পীরগাছা শিক্ষা অফিসে চলছে ষ্টেশনারীর ব্যবসা
https://www.obolokon24.com/2017/12/blog-post_12.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা
রংপুরের পীরগাছা উপজেলা শিক্ষা অফিসে চলছে ষ্টেশনারীর ব্যবসা। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রাদি বিক্রি করা হয় এ অফিস থেকে। ব্যবসা সরাসরি তদারকি করে থাকেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও দুই উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার।
জানা যায়, উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিক-উজ-জামান ও উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার সাখাওয়াত হোসেন এবং ইয়াকুবুল আজাদ যোগদানের পর থেকে ষ্টেশনারীর ব্যবসা শুরু করেন। উপজেলার প্রায় ১৮১ টি শিক্ষা-প্রতিষ্টানের প্রধান শিক্ষকদের জিম্বি করে চলছে তাদের এ ব্যবসা। চলতি বার্ষিক পরীক্ষার খাতা নিয়ম অনুযায়ী প্রধান শিক্ষকদের তৈরী করে পরীক্ষা নেয়ার কথা থাকলেও তা করা হচ্ছে না। উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে নিম্নমানের কাগজ দিয়ে তৈরী করা খাতায় নেয়া হচ্ছে বার্ষিক পরীক্ষা। বিদ্যালয় গুলোতে নিম্নমানের খাতা সরবরাহ করে বাজার মূল্যের চেয়ে অধিক মূল্য নিচ্ছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাই প্রতিষ্টান প্রধানরা পরীক্ষার ফিও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে পরীক্ষার্থীদের নিকট থেকে আদায় করা অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন উপজেলা শিক্ষা অফিস। এছাড়াও ওই শিক্ষা অফিস থেকে বাধ্যতামূলক ডায়রী, শিক্ষক হাজিরা খাতা, গতিবিধি রেজিষ্টার, শিক্ষা উপকরন, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা উপকরন, বাৎসরিক পরীক্ষার জন্য ব্যানার, মেধা পুরুস্কারসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি উচ্চ মূল্যে বিক্রি করার অভিযোগ উঠছে তাদের বিরুদ্ধে।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিক-উজ-জামান এর মোবাইলে যোগাযেগের চেষ্টা করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
জেলা শিক্ষা অফিসার শহিদুল ইসলাম জানান, উত্তরপত্র প্রধান শিক্ষকরা তৈরী করবেন যদি কোন কর্মকর্তা তৈরী করে সরবরাহ করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রংপুরের পীরগাছা উপজেলা শিক্ষা অফিসে চলছে ষ্টেশনারীর ব্যবসা। শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্রাদি বিক্রি করা হয় এ অফিস থেকে। ব্যবসা সরাসরি তদারকি করে থাকেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও দুই উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার।
জানা যায়, উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিক-উজ-জামান ও উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার সাখাওয়াত হোসেন এবং ইয়াকুবুল আজাদ যোগদানের পর থেকে ষ্টেশনারীর ব্যবসা শুরু করেন। উপজেলার প্রায় ১৮১ টি শিক্ষা-প্রতিষ্টানের প্রধান শিক্ষকদের জিম্বি করে চলছে তাদের এ ব্যবসা। চলতি বার্ষিক পরীক্ষার খাতা নিয়ম অনুযায়ী প্রধান শিক্ষকদের তৈরী করে পরীক্ষা নেয়ার কথা থাকলেও তা করা হচ্ছে না। উপজেলা শিক্ষা অফিস থেকে নিম্নমানের কাগজ দিয়ে তৈরী করা খাতায় নেয়া হচ্ছে বার্ষিক পরীক্ষা। বিদ্যালয় গুলোতে নিম্নমানের খাতা সরবরাহ করে বাজার মূল্যের চেয়ে অধিক মূল্য নিচ্ছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। তাই প্রতিষ্টান প্রধানরা পরীক্ষার ফিও বাড়িয়ে দিয়েছে। ফলে পরীক্ষার্থীদের নিকট থেকে আদায় করা অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন উপজেলা শিক্ষা অফিস। এছাড়াও ওই শিক্ষা অফিস থেকে বাধ্যতামূলক ডায়রী, শিক্ষক হাজিরা খাতা, গতিবিধি রেজিষ্টার, শিক্ষা উপকরন, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা উপকরন, বাৎসরিক পরীক্ষার জন্য ব্যানার, মেধা পুরুস্কারসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজ পত্রাদি উচ্চ মূল্যে বিক্রি করার অভিযোগ উঠছে তাদের বিরুদ্ধে।
উপজেলা শিক্ষা অফিসার রফিক-উজ-জামান এর মোবাইলে যোগাযেগের চেষ্টা করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
জেলা শিক্ষা অফিসার শহিদুল ইসলাম জানান, উত্তরপত্র প্রধান শিক্ষকরা তৈরী করবেন যদি কোন কর্মকর্তা তৈরী করে সরবরাহ করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।