নীলফামারীতে পিপিআরসির নাগরিক সংলাপ
https://www.obolokon24.com/2017/11/nilphamari_29.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ॥
‘হেলদি বাংলাদেশ’ গড়তে নীলফামারীতে নাগরিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা শিল্পকলা একাডেমি শিলনায়তনে বুধবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত ওই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
পিপিআরসি ও নীলফামারী পৌরসভার যৌথ আয়োজনে সংলাপের মূল আলোচক ছিলেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ও হেলদি বাংলাদেশের আহবায়ক ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।
নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা দেন সাবেক স্বাস্থ্য সচিব এ.এম.এম নাসির উদ্দিন, বিবিএস এর সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ, দুইবার এভারেস্ট জয়ী এম.এ মুহিত, পিপিআরসির ইভেন্ট এন্ড কমিউনিকেশন ম্যানেজার জয়ন্ত কুমার পাল, আইটি ম্যানেজার হাফিজুর রহমান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, নীলফামারী শিল্প ও বণিক সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ সরকার।
পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ও হেলদি বাংলাদেশের আহ্বায়ক ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, পিপিআরসি হেলদি বাংলাদেশ একটি মিশন, আর প্রেরণা কর্মসূচি এর একটি অংশ। ওই পেরণা কর্মসূচির অধীনে স্বাস্থ্য সেবা, পরিচ্ছন্নতা, পুষ্টি ও ফিটনেসসহ চারটি সূচক ধরে হেলদি বাংলাদেশ গড়ার কাজ চলছে। নগরের পাশাপাশি প্রাথমিক পর্যায়ে পৌরসভা ওই কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়েছে। এরপর তৃণমূল পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদেও এর কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়বে।
সংলাপে পৌর এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহন করেন। এসময় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের স্বাস্থ্য সেবার ব্যাপারে অংশগ্রহনকারীরা কথা তুললে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নের বিষটি সরকারীভাবে গুরুত্ব পায়নি, সেটি গুরুত্ব পাওয়া দরকার। এটির জন্য জনবল ঘাটতির বিষয় দায়ী নয়।
এর আগে পিপিআরসি ও নীলফামারী পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে "হেলদি বাংলাদেশ" এর জেলা পর্যায়ের সংলাপ "প্রেরণা" কর্মসূচী উপলক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিষয়ক নাগরিক পদযাত্রা করা হয়েছে।
মানববর্জ্য ও বায়ু দুষন প্রতিরোধ কে সামনে রেখে পরিচ্ছন্ন থাকবো হেলদি বাংলাদেশ গড়বো শ্লোগানকে সামনে রেখে গণসচেতনার লক্ষ্যে আজ বুধবার সকাল ১১টায় পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালী শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শিল্পকলা একাডেমীতে নাগরিক সংলাপে মিলিত হয়। সংলাপে পৌর নাগরিক ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী সহ সুশীল সমাজ অংশ গ্রহন করে। সংলাপ শেষে সেখানে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
‘হেলদি বাংলাদেশ’ গড়তে নীলফামারীতে নাগরিক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা শিল্পকলা একাডেমি শিলনায়তনে বুধবার দুপুর ১২টা থেকে বিকেল সাড়ে তিনটা পর্যন্ত ওই সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।
পিপিআরসি ও নীলফামারী পৌরসভার যৌথ আয়োজনে সংলাপের মূল আলোচক ছিলেন পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ও হেলদি বাংলাদেশের আহবায়ক ড. হোসেন জিল্লুর রহমান।
নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা দেন সাবেক স্বাস্থ্য সচিব এ.এম.এম নাসির উদ্দিন, বিবিএস এর সাবেক মহাপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ, দুইবার এভারেস্ট জয়ী এম.এ মুহিত, পিপিআরসির ইভেন্ট এন্ড কমিউনিকেশন ম্যানেজার জয়ন্ত কুমার পাল, আইটি ম্যানেজার হাফিজুর রহমান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, নীলফামারী শিল্প ও বণিক সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুল ওয়াহেদ সরকার।
পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান ও হেলদি বাংলাদেশের আহ্বায়ক ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, পিপিআরসি হেলদি বাংলাদেশ একটি মিশন, আর প্রেরণা কর্মসূচি এর একটি অংশ। ওই পেরণা কর্মসূচির অধীনে স্বাস্থ্য সেবা, পরিচ্ছন্নতা, পুষ্টি ও ফিটনেসসহ চারটি সূচক ধরে হেলদি বাংলাদেশ গড়ার কাজ চলছে। নগরের পাশাপাশি প্রাথমিক পর্যায়ে পৌরসভা ওই কার্যক্রমের আওতায় আনা হয়েছে। এরপর তৃণমূল পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদেও এর কার্যক্রম ছড়িয়ে পড়বে।
সংলাপে পৌর এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশগ্রহন করেন। এসময় বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের স্বাস্থ্য সেবার ব্যাপারে অংশগ্রহনকারীরা কথা তুললে ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘হাসপাতালের ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নের বিষটি সরকারীভাবে গুরুত্ব পায়নি, সেটি গুরুত্ব পাওয়া দরকার। এটির জন্য জনবল ঘাটতির বিষয় দায়ী নয়।
এর আগে পিপিআরসি ও নীলফামারী পৌরসভার যৌথ উদ্যোগে "হেলদি বাংলাদেশ" এর জেলা পর্যায়ের সংলাপ "প্রেরণা" কর্মসূচী উপলক্ষ্যে স্বাস্থ্য বিষয়ক নাগরিক পদযাত্রা করা হয়েছে।
মানববর্জ্য ও বায়ু দুষন প্রতিরোধ কে সামনে রেখে পরিচ্ছন্ন থাকবো হেলদি বাংলাদেশ গড়বো শ্লোগানকে সামনে রেখে গণসচেতনার লক্ষ্যে আজ বুধবার সকাল ১১টায় পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালী শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শিল্পকলা একাডেমীতে নাগরিক সংলাপে মিলিত হয়। সংলাপে পৌর নাগরিক ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী সহ সুশীল সমাজ অংশ গ্রহন করে। সংলাপ শেষে সেখানে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।