ডোমারে প্রধান শিক্ষককে গালিগালাজ,থানায় অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2017/11/domar_15.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার-
নীলফামারীর ডোমার উপজেলা শহীদ স্মৃতি মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ গোলাম সারওয়ারকে সরকারী কাজে বাধাসহ অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করায় তিনি স্কুলের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ডোমার থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানাযায়,বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য এমদাদুল হক মাসুম ও আসমা সিদ্দিকা স্কুলের সভা ডাকার বিষয় নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক তাদের সামনে সমাপনী পরীক্ষাসহ মডেল টেষ্ট পরীক্ষা থাকার ব্যস্ততার কথা বলেন। এতে প্রধান শিক্ষকের সাথে তারা বাক-বিতন্ডায় জড়িয়ে পরেন। এরেই এক পর্যায়ে তারা প্রধান শিক্ষককে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। এমনকি স্কুলের সকল ছাত্র/ছাত্রী ও সহকারী শিক্ষকদের সামনেই ম্যানেজিং কমিটির দুইজন সদস্য তাকে বদলীসহ নানা হুমকি দেন।
প্রধান শিক্ষক গোলাম সারওয়ার বলেন,বৃহস্পতিবার স্কুলের সভা আহবান করা হয়েছে। তাছাড়া নভেম্বর মাসে মডেল টেষ্টসহ সমাপনী পরীক্ষা থাকায় সকলকে ব্যস্ত থাকতে হয়। এরই মাঝে ঐ দুইজন সদস্য সভা আহবানের জন্য বলে। আমি তাদের সব খুলে বললে তারা আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ এবং মহিলা সদস্য আসমা সিদ্দিকা আমাকে বান্দরবন খাগড়াছড়িতে বদলী করাবেন বলে হুমকি দেন। তাই স্কুলের সার্বিক বিষয় অবগত করার জন্য আমি বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ করেছি।
ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রাশেদ মাহমুদ উজ্জল বলেন, আমার সাথে কাদের কোন তর্কের ঘটনা ঘটেনি। গত চার মাস থেকে স্কুলের সভা হয় না। প্রধান শিক্ষককে কিছু বললেই তিনি আমার এখতিয়ার নেই বলে বিষয়গুলো এড়িয়ে যায়। সদস্য এমদাদুল হক মাসুম বলেন, তিনি নিজের ইচ্ছামত স্কুল পরিচালনা করে থাকেন।সভার কথা বললেই তিনি রেগে যান।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আমির হোসেন অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন আমি নিজেই স্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষককে ম্যানেজিং কমিটির সাথে দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলতে বলেছি। তবে অভিভাবকরা জানিয়েছেন প্রধান শিক্ষকের সাথে ম্যানেজিং কমিটির দ্বন্দ্ব , শিক্ষকদের সাথে দ্বন্দ্ব থাকায় স্কুলের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
নীলফামারীর ডোমার উপজেলা শহীদ স্মৃতি মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ গোলাম সারওয়ারকে সরকারী কাজে বাধাসহ অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করায় তিনি স্কুলের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও ডোমার থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে জানাযায়,বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য এমদাদুল হক মাসুম ও আসমা সিদ্দিকা স্কুলের সভা ডাকার বিষয় নিয়ে প্রধান শিক্ষকের কাছে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক তাদের সামনে সমাপনী পরীক্ষাসহ মডেল টেষ্ট পরীক্ষা থাকার ব্যস্ততার কথা বলেন। এতে প্রধান শিক্ষকের সাথে তারা বাক-বিতন্ডায় জড়িয়ে পরেন। এরেই এক পর্যায়ে তারা প্রধান শিক্ষককে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। এমনকি স্কুলের সকল ছাত্র/ছাত্রী ও সহকারী শিক্ষকদের সামনেই ম্যানেজিং কমিটির দুইজন সদস্য তাকে বদলীসহ নানা হুমকি দেন।
প্রধান শিক্ষক গোলাম সারওয়ার বলেন,বৃহস্পতিবার স্কুলের সভা আহবান করা হয়েছে। তাছাড়া নভেম্বর মাসে মডেল টেষ্টসহ সমাপনী পরীক্ষা থাকায় সকলকে ব্যস্ত থাকতে হয়। এরই মাঝে ঐ দুইজন সদস্য সভা আহবানের জন্য বলে। আমি তাদের সব খুলে বললে তারা আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ এবং মহিলা সদস্য আসমা সিদ্দিকা আমাকে বান্দরবন খাগড়াছড়িতে বদলী করাবেন বলে হুমকি দেন। তাই স্কুলের সার্বিক বিষয় অবগত করার জন্য আমি বিভিন্ন জায়গায় অভিযোগ করেছি।
ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি রাশেদ মাহমুদ উজ্জল বলেন, আমার সাথে কাদের কোন তর্কের ঘটনা ঘটেনি। গত চার মাস থেকে স্কুলের সভা হয় না। প্রধান শিক্ষককে কিছু বললেই তিনি আমার এখতিয়ার নেই বলে বিষয়গুলো এড়িয়ে যায়। সদস্য এমদাদুল হক মাসুম বলেন, তিনি নিজের ইচ্ছামত স্কুল পরিচালনা করে থাকেন।সভার কথা বললেই তিনি রেগে যান।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আমির হোসেন অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন আমি নিজেই স্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষককে ম্যানেজিং কমিটির সাথে দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলতে বলেছি। তবে অভিভাবকরা জানিয়েছেন প্রধান শিক্ষকের সাথে ম্যানেজিং কমিটির দ্বন্দ্ব , শিক্ষকদের সাথে দ্বন্দ্ব থাকায় স্কুলের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।