শরতের কাশবন

মেহেদী হাছান উজ্জ্বল ফুলবাড়ী দিনাজপুর প্রতিনিধি

ঋতুচক্রের পালায় চলছে এখন শরতকাল। শরতকে বলা হয় শুভ্রতার প্রতীক। শরতে নীলাকাশে ভেসে বেড়ায় শুভ্র সাদা মেঘের ভেলা, জেগে উঠে গোটা প্রকৃতি। এই  প্রকৃতিকে বর্ণিল করে তুলতে ফুটে শরতের কাশ ফুল। শরতের অন্যতম আকর্ষণ কাশবন ও কাশফুল।  কাশ তৃণ বা ঘাস জাতীয় ফুলগাছ। কাশ গাছ ১০ থেকে ১৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। শরতকালে কাশ গাছে সাদা ও রুপালি রঙের ফুল ফোটে। কাশফুল পালকের মতো নরম। আমাদের দেশে নদীর তীর, বিল, অবারিত মাঠ, চরাঞ্চল, পাহাড়, উঁচু জমিতে কাশফুল ফুটতে দেখা যায়।
‘শরতের হাওয়ায় দোলে সাদা কাশফুল- নদীর দু’কূল তাই আনন্দে ব্যাকুল’। তেমনি ধরিত্রীর বুকে  নদীর তীরে ধবল ও সোনালি বালুচরে চিকচিক করে বিন্দু বিন্দু বালুকণা। মনে হয় সূর্যালোকে উজ্জ্বল কাশবনের অদূরে পড়ে থাকা বালুকণা জলছে। এমন বৈচিএময় ঋতুতে ফোটে কাশফুল। কাশফুল মূলত শরতকালে বিলের ধারে অযতেœ ফুটে উঠে নিজস্ব সৌন্দর্যে। কাশফুল সাদা পাপড়িযুক্ত নরম। এই ফুল তেমন কোনো উপকারে না এলেও কাশ দিয়ে তৈরি করা যায় গ্রাম অঞ্চলের মাটির ঘরের খড়ের চাটি। যা বেশ মজবুত ও টেকসই হয়। আবার কেউ কেউ কাশগাছ শুকিয়ে ঝাড়–বানায় । শরতকালে কাশফুল ফুটতে দেখা যায় গ্রামাঞ্চলের সর্বত্র। শরতে বিভিন্ন জায়গায় ফুটেছে কাশফুল যা দেখে সবাই মুগ্ধ।

পুরোনো সংবাদ

এক ঝলক 3440382308563660058

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item