ফলোআপ- পীরগঞ্জে ড্রেন নির্মান কাজ আবারো শুরু! সিডিউল মাফিক কাজ করার দাবী
https://www.obolokon24.com/2017/10/rangpur_45.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল ঃ
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরে ড্রেন নির্মানে অনিয়ম-দুর্নীতি করায় জনতার প্রতিবাদের মুখে সিসি ঢালাই ভেঙ্গে নতুন করে ১ ফুট গভীরতা বৃদ্ধির পর পুনরায় ঢালাই করা হচ্ছে। গতকাল বৃহষ্পতিবার এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে ওই ঢালাই কাজ শুরু করা হয়। এর আগে সঠিকভাবে ড্রেন নির্মানের দাবীতে স্থানীয় জনতা এক প্রতিবাদ সভা করে।
সওজ রংপুর অফিস সুত্রে জানা গেছে, সওজ’র অধীনে প্রায় ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘সাদুল¬াপুর-পীরগঞ্জ-নবাবগঞ্জ’ সড়কে পীরগঞ্জের ফলিরবিল থেকে গাইবান্ধার সাদুল¬াপুর পর্যন্ত ২৪ কি. মি সড়কে উভয়পাশে বর্ধিতকরন, কার্পেটিং ও ড্রেন নির্মান কাজ শুরু করা হয়। রাজশাহীর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রানা বিল্ডার্স লিঃ কাজটি করছে। এরমধ্যে পীরগঞ্জ সদরের আখিরা ব্রীজ থেকে ৯’শ মিটার দৈর্ঘ্যে ৪ ফুট প্রশস্ত ও প্রায় ৫ ফুট গভীর ড্রেন নির্মান করা হচ্ছে। ওই ঠিকাদার ও সওজ’র এর যোগসাজসে ড্রেনটি ১ ফুট গভীর কম করে প্রায় ৫০ ফুট স্থানে সিসি ঢালাই করা হয়। এ ভাবেই ৯’শ মিটার সিসি ঢালাই করা হতো। এ নিয়ে স্থানীয় জনতা নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী এবং গভীরতা কম হওয়ার ব্যাপারে অভিযোগ করে প্রতিবাদ করলে কর্তৃপক্ষ ঢালাই কাজ বন্ধ করে দেয়। একপর্যায়ে গত মঙ্গলবার ড্রেনটির প্রায় ৫০ ফুট সিসি ঢালাই তুলে ফেলে আবারো ১ ফুট গভীর করে খনন করা হয়। গতকাল বৃহষ্পতিবার বেলা ১২ টার দিকে এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে আবারো ড্রেনটির সিসি ঢালাই কাজ শুরু করা হয়। এর আগে জনতার প্রতিবাদের বিজয় হওয়ায় পৌর কাউন্সিলর সাইফুল আজাদ থানার মোড়ে এক প্রতিবাদ সভায় বলেন, আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার কারণেই ঠিকাদার ও সওজ’র কর্মকর্তারা নিম্নমানের ঢালাই তুলে খনন করতে বাধ্য হয়েছে। আমরা সিডিউল মাফিক কাজ চাই। আবারো দুর্নীতি করা হলে তা প্রতিরোধ করা হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ঠিকাদার জানায়, ৯’শ মিটার ড্রেনে ১ ফুট গভীরতা কম করে এর লভ্যাংশ ঠিকাদার ও সওজ কর্তৃপক্ষ ভাগাভাগি করে নিতো। সিডিউল মোতাবেক ড্রেনটি পুনরায় ১ ফুট গভীর বেশী হওয়ায় রড, বালি, খোয়া এবং মাটি কাটার খরচ বেশী হচ্ছে। জনতা প্রতিবাদ না করলে ওই লভ্যাংশ ঠিকাদার-সওজ কর্তৃপক্ষ ভাগাভাগি করে নিতো। সওজ’র কার্যসহকারী মোশাররফ হোসেন এ দুর্নীতির সাথে সরাসরি জড়িত। তার কারণেই রংপুর সওজ’র অধীনে পীরগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে উন্নয়নমুলক কাজে ঘাপলা হচ্ছে। সওজ’র কার্য সহকারী মোশাররফ হোসেন বলেন, অফিস আমার কাছ থেকে সিডিউল অনুযায়ী কাজ বুঝে নিবে। তাই ড্রেনটির সিসি ঢালাই তুলে আবারো ১ ফুট গভীর করা হয়েছে। কাজটিতে মিস্ত্রি ভুল করেছিল। কাজটির তদারকি কর্মকর্তা সওজ’র উপসহকারী প্রকৌশলী এখলাছ হোসেন বলেন, আউটলেট (পানি বের হওয়ার পথ) উচু থাকায় সিসি ঢালাইটা ভেঙ্গে ফেলে লেভেল ঠিক করা হলো। এটি না করলে ড্রেনটি মুলতঃ সড়ক থেকে আড়াই ফুট উচু হতো।
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরে ড্রেন নির্মানে অনিয়ম-দুর্নীতি করায় জনতার প্রতিবাদের মুখে সিসি ঢালাই ভেঙ্গে নতুন করে ১ ফুট গভীরতা বৃদ্ধির পর পুনরায় ঢালাই করা হচ্ছে। গতকাল বৃহষ্পতিবার এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে ওই ঢালাই কাজ শুরু করা হয়। এর আগে সঠিকভাবে ড্রেন নির্মানের দাবীতে স্থানীয় জনতা এক প্রতিবাদ সভা করে।
সওজ রংপুর অফিস সুত্রে জানা গেছে, সওজ’র অধীনে প্রায় ৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘সাদুল¬াপুর-পীরগঞ্জ-নবাবগঞ্জ’ সড়কে পীরগঞ্জের ফলিরবিল থেকে গাইবান্ধার সাদুল¬াপুর পর্যন্ত ২৪ কি. মি সড়কে উভয়পাশে বর্ধিতকরন, কার্পেটিং ও ড্রেন নির্মান কাজ শুরু করা হয়। রাজশাহীর ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রানা বিল্ডার্স লিঃ কাজটি করছে। এরমধ্যে পীরগঞ্জ সদরের আখিরা ব্রীজ থেকে ৯’শ মিটার দৈর্ঘ্যে ৪ ফুট প্রশস্ত ও প্রায় ৫ ফুট গভীর ড্রেন নির্মান করা হচ্ছে। ওই ঠিকাদার ও সওজ’র এর যোগসাজসে ড্রেনটি ১ ফুট গভীর কম করে প্রায় ৫০ ফুট স্থানে সিসি ঢালাই করা হয়। এ ভাবেই ৯’শ মিটার সিসি ঢালাই করা হতো। এ নিয়ে স্থানীয় জনতা নিম্নমানের নির্মান সামগ্রী এবং গভীরতা কম হওয়ার ব্যাপারে অভিযোগ করে প্রতিবাদ করলে কর্তৃপক্ষ ঢালাই কাজ বন্ধ করে দেয়। একপর্যায়ে গত মঙ্গলবার ড্রেনটির প্রায় ৫০ ফুট সিসি ঢালাই তুলে ফেলে আবারো ১ ফুট গভীর করে খনন করা হয়। গতকাল বৃহষ্পতিবার বেলা ১২ টার দিকে এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে আবারো ড্রেনটির সিসি ঢালাই কাজ শুরু করা হয়। এর আগে জনতার প্রতিবাদের বিজয় হওয়ায় পৌর কাউন্সিলর সাইফুল আজাদ থানার মোড়ে এক প্রতিবাদ সভায় বলেন, আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার কারণেই ঠিকাদার ও সওজ’র কর্মকর্তারা নিম্নমানের ঢালাই তুলে খনন করতে বাধ্য হয়েছে। আমরা সিডিউল মাফিক কাজ চাই। আবারো দুর্নীতি করা হলে তা প্রতিরোধ করা হবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ঠিকাদার জানায়, ৯’শ মিটার ড্রেনে ১ ফুট গভীরতা কম করে এর লভ্যাংশ ঠিকাদার ও সওজ কর্তৃপক্ষ ভাগাভাগি করে নিতো। সিডিউল মোতাবেক ড্রেনটি পুনরায় ১ ফুট গভীর বেশী হওয়ায় রড, বালি, খোয়া এবং মাটি কাটার খরচ বেশী হচ্ছে। জনতা প্রতিবাদ না করলে ওই লভ্যাংশ ঠিকাদার-সওজ কর্তৃপক্ষ ভাগাভাগি করে নিতো। সওজ’র কার্যসহকারী মোশাররফ হোসেন এ দুর্নীতির সাথে সরাসরি জড়িত। তার কারণেই রংপুর সওজ’র অধীনে পীরগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে উন্নয়নমুলক কাজে ঘাপলা হচ্ছে। সওজ’র কার্য সহকারী মোশাররফ হোসেন বলেন, অফিস আমার কাছ থেকে সিডিউল অনুযায়ী কাজ বুঝে নিবে। তাই ড্রেনটির সিসি ঢালাই তুলে আবারো ১ ফুট গভীর করা হয়েছে। কাজটিতে মিস্ত্রি ভুল করেছিল। কাজটির তদারকি কর্মকর্তা সওজ’র উপসহকারী প্রকৌশলী এখলাছ হোসেন বলেন, আউটলেট (পানি বের হওয়ার পথ) উচু থাকায় সিসি ঢালাইটা ভেঙ্গে ফেলে লেভেল ঠিক করা হলো। এটি না করলে ড্রেনটি মুলতঃ সড়ক থেকে আড়াই ফুট উচু হতো।