বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশন- ডোমারে কোটি টাকার জমি বেদখল হওয়ার আশংকা
https://www.obolokon24.com/2017/12/domar_14.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার-ঃ
নীলফামারীর ডোমারে বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশনের (বিজেসি) সম্পত্তি পাট ব্যবসার জন্য বাৎসরিক ভিত্তিতে লীজ নিয়ে সাব- লীজ দিয়ে দোকান বরাদ্ধ দেওয়া হচ্ছে ।এতে সরকারী মালিকাধীন কোটি টাকার সম্পত্তি বেদখল হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে ।
জানা গেছে, বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশনের নীলফামারীর ডোমার পৌরসভার অভ্যন্তরে অবস্থিত ০৩ নং ওয়ার্ডের কাচাঁ বাজার সংলগ্ন ২.২৭ একর ও পৌরসভা কার্যালয় সংলগ্ন বজরং লাল আগরওয়ালা নামীয় ১.৮৫ একর সম্পত্তি চলতি এক বছরের পাট ব্যবসা ও ফসল চাষের জন্য বাৎসরিক ভিত্তিতে লীজ দেওয়া হয় ।এর মধ্যে ডোমার পৌরসভা কার্যালয় সংলগ্ন বজরং লাল আগরওয়ালা নামীয় ১.৮৫ একর সম্পত্তি পাট ব্যবসা ও ফসলের জন্য নীলফামারীর আব্দুর রহমান ও তার ভাই জুবায়ের আল ইফাতকে এক বছরের ভিত্তিতে লীজ দেওয়া হয় ।অভিযোগ উঠেছে,তারা লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে সাব- লীজ দিচ্ছে বিভিন্ন দোকানদারকে ।
সরেজমিনে দেখা যায়, দোকানদার হাফিজুর রহমান ছেলে রকি(২৯) দোকান নির্মানে ব্যস্ত ।কথা বললে জানায়,আমাদের অন্য পাশে দোকান ছিল, দোকান নিতে কত টাকা লেগেছে,প্রশ্নে জানান,আমি জানি না,ঢাকায় ছিলাম ,বাবা সব জানে ,ইস্তঃস্তত করতে করতে বলে,যতদুর জানি,দোকান করতে যে ব্যয় হচ্ছে তত টাকা নিয়েছে ।
অন্য আরেক দোকানদার সাইদুর (২৫) জানায়,আগে ফুটপাতে দোকান ছিল ।এখন বিজেসির ভিতরে দোকান করে নিচ্ছি । কত টাকা দিয়ে এই জায়গায় দোকান তুলছেন প্রশ্ন করলে ,তা প্রকাশ করতে অপারগতা প্রকাশ করে ।
দোকানঘর নির্মানে তদারকি করছিলেন লীজ গ্রহীতা জুবায়ের আল ইফাত(২৯) ।এ সময় তার সাথে কথা বললে তিনি জানান,এক বছরের জন্য লীজ নিয়েছি আমরা দুই ভাই ।টাকা নিয়ে কোন সাব লীজ দেওয়া হচ্ছে না ।নতুন দোকান উঠছে কেন প্রশ্ন করলে তিনি জানান,ভাই সব জানেন ।তার সাথে কথা বলেন ।
এ ব্যাপারে আরেক লীজ গ্রহীতা ও তার ভাই আব্দুর রহমান(০১৭৬৭৮২১৪৯৯) কে মোবাইল করলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।এ ব্যাপারে ডোমার নিবার্হী কর্মকর্তা উম্মে ফাতেমা জানান, লীজ নিয়ে কখনও সাব- লীজ দিতে পারে না ।যদি কোন বিশেষ ক্লোজ না থাকে । বিজেসি আমার আওতাধীন নয় ।তবে আপনারা সংবাদ প্রকাশ করলে বা অভিযোগ দিলে ,আমরা তাদের কাছে কাগজ পত্র দেখার জন্য চাইতে পারি ।
এ ব্যাপারে রংপুরের বিজেসি আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক রেজাইল ইসলাম মোবাইলে জানান,তারা নিজের কাজের জন্য অস্থায়ী স্থাপনা করতে পারে ।যে কাজই করুক এক বছরের জন্য ।ল্যান্ড ঠিক রাখবে ।ব্যবহার তো একটা করবে ।সাব-লীজ দিয়ে দোকান বরাদ্ধ দিতে পারে কিনা প্রশ্ন করলে কৌশলে তা এড়িয়ে জানান, তারা তো কাগজে কলমে বরাদ্ধ দেখাবে না ।দেখাবে নিজেরাই করছে ।তিনি স্বীকার করেন, ফসল ও পাট ব্যবসার জন্য তারা লীজ নিয়েছে ।
নীলফামারীর ডোমারে বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশনের (বিজেসি) সম্পত্তি পাট ব্যবসার জন্য বাৎসরিক ভিত্তিতে লীজ নিয়ে সাব- লীজ দিয়ে দোকান বরাদ্ধ দেওয়া হচ্ছে ।এতে সরকারী মালিকাধীন কোটি টাকার সম্পত্তি বেদখল হওয়ার আশংকা দেখা দিয়েছে ।
জানা গেছে, বাংলাদেশ জুট কর্পোরেশনের নীলফামারীর ডোমার পৌরসভার অভ্যন্তরে অবস্থিত ০৩ নং ওয়ার্ডের কাচাঁ বাজার সংলগ্ন ২.২৭ একর ও পৌরসভা কার্যালয় সংলগ্ন বজরং লাল আগরওয়ালা নামীয় ১.৮৫ একর সম্পত্তি চলতি এক বছরের পাট ব্যবসা ও ফসল চাষের জন্য বাৎসরিক ভিত্তিতে লীজ দেওয়া হয় ।এর মধ্যে ডোমার পৌরসভা কার্যালয় সংলগ্ন বজরং লাল আগরওয়ালা নামীয় ১.৮৫ একর সম্পত্তি পাট ব্যবসা ও ফসলের জন্য নীলফামারীর আব্দুর রহমান ও তার ভাই জুবায়ের আল ইফাতকে এক বছরের ভিত্তিতে লীজ দেওয়া হয় ।অভিযোগ উঠেছে,তারা লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়ে সাব- লীজ দিচ্ছে বিভিন্ন দোকানদারকে ।
সরেজমিনে দেখা যায়, দোকানদার হাফিজুর রহমান ছেলে রকি(২৯) দোকান নির্মানে ব্যস্ত ।কথা বললে জানায়,আমাদের অন্য পাশে দোকান ছিল, দোকান নিতে কত টাকা লেগেছে,প্রশ্নে জানান,আমি জানি না,ঢাকায় ছিলাম ,বাবা সব জানে ,ইস্তঃস্তত করতে করতে বলে,যতদুর জানি,দোকান করতে যে ব্যয় হচ্ছে তত টাকা নিয়েছে ।
অন্য আরেক দোকানদার সাইদুর (২৫) জানায়,আগে ফুটপাতে দোকান ছিল ।এখন বিজেসির ভিতরে দোকান করে নিচ্ছি । কত টাকা দিয়ে এই জায়গায় দোকান তুলছেন প্রশ্ন করলে ,তা প্রকাশ করতে অপারগতা প্রকাশ করে ।
দোকানঘর নির্মানে তদারকি করছিলেন লীজ গ্রহীতা জুবায়ের আল ইফাত(২৯) ।এ সময় তার সাথে কথা বললে তিনি জানান,এক বছরের জন্য লীজ নিয়েছি আমরা দুই ভাই ।টাকা নিয়ে কোন সাব লীজ দেওয়া হচ্ছে না ।নতুন দোকান উঠছে কেন প্রশ্ন করলে তিনি জানান,ভাই সব জানেন ।তার সাথে কথা বলেন ।
এ ব্যাপারে আরেক লীজ গ্রহীতা ও তার ভাই আব্দুর রহমান(০১৭৬৭৮২১৪৯৯) কে মোবাইল করলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।এ ব্যাপারে ডোমার নিবার্হী কর্মকর্তা উম্মে ফাতেমা জানান, লীজ নিয়ে কখনও সাব- লীজ দিতে পারে না ।যদি কোন বিশেষ ক্লোজ না থাকে । বিজেসি আমার আওতাধীন নয় ।তবে আপনারা সংবাদ প্রকাশ করলে বা অভিযোগ দিলে ,আমরা তাদের কাছে কাগজ পত্র দেখার জন্য চাইতে পারি ।
এ ব্যাপারে রংপুরের বিজেসি আঞ্চলিক কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক রেজাইল ইসলাম মোবাইলে জানান,তারা নিজের কাজের জন্য অস্থায়ী স্থাপনা করতে পারে ।যে কাজই করুক এক বছরের জন্য ।ল্যান্ড ঠিক রাখবে ।ব্যবহার তো একটা করবে ।সাব-লীজ দিয়ে দোকান বরাদ্ধ দিতে পারে কিনা প্রশ্ন করলে কৌশলে তা এড়িয়ে জানান, তারা তো কাগজে কলমে বরাদ্ধ দেখাবে না ।দেখাবে নিজেরাই করছে ।তিনি স্বীকার করেন, ফসল ও পাট ব্যবসার জন্য তারা লীজ নিয়েছে ।