কিশোরগঞ্জে অগ্নিকান্ডে ছয় পরিবারের ১৫ ঘর গৃহপালিত পশু ও আসবাবপত্র পুড়ে ছাই
https://www.obolokon24.com/2017/11/kisargang_19.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারীঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন বড়ভিটা পাইকারটারী গ্রামে অগ্নিকান্ডে ছয়টি পরিবারের ১৫ ঘর, গৃহপালিত পশু, ১১ টি সেলাই মেশিন, আসবাবপত্রসহ ঘরে রক্ষিত মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ১২ লাখ টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার গভীর রাতে। তবে কিভাবে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা জানা যায়নি।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান বলেন, দক্ষিন বড়ভিটা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পাইকারটারী গ্রামে শনিবার গভীর রাতে জাহাঙ্গীর হোসেনের ঘরে হঠাৎ করে আগুনের সুত্রপাত হয়ে মুহুত্বের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা চারিদিকে ছড়িয়ে পরে । এলাকাবাসীবাসী তাৎক্ষনিকভাবে জলঢাকা ফায়ার সাভির্সে খবর দিলে গাড়ী আসার আগেই জাহাঙ্গীরের ছেলে রব্বানী ও সাইফুল ইসলামের ১ টি গরু দুইটি করে চারটি থাকার ঘর ১ টি রান্নাঘর ও প্রতিবেশি মোবারক আলীর ছেলে মমিনুর রহমান, লিমন হোসেন, ও টোকা মামুদের দুইটি গরু ১ টি ছাগল ও প্রত্যেকের দুইটি করে থাকার ঘর চারটি রান্নাঘর সহ ঘরে রক্ষিত আববাপত্রসহ সকল মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পরে জলঢাকা ফায়ার সার্ভিসের একটি দল এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আগে। তবে কিভাবে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা কেউ জানাতে পারেনি।
জলঢাকা ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার মমতাজুল হক বলেন, খবর পেয়ে দ্রত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। কিভাবে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা তিনি জানাতে পারেননি। তবে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে বলে তিনি জানান।
এদিকে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান একশ কেজি চাল ও নগদ অর্থ বিতরন করেছেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, আমি ঘটনাটি শুনেছি তবে জেলা মিটিংয়ে থাকার কারনে আমি যেতে না পারায় সেখানে লোক পাঠিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের তালিকা করতে বলেছি ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম মেহেদী হাসানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন বড়ভিটা পাইকারটারী গ্রামে অগ্নিকান্ডে ছয়টি পরিবারের ১৫ ঘর, গৃহপালিত পশু, ১১ টি সেলাই মেশিন, আসবাবপত্রসহ ঘরে রক্ষিত মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমান প্রায় ১২ লাখ টাকা বলে ধারনা করা হচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার গভীর রাতে। তবে কিভাবে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা জানা যায়নি।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান বলেন, দক্ষিন বড়ভিটা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পাইকারটারী গ্রামে শনিবার গভীর রাতে জাহাঙ্গীর হোসেনের ঘরে হঠাৎ করে আগুনের সুত্রপাত হয়ে মুহুত্বের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা চারিদিকে ছড়িয়ে পরে । এলাকাবাসীবাসী তাৎক্ষনিকভাবে জলঢাকা ফায়ার সাভির্সে খবর দিলে গাড়ী আসার আগেই জাহাঙ্গীরের ছেলে রব্বানী ও সাইফুল ইসলামের ১ টি গরু দুইটি করে চারটি থাকার ঘর ১ টি রান্নাঘর ও প্রতিবেশি মোবারক আলীর ছেলে মমিনুর রহমান, লিমন হোসেন, ও টোকা মামুদের দুইটি গরু ১ টি ছাগল ও প্রত্যেকের দুইটি করে থাকার ঘর চারটি রান্নাঘর সহ ঘরে রক্ষিত আববাপত্রসহ সকল মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পরে জলঢাকা ফায়ার সার্ভিসের একটি দল এসে আগুন নিয়ন্ত্রনে আগে। তবে কিভাবে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা কেউ জানাতে পারেনি।
জলঢাকা ফায়ার সার্ভিসের ষ্টেশন অফিসার মমতাজুল হক বলেন, খবর পেয়ে দ্রত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। কিভাবে আগুনের সুত্রপাত হয়েছে তা তিনি জানাতে পারেননি। তবে শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগতে পারে বলে তিনি জানান।
এদিকে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান একশ কেজি চাল ও নগদ অর্থ বিতরন করেছেন।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলাম বলেন, আমি ঘটনাটি শুনেছি তবে জেলা মিটিংয়ে থাকার কারনে আমি যেতে না পারায় সেখানে লোক পাঠিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের তালিকা করতে বলেছি ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস এম মেহেদী হাসানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।