হরিপুরে যাত্রী ছাউনি দখল করে ব্যবসা
https://www.obolokon24.com/2017/11/thakurgaon_93.html
জে.ইতি হরিপুর ঠাকুরগাও প্রতিনিধিঃ
অবৈধ দখলে দোকানপাট করার ফলে হরিপুর-কামানপুকুর মহাসড়কের যাত্রী ছাউনিগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই ।
সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ আর অযতœ-অবহেলায় হরিপুরে যাত্রী ছাউনিগুলোর বেহাল দশা। বাসের জন্য অপেক্ষামাণ যাত্রীদের বর্ষায় বৃষ্টি আর গ্রীষ্মে প্রচন্ড রোদ থেকে রক্ষা করতে ও বাস থামার নির্দিষ্ট স্থানে বিশ্রাম নেয়ার জন্য তৈরি করা হয় যাত্রী ছাউনি। হরিপুরে এমন ৫টি যাত্রী ছাউনি থাকলেও তিনটির অবস্থা অব্যবহারযোগ্য। রয়েছে অবৈধ দখলে । মাদকসেবী,বখাটেদের আড্ডাখানা।
অহেতুক যাত্রী ছাউনি দখল করে আছে যা নাগরিকদের ভোগান্তি বাড়িয়েছে।
উপজেলাবাসী বলছে,অবৈধ দখল আর অব্যবহারযোগ্য যাত্রী ছাউনি ভেঙ্গে পরিকল্পিতভাবে নতুন করে নির্মাণ করলে উপকৃত হবে উপজেলাবাসী। যাত্রীদের সুবিধার্থে আশির দশকে নির্মিত এসব ছাউনিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।
উপজেলার বটতলীছাউনি,চোরঙ্গীবাজার ছাউনি,কামারপুকুর ছাউনি সরেজমিনে দেখে জানা গেছে,
সেসব স্থানে নানা প্রকার পণ্য সামগ্রীর দোকান রইছে। আবার কোনো ছাউনির পুরোটাই দখল করে অবৈধভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা হচ্ছে। বর্তমানে ৩টি যাত্রী ছাউনি বেহাল দশায় রয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জানান, আমরা মনে করি সরকারের অর্থ সঠিকভাবে কাজে লাগানো প্রয়োজন। হরিপুরে উপজেলায় যাত্রী ছাউনিগুলোর প্রয়োজনও ছিল। বর্তমান পরিস্থিতে সবগুলো যাত্রী ছাউনির প্রয়োজন হচ্ছে না। তবে স্থানীয়রা যেখানে প্রয়োজন মনে করবে সেখানকার ছাউনিগুলো পূনরায় সংস্কার করা হবে।
অবৈধ দখলে দোকানপাট করার ফলে হরিপুর-কামানপুকুর মহাসড়কের যাত্রী ছাউনিগুলোর কোনো অস্তিত্ব নেই ।
সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ আর অযতœ-অবহেলায় হরিপুরে যাত্রী ছাউনিগুলোর বেহাল দশা। বাসের জন্য অপেক্ষামাণ যাত্রীদের বর্ষায় বৃষ্টি আর গ্রীষ্মে প্রচন্ড রোদ থেকে রক্ষা করতে ও বাস থামার নির্দিষ্ট স্থানে বিশ্রাম নেয়ার জন্য তৈরি করা হয় যাত্রী ছাউনি। হরিপুরে এমন ৫টি যাত্রী ছাউনি থাকলেও তিনটির অবস্থা অব্যবহারযোগ্য। রয়েছে অবৈধ দখলে । মাদকসেবী,বখাটেদের আড্ডাখানা।
অহেতুক যাত্রী ছাউনি দখল করে আছে যা নাগরিকদের ভোগান্তি বাড়িয়েছে।
উপজেলাবাসী বলছে,অবৈধ দখল আর অব্যবহারযোগ্য যাত্রী ছাউনি ভেঙ্গে পরিকল্পিতভাবে নতুন করে নির্মাণ করলে উপকৃত হবে উপজেলাবাসী। যাত্রীদের সুবিধার্থে আশির দশকে নির্মিত এসব ছাউনিতে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।
উপজেলার বটতলীছাউনি,চোরঙ্গীবাজার ছাউনি,কামারপুকুর ছাউনি সরেজমিনে দেখে জানা গেছে,
সেসব স্থানে নানা প্রকার পণ্য সামগ্রীর দোকান রইছে। আবার কোনো ছাউনির পুরোটাই দখল করে অবৈধভাবে ব্যবসা পরিচালনা করা হচ্ছে। বর্তমানে ৩টি যাত্রী ছাউনি বেহাল দশায় রয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জানান, আমরা মনে করি সরকারের অর্থ সঠিকভাবে কাজে লাগানো প্রয়োজন। হরিপুরে উপজেলায় যাত্রী ছাউনিগুলোর প্রয়োজনও ছিল। বর্তমান পরিস্থিতে সবগুলো যাত্রী ছাউনির প্রয়োজন হচ্ছে না। তবে স্থানীয়রা যেখানে প্রয়োজন মনে করবে সেখানকার ছাউনিগুলো পূনরায় সংস্কার করা হবে।