ডোমারে আগাম শীতের পদধ্বনি ব্যস্ত সময় পাড় করছে ধুনাইকার।
https://www.obolokon24.com/2017/11/domar_22.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
দেশের উত্তরের জনপদ নীলফামারী জেলা ডোমার উপজেলাসহ এর আশপাশের উপজেলাগুলোতে এবার আগাম শীত পড়তে শুরু করেছে। দিনের বেলায় সূর্য কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও সন্ধ্যার পর পরেই শীত বাড়তে শুরু করেছে। আগাম শীতের আগমনে ব্যাস্ততা বাড়ছে লেপ তোষকের দোকানে। এদিকে সাধারণ মানুষ শীতের প্রস্তুতির জন্য অনেকে লেপ, তোষকের দোকান সহ পুড়াতন কাপড়ের দোকানে ভীড় জমাচ্ছে। ডোমার শালকী ব্রীজ মার্কেটের হাফিজুল তুলা স্টোরের সহিদুল ইসলাম জানান, শীত আগাম ঘনিয়ে আসায় তাদের বেঁচা কেনা বেশ জমে উঠেছে। প্রতিদিন ১০/১৫টির মতো লেপ তোষকের ওয়ার্ডার আসছে। সামনে বেঁচা কেনা আরও বাড়বে বলে আশা করেন তিনি। উল্লেখ্য দেশের দক্ষিনের জেলা গুলোতে পৌষ মাঘে শীত নামলেও হিমালয়ের পাদদেশে হওয়ায় নীলফামারী জেলাসহ উত্তরাঞ্চলে শীতের উপস্থিতি অনেকটা আগেভাগেই জানান দেয়, এবারও তার ব্যাতিক্রম ঘটেনি। আশপাশের জেলাগুলোতে দিনের বেলা তাপ মাত্রা ২২থেকে ২৫ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডে উঠানামা করলেও রাতে তা ১৫থেকে ১৭ ডিগ্রিতে নেমে আসে। সকালে কুয়াশার কারণে গাড়ী গুলি হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। অপরদিকে শীত জনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। কষ্টে আছে হতদরিদ্র শিশু ও বৃদ্ধরা। অসহায় ও গরীব শ্রেনীর মানুষের কোন উপায় না থাকায় পুরাতন কাপড় দিয়ে শীত নিবারন করছে অনেকে। সবচেয়ে বেশী শীত পড়েছে জেলার ডিমলার চর এলাকায় এবং পার্শ্ববর্তী পঞ্চগড় জেলায়। নীলফামারীসহ ডোমার চিলাহাটির ভোগডাবুড়ী ও কেতকীবাড়ী এলাকার আশপাশের এলাকায় শীতের প্রভাব বেশী। পাশে ভারতের হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থান হওয়ায় শীতের আগাম পদধ্বনী চোখে পড়ার মতো। ধুনাইকারক শফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের সময় আমাদের ব্যবসা মন্দা থাকে, শুধু মাত্র শীতের সময় ৩ থেকে ৪ মাস কাজের প্রচন্ড চাপ থাকে এতে সিজিনাল ব্যবসা বলে জানি।
দেশের উত্তরের জনপদ নীলফামারী জেলা ডোমার উপজেলাসহ এর আশপাশের উপজেলাগুলোতে এবার আগাম শীত পড়তে শুরু করেছে। দিনের বেলায় সূর্য কিছুটা উত্তাপ ছড়ালেও সন্ধ্যার পর পরেই শীত বাড়তে শুরু করেছে। আগাম শীতের আগমনে ব্যাস্ততা বাড়ছে লেপ তোষকের দোকানে। এদিকে সাধারণ মানুষ শীতের প্রস্তুতির জন্য অনেকে লেপ, তোষকের দোকান সহ পুড়াতন কাপড়ের দোকানে ভীড় জমাচ্ছে। ডোমার শালকী ব্রীজ মার্কেটের হাফিজুল তুলা স্টোরের সহিদুল ইসলাম জানান, শীত আগাম ঘনিয়ে আসায় তাদের বেঁচা কেনা বেশ জমে উঠেছে। প্রতিদিন ১০/১৫টির মতো লেপ তোষকের ওয়ার্ডার আসছে। সামনে বেঁচা কেনা আরও বাড়বে বলে আশা করেন তিনি। উল্লেখ্য দেশের দক্ষিনের জেলা গুলোতে পৌষ মাঘে শীত নামলেও হিমালয়ের পাদদেশে হওয়ায় নীলফামারী জেলাসহ উত্তরাঞ্চলে শীতের উপস্থিতি অনেকটা আগেভাগেই জানান দেয়, এবারও তার ব্যাতিক্রম ঘটেনি। আশপাশের জেলাগুলোতে দিনের বেলা তাপ মাত্রা ২২থেকে ২৫ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডে উঠানামা করলেও রাতে তা ১৫থেকে ১৭ ডিগ্রিতে নেমে আসে। সকালে কুয়াশার কারণে গাড়ী গুলি হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। অপরদিকে শীত জনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়ছে। কষ্টে আছে হতদরিদ্র শিশু ও বৃদ্ধরা। অসহায় ও গরীব শ্রেনীর মানুষের কোন উপায় না থাকায় পুরাতন কাপড় দিয়ে শীত নিবারন করছে অনেকে। সবচেয়ে বেশী শীত পড়েছে জেলার ডিমলার চর এলাকায় এবং পার্শ্ববর্তী পঞ্চগড় জেলায়। নীলফামারীসহ ডোমার চিলাহাটির ভোগডাবুড়ী ও কেতকীবাড়ী এলাকার আশপাশের এলাকায় শীতের প্রভাব বেশী। পাশে ভারতের হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থান হওয়ায় শীতের আগাম পদধ্বনী চোখে পড়ার মতো। ধুনাইকারক শফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের সময় আমাদের ব্যবসা মন্দা থাকে, শুধু মাত্র শীতের সময় ৩ থেকে ৪ মাস কাজের প্রচন্ড চাপ থাকে এতে সিজিনাল ব্যবসা বলে জানি।