নীলফামারীতে তিন ডাক্তারের হদিস নেই !

বিশেষ প্রতিনিধি ২২ নভেম্বর॥
হদিস নেই তিন চিকিৎসকের। এরা হলো নীলফামারীর ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইমরান হাসান ও একই উপজেলার নাউতারা ইউনিয়নের উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মামুনুর রশীদ চৌধুরী ও ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ শওকত আলী শাফায়াত। এই তিন চিকিৎসক কর্মস্থল থেকে বিনা ছুটিতে লাপাত্তা রয়েছে। লাপাত্তার পর হতে তারা এ পর্যন্ত সরকারী কোষাগাড় হতে বেতন ভাতা উত্তোলন করেননি।
কর্মস্থলে তাদের অনুপস্থিতির বিষয়টি ধরতে পেরে তাদের বাড়ির ঠিকানায় তিন দফায় পত্র প্রেরণ করে সংশ্লিষ্ট দপ্তর । কিন্তু কোন উত্তর মেলেনি।
আজ বুধবার (২২ নভেম্বর) এ ব্যাপারে কথা বলা হলে নীলফামারী সিভিল সার্জন ডাঃ রনজিৎ কুমার বর্ম্মন জানান কর্মস্থলে অনুপস্থিত চিকিৎসকের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রনায়ের পক্ষে সরেজমিন তদন্ত করেছে।  ্এই তিন চিকিৎসকের ২০১৭ সালের চলমান নবেম্বর মাস পর্যন্ত ্এখনও কোন সন্ধ্যান পাওয়া যায়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ডাঃ মামুনুর রশীদ চৌধুরী (কোড নম্বর ১২৬০১৬) ২০১২ সালের ২৪ জুন ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মাধ্যমে নাউতারা ইউনিয়নের উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার হিসাবে যোগদান করেন। সেখানে কর্মরত থাকা অবস্থায় ওই বছরের ৪ আগষ্ট হতে অনুপস্থিত রয়েছে। সেখানে তিনি মোট চল্লিশ দিন কর্মরত ছিলেন।

অপরজন ডাঃ ইমরান হাসান (কোডনম্বর ১২৮৮৪৩) ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার হিসাবে যোগদান করেন ২০১৪ সালের ৭ আগষ্ট। এরপর ২০১৫ সালের ১ আগষ্ট হতে বিনা ছুটিতে লাপাত্তা হন। এখানে তিনি প্রায় এক বছর কর্মরত ছিল।

এদিকে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ শওকত আলী শাফায়াত ২০১০ সালের ১ জুলাই যোগদান এবং যোগদানের পরের দিন হতেই অনুপস্থিত রয়েছেন। তার নামের  ফাইলে এর -বেশী কিছু লিখা নেই। এমন কি তার চাকুরীর কোড নম্বর পাওয়া যায়নি।

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 1644377125211234887

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item