গাইবান্ধায় ধান কাঁটা নিয়ে সংঘর্ষে আহত-১৯
https://www.obolokon24.com/2017/11/gaibandha_10.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের ফলগাছা গ্রামের জমির ধান কাঁটা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন ১৯ জন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে ২ বিঘা জমি নিয়ে ওই গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের পুত্র শাহজাহান ও রফিকুল ইসলামের পুত্র আক্তারুজ্জামান গংদের বিরোধ অতঃপর মামলা মোকদ্দমা চলে আসছে। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে বিবাদমান ২০ শতক জমির ধান কাঁটা নিয়ে সৃষ্ট সংঘর্ষে শাহজাহান গংয়ের ২ জনসহ আহত হয়েছেন ১৯ জন। তাদের মধ্যে ৩ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসকগণ। অন্যান্যরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। উক্ত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন যারা। তারা হলেন-খলিলুর রহমানের স্ত্রী মেহেরুন বেগম (৪৫), নুর আলমের স্ত্রী জয়গুন বেগম (২২), আয়নাল হকের স্ত্রী মেনেকা বেগম (৪০), মজিবর রহমানের পুত্র সপিয়াল হোসেন (৩৫), রফিকুল ইসলামের পুত্র আকতারুজ্জামান (২২), আব্দুল জলিলের পুত্র নুরুজ্জামান (৩৮), আব্দুল গণির পুত্র আয়নাল হক (৩৫), শাহজাহানের পুত্র শাহিন আলম (২২) ও মৃত দেলোয়ারের পুত্র শহিদুল ইসলাম (৩৫)।
থানা অফিসার ইনচার্জ আতিয়ার রহমান সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন দু’পক্ষের বিরোধের জের ধরে আগে থেকেই মামলা রয়েছে।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের ফলগাছা গ্রামের জমির ধান কাঁটা নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন ১৯ জন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে ২ বিঘা জমি নিয়ে ওই গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের পুত্র শাহজাহান ও রফিকুল ইসলামের পুত্র আক্তারুজ্জামান গংদের বিরোধ অতঃপর মামলা মোকদ্দমা চলে আসছে। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার সকালে বিবাদমান ২০ শতক জমির ধান কাঁটা নিয়ে সৃষ্ট সংঘর্ষে শাহজাহান গংয়ের ২ জনসহ আহত হয়েছেন ১৯ জন। তাদের মধ্যে ৩ জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসকগণ। অন্যান্যরা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। উক্ত স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন যারা। তারা হলেন-খলিলুর রহমানের স্ত্রী মেহেরুন বেগম (৪৫), নুর আলমের স্ত্রী জয়গুন বেগম (২২), আয়নাল হকের স্ত্রী মেনেকা বেগম (৪০), মজিবর রহমানের পুত্র সপিয়াল হোসেন (৩৫), রফিকুল ইসলামের পুত্র আকতারুজ্জামান (২২), আব্দুল জলিলের পুত্র নুরুজ্জামান (৩৮), আব্দুল গণির পুত্র আয়নাল হক (৩৫), শাহজাহানের পুত্র শাহিন আলম (২২) ও মৃত দেলোয়ারের পুত্র শহিদুল ইসলাম (৩৫)।
থানা অফিসার ইনচার্জ আতিয়ার রহমান সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন দু’পক্ষের বিরোধের জের ধরে আগে থেকেই মামলা রয়েছে।