ফলোআপ-ডিমলায় ভেজাল সার জব্দ॥ কারখানা সিলগালা
https://www.obolokon24.com/2017/11/dimla27.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৭ নবেম্বর॥
চকচক প্যাকেটের ভেতর রং মেশানো ইটের গুড়া, বালু ও মাটি। বিভিন্ন নামে এ সব ভেজাল সার বাজারজাত করনের অভিযোগে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গারহাটে একটি ভেজাল সার কারখানার অভিযান চালিয়ে জব্দ করা হয়। জব্দ ভেজার সারের মধ্যে রয়েছে ডলোমাইট ৪০ কেজির ৮০ বস্তা, তাজা বোরাক্স ১ কেজির ১১০প্যাকেট, জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ১ কেজির ১২০ প্যাকেট, তেজি জৈব সার ৫০ কেজি করে ৩ বস্তা, এমক্লোব ১ কেজি ওজনের ২৫০প্যাকেট, ইটের গুড়া ৫০ কেজি ওজনের ২ বস্তা, ডায়াজিনন ১কেজি ওজনের ২৪০ প্যাকেট, প্যাকিং মেশিন ১টি, ডিজিটাল স্কেল ১টি। অভিযানের আগেই এর মালিক পালিয়ে গেছে।
গতকাল রবিবার (২৬ নবেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা হতে রাত সারে ১১টা পর্যন্ত ডিমলা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ভ্রামমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহারের নেতৃত্বে পুলিশের সহায়তায় সেখানে অভিযান পরিচালনা করে।
আজ সোমবার সকালে এ ঘটনায় ওই ভেজাল সার কারখানার মালিক ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের কাবুল হোসেনের ছেলে হাসনাত কবির স্বপনের (৪০) বিরুদ্ধে সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ মোতাবেক মামলা দায়ের করেছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা তপন কুমার রায়।
চকচক প্যাকেটের ভেতর রং মেশানো ইটের গুড়া, বালু ও মাটি। বিভিন্ন নামে এ সব ভেজাল সার বাজারজাত করনের অভিযোগে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ডাঙ্গারহাটে একটি ভেজাল সার কারখানার অভিযান চালিয়ে জব্দ করা হয়। জব্দ ভেজার সারের মধ্যে রয়েছে ডলোমাইট ৪০ কেজির ৮০ বস্তা, তাজা বোরাক্স ১ কেজির ১১০প্যাকেট, জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ১ কেজির ১২০ প্যাকেট, তেজি জৈব সার ৫০ কেজি করে ৩ বস্তা, এমক্লোব ১ কেজি ওজনের ২৫০প্যাকেট, ইটের গুড়া ৫০ কেজি ওজনের ২ বস্তা, ডায়াজিনন ১কেজি ওজনের ২৪০ প্যাকেট, প্যাকিং মেশিন ১টি, ডিজিটাল স্কেল ১টি। অভিযানের আগেই এর মালিক পালিয়ে গেছে।
গতকাল রবিবার (২৬ নবেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা হতে রাত সারে ১১টা পর্যন্ত ডিমলা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা ভ্রামমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমুন নাহারের নেতৃত্বে পুলিশের সহায়তায় সেখানে অভিযান পরিচালনা করে।
আজ সোমবার সকালে এ ঘটনায় ওই ভেজাল সার কারখানার মালিক ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের কাবুল হোসেনের ছেলে হাসনাত কবির স্বপনের (৪০) বিরুদ্ধে সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ মোতাবেক মামলা দায়ের করেছে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা তপন কুমার রায়।