ভারী কুয়াশায় আচ্ছন্ন নীলফামারী জেলা
https://www.obolokon24.com/2017/12/cold.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৩ ডিসেম্বর॥
ঘড়ির কাটা ছাড়া দিনের সময়টা বুঝাই ভার। শিশিরপাতের সাথে ঘন কুয়াশা শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে হিমালয় পর্বত সংলগ্ন নীলফামারী জেলা জুড়ে। দেখে মনে হবে সাদা মেঘের ভেলা নেমে এসেছে। আজ শনিবার প্রকৃতির এমন বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। তিস্তা অববাহিকার পরিস্থিতি আরো খারাপ। সেখানকার মানুষজন বাঁধের উপর আগুনের কুন্ডুলী জালিয়ে শীত নিবারন করছে। কুয়াশার ভারে সূর্য্যের দেখা মেলেনি এখনও।
গতকাল শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) রাত থেকে ভারী কুয়াশার শুরু হয়। যা আজ শনিবার ভোর থেকে এর তীব্রতা আরো এক ধাপ বেড়ে গেলে রাস্তায় হাটতে গেলে মানুষজনের শরীর শিশিরপাতে ভিজে একাকার হয়ে যায়। যানবাহনগুলো হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। কুয়াশার সাদা ভেলা ধোয়াশার মতো ঘুরছে। ফলে শীতের বাইটের কবলে পড়েছে জেলার ২০ লাখ মানুষ।
পৌষের হিমেল হাওয়ার কারণে হিমালয়ের কাছের এ জেলার ঘনকুয়াশার সাথে পাল্লা দিয়ে বইছে কনকনে ঠান্ডা বাতাস। এ জনপদের গ্রাম-গঞ্জের প্রায় বাড়িতেই এই আগুনের কুন্ডলী জ্বলছে। গবাধী পশুর গায়ে চরিয়েছে চটের বস্তা। ঠান্ডায় বেশি কাতর হয়ে পড়ছে এখানকার তিস্তা, বুড়িতিস্তা, যমুশ্বেরী, আউলিয়াখানা নদী পাড়ে বসবাসকারী মানুষেরা।
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার তিস্তাপাড়ের মানুষজন ভারী ও ঘনকুয়াশার কবলে পড়েছে সব থেকে বেশী বলে জানালেন জনপ্রতিনিধিরা। তারা জানায় হঠাৎ করে তীব্র কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সেই সাথে হিমেল হাওয়া বইতে থাকে। হঠাৎ করে শীত শুরু হওয়ায় মানুষ চরম বিপাকে পড়েছেন। উপজেলার বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রিত এবং চরাঞ্চলের মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। শীতে শিশু এবং বয়স্করা বেশি কষ্ট পাচ্ছেন।
এদিকে ঠান্ডা বাড়ার সাথে সাথেই ঘরে ঘরে দেখা দিয়েছে শিশু বৃদ্ধসহ সকল বয়সীদের মাঝে ঠান্ডাজনিত জ্বর, সর্দি ও কাশি। স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে ঠান্ডাজনিত রোগীদের ভিড় বেড়েছে। শহরের গরম কাপড়ের দোকানগুলোতে এখন মানুষের ভিড়। এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা কাপড়ের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়েছে।
সরকারীভাবে প্রধান মন্ত্রীর ত্রাণ ভান্ডার হতে এ জেলার জন্য ২৪ হাজার কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। যা জেলার ছয় উপজেলার ৬০ ইউনিয়ন ও চারটি পৌরসভা এলাকায় অসহায় মানুষজনের মাঝে বিতরন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এতে প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ৩৭৫টি করে কম্বল ভাগে পড়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনবাসন কর্মকর্তা এটিএম আখতারুজ্জামান জানান প্রাথমিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ভান্ডার হতে ২৪ হাজার কম্বল পাওয়া গেলেও চাহিদা অনুযায়ী আরো দ্বিগুন কম্বল সহ শিশু পোষাক আগামী কয়েকদিনের মধ্যে এসে যাবে।
ঘড়ির কাটা ছাড়া দিনের সময়টা বুঝাই ভার। শিশিরপাতের সাথে ঘন কুয়াশা শীতের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে হিমালয় পর্বত সংলগ্ন নীলফামারী জেলা জুড়ে। দেখে মনে হবে সাদা মেঘের ভেলা নেমে এসেছে। আজ শনিবার প্রকৃতির এমন বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। তিস্তা অববাহিকার পরিস্থিতি আরো খারাপ। সেখানকার মানুষজন বাঁধের উপর আগুনের কুন্ডুলী জালিয়ে শীত নিবারন করছে। কুয়াশার ভারে সূর্য্যের দেখা মেলেনি এখনও।
গতকাল শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) রাত থেকে ভারী কুয়াশার শুরু হয়। যা আজ শনিবার ভোর থেকে এর তীব্রতা আরো এক ধাপ বেড়ে গেলে রাস্তায় হাটতে গেলে মানুষজনের শরীর শিশিরপাতে ভিজে একাকার হয়ে যায়। যানবাহনগুলো হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা যায়। কুয়াশার সাদা ভেলা ধোয়াশার মতো ঘুরছে। ফলে শীতের বাইটের কবলে পড়েছে জেলার ২০ লাখ মানুষ।
পৌষের হিমেল হাওয়ার কারণে হিমালয়ের কাছের এ জেলার ঘনকুয়াশার সাথে পাল্লা দিয়ে বইছে কনকনে ঠান্ডা বাতাস। এ জনপদের গ্রাম-গঞ্জের প্রায় বাড়িতেই এই আগুনের কুন্ডলী জ্বলছে। গবাধী পশুর গায়ে চরিয়েছে চটের বস্তা। ঠান্ডায় বেশি কাতর হয়ে পড়ছে এখানকার তিস্তা, বুড়িতিস্তা, যমুশ্বেরী, আউলিয়াখানা নদী পাড়ে বসবাসকারী মানুষেরা।
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার তিস্তাপাড়ের মানুষজন ভারী ও ঘনকুয়াশার কবলে পড়েছে সব থেকে বেশী বলে জানালেন জনপ্রতিনিধিরা। তারা জানায় হঠাৎ করে তীব্র কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সেই সাথে হিমেল হাওয়া বইতে থাকে। হঠাৎ করে শীত শুরু হওয়ায় মানুষ চরম বিপাকে পড়েছেন। উপজেলার বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রিত এবং চরাঞ্চলের মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। শীতে শিশু এবং বয়স্করা বেশি কষ্ট পাচ্ছেন।
এদিকে ঠান্ডা বাড়ার সাথে সাথেই ঘরে ঘরে দেখা দিয়েছে শিশু বৃদ্ধসহ সকল বয়সীদের মাঝে ঠান্ডাজনিত জ্বর, সর্দি ও কাশি। স্থানীয় স্বাস্থ্য কেন্দ্র গুলোতে ঠান্ডাজনিত রোগীদের ভিড় বেড়েছে। শহরের গরম কাপড়ের দোকানগুলোতে এখন মানুষের ভিড়। এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা কাপড়ের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়েছে।
সরকারীভাবে প্রধান মন্ত্রীর ত্রাণ ভান্ডার হতে এ জেলার জন্য ২৪ হাজার কম্বল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। যা জেলার ছয় উপজেলার ৬০ ইউনিয়ন ও চারটি পৌরসভা এলাকায় অসহায় মানুষজনের মাঝে বিতরন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। এতে প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ৩৭৫টি করে কম্বল ভাগে পড়েছে।
জেলা ত্রাণ ও পুনবাসন কর্মকর্তা এটিএম আখতারুজ্জামান জানান প্রাথমিকভাবে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ ভান্ডার হতে ২৪ হাজার কম্বল পাওয়া গেলেও চাহিদা অনুযায়ী আরো দ্বিগুন কম্বল সহ শিশু পোষাক আগামী কয়েকদিনের মধ্যে এসে যাবে।