলে সময় কাঁটান এবং নিয়ম বর্হিভুত ভাবে ছুটি না নিয়ে একটানা ৫ দিন স্কুলে অনুপুস্থিত থাকেন। সর্বশেষ গত ১৪/১২/২০১৭ ই তারিখে পুণরায় স্কুলে দেড়িতে আসায় প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মোঃ রেজাউল করিম ওই শিক্ষিকার কাছে স্কুলে দেড়িতে আসার কারন জানতে চাইলে তিনি প্রধান শিক্ষকের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন।
প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মোঃ রেজাউল করিম জানান, সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগমের স্কুলে দেড়ি করে আসার বিষয়টি আমি উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার মোতাহার হোসেন স্যারকে অবহিত করি। মোতাহার হোসেন স্যার গত ১৯/১২/১৭ ইং তারিখ রোজ মঙ্গলবার স্কুলে গিয়ে সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগমকে জানালে তহমিনা বেগম ও তাঁর দেবর অপর সহকারী শিক্ষক রবিউল আলমসহ সহকারী শিক্ষা অফিসারের সামনেই আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে আমাকে শারিরিকভাবে হেনস্তা করে। আমি ওই দুই সহকারী শিক্ষকের বিচারের দাবিতে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার ও কিশোরগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি।
সহকারী শিক্ষিকা তহমিনা বেগম বলেন, প্রধান শিক্ষক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গত ১২ অক্টোবর আমাকে বিভিন্ন আজেবাজে কথা বলে কমেন্ট করার কারনে আমি তাঁকে সাবধান করে দেই। ওই বিষয়টিকে ধামাচাপা দিতে প্রধান শিক্ষক আমাকে বিভিন্নভাবে নাজেহাল করার চেষ্ঠা করছে। তিনি আরো বলেন, আমি যদি ওই কথাগুলো আমার পরিবারকে কিংবা বাইরের কারো সাথে শেয়ার করি তাহলে তিনি আমাকে দেখে নেবেন। প্রধান শিক্ষকের ওই কথাগুলো আমার স্বামীকে বলায় তিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মাসুদুল হাসান বলেন, কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ওই স্কুলের দুই সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে।
কিশোরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশিদ বলেন, কুঠিপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তাহের মোঃ রেজাউল করিম ওই বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।