কিশোরগঞ্জ উপজেলাকে দারিদ্রমুক্ত করতে অসহায় দুঃস্থ নারী কর্মীদের সঞ্চয়ের চেক প্রদান
https://www.obolokon24.com/2017/11/kisargang_30.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
উন্নয়নের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার মূলমন্ত্র এই শ্লোগানকে সামনে রেখে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের দুঃস্থ কর্মীদের সঞ্চয়ের টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে দুঃস্থ কর্মীদের চেক প্রদান অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম,উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম মেহেদী হাসান, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি নাহিদ তামান্না, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিরিনা বেগম, উপজেলা প্রকৌশলী এস এম কেরামত আলী নান্নু সাংবাদিক প্রমুখ।
উপজেলা প্রকৌশলী এস এম কেরামত আলী নান্নু বলেন, রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ২০১৫-১৬ ও ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে বিভিন্ন ইউনিয়নের গুরুত্বপুর্ণ গ্রামীণ সড়ক রক্ষনাবেক্ষনের জন্য ৮০ জন অসহায় দুঃস্থ ও হতদরিদ্র মহিলা কর্মী নিয়োগ করা হয়েছিল। তাদের বেতন থেকে প্রতিমাসে ১৫০০ টাকা করে নিজ একাউন্টে (সঞ্জয়) জমা রাখা হয়েছিল। তারা যাতে নিজেদের সঞ্চয়ের টাকা দিয়ে স্বাবলম্বী হতে পারে সেজন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়। সেই অনুযায়ী তাদের চাকরী শেষে প্রত্যেকের সঞ্জয়ের পরিমান দাড়িয়েছে ৩৬ হাজার ৮৩১ টাকা করে। যার মোট টাকার পরিমাণ ২৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৮০ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এস মেহেদী হাসান বলেন, আমরা কিশোরগঞ্জ উপজেলাকে ভিক্ষুকমুক্তর পাশাপাশি একটি দারিদ্যমুক্ত উপজেলা গড়তে চাই। সেই আলোকে রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে অসহায় দুঃস্থ নারী কর্মী নিয়োগ করেছিলাম। বর্তমানে প্রতিজন অসহায় দুঃস্থ নারীরা যে টাকা পাবে তা দিয়ে তারা যেন স্বাবলম্বী হতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখা হবে।
উন্নয়নের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার মূলমন্ত্র এই শ্লোগানকে সামনে রেখে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের দুঃস্থ কর্মীদের সঞ্চয়ের টাকার চেক প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ হলরুমে দুঃস্থ কর্মীদের চেক প্রদান অনুষ্টানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম,উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম মেহেদী হাসান, উপজেলা সহকারী কমিশনার ভুমি নাহিদ তামান্না, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শিরিনা বেগম, উপজেলা প্রকৌশলী এস এম কেরামত আলী নান্নু সাংবাদিক প্রমুখ।
উপজেলা প্রকৌশলী এস এম কেরামত আলী নান্নু বলেন, রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ২০১৫-১৬ ও ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে বিভিন্ন ইউনিয়নের গুরুত্বপুর্ণ গ্রামীণ সড়ক রক্ষনাবেক্ষনের জন্য ৮০ জন অসহায় দুঃস্থ ও হতদরিদ্র মহিলা কর্মী নিয়োগ করা হয়েছিল। তাদের বেতন থেকে প্রতিমাসে ১৫০০ টাকা করে নিজ একাউন্টে (সঞ্জয়) জমা রাখা হয়েছিল। তারা যাতে নিজেদের সঞ্চয়ের টাকা দিয়ে স্বাবলম্বী হতে পারে সেজন্য এই পদক্ষেপ নেয়া হয়। সেই অনুযায়ী তাদের চাকরী শেষে প্রত্যেকের সঞ্জয়ের পরিমান দাড়িয়েছে ৩৬ হাজার ৮৩১ টাকা করে। যার মোট টাকার পরিমাণ ২৯ লক্ষ ৪৬ হাজার ৪৮০ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এস মেহেদী হাসান বলেন, আমরা কিশোরগঞ্জ উপজেলাকে ভিক্ষুকমুক্তর পাশাপাশি একটি দারিদ্যমুক্ত উপজেলা গড়তে চাই। সেই আলোকে রংপুর বিভাগ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পে অসহায় দুঃস্থ নারী কর্মী নিয়োগ করেছিলাম। বর্তমানে প্রতিজন অসহায় দুঃস্থ নারীরা যে টাকা পাবে তা দিয়ে তারা যেন স্বাবলম্বী হতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখা হবে।