অভিযোগ উঠা পাউবো’ ডালিয়া বিভাগের৭৮লাখ টাকার কাজের তদন্ত শুরু করেছেন দুদক
https://www.obolokon24.com/2017/10/pub.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১ অক্টোবর॥
পানি উন্নয়ন বোর্ড নীলফামারীর ডালিয়া বিভাগের আওতায় ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরে সম্পন্ন হওয়া কয়েকটি কাজের অনিয়ম তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বীরকান্ত রায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তিস্তা সেচ প্রকল্পভুক্ত লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলা এবং নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায় অনিয়মের অভিযোগ উঠা কাজগুলো সরেজমিনে ঘুরে দেখেন।
ডিমলা উপজেলা প্রকৌশলী আবু সালেহ মোহাম্মদ জাফরকে নিয়ে মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন হওয়া ব্যারেজ রক্ষায় ডান ও বাম তীর বাঁধ এবং সংস্কার কাজ পরিবীক্ষণ করেন তিনি।
সে সময় পাউবো ডালিয়া বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, একই বিভাগের প্রাক্তন নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান এবং স্থানীয় ঠিকাদারগণ উপস্থিত ছিলেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক বীরকান্ত রায় জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে বিষয়গুলো যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। ওই অর্থবছরে দুটি প্যাকেজে ৩৭টি উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়। প্রকৌশল সংক্রান্ত হওয়ায় উপজেলা প্রকৌশলীর সহযোগীতায় প্রতিটি কাজের মান যাচাই বাছাই অর্থ ব্যয় নির্ণয় করা হচ্ছে। প্রকল্পগুলোতে অনিয়ম হয়েছে কিনা সেটি দেখছি আমরা।
তিনি জানান, শুধু একদিন নয় অধিকতর যাচাই’র জন্য প্রয়োজনে কয়েকদিন যাচাই বাছাই করে দেখা হবে অভিযোগ উঠা কাজগুলো নিয়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন ঠিকাদার জানান, পাউবোতে শতভাগ ই-টেন্ডারিং হওয়ার কথা থাকলেও সেটি করেনি সংশ্লিষ্ট দফতর। কর্মকর্তাদের পছন্দের ব্যক্তি এমনকি অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী নিজের ও পরিবারের নামে থাকা ঠিকাদারী লাইসেন্স দিয়ে কার্যাদী বাস্তবায়ন করেছেন।
জানতে চাইলে পাউবো ডালিয়া বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সে সময়ে ২টি প্যাকেজে ৩৭টি উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়েছিলো। ৫০হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২লাখ টাকা ব্যয়ের মধ্যে ছিলো কাজগুলো। শুধুমাত্র একটি কাজে ২লাখ টাকা ব্যয় করা হয়। সবমিলিয়ে ৭৮লাখ টাকা বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে ব্যয় করা হয়েছিলো।
তিনি বলেন, কম টাকা হওয়ায় কোটেশন এবং জরুরী ভিত্তিতে হওয়ায় তাৎক্ষনিক ভিত্তিতে প্রকল্পের টাকা ব্যয় করা হয়। এসব কাজে অনিয়মের অভিযোগ সঠিক নয়। যারা অভিযোগ দিয়েছেন তারা কাজ না পাওয়া কিংবা না জানার কারণে করকে পারেন।
এদিকে অত্যন্ত নি¤œমানের কাজ করে সমুদয় অর্থ আত্মসাত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় ঠিকাদারেরা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড নীলফামারীর ডালিয়া বিভাগের আওতায় ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরে সম্পন্ন হওয়া কয়েকটি কাজের অনিয়ম তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক বীরকান্ত রায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তিস্তা সেচ প্রকল্পভুক্ত লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা উপজেলা এবং নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায় অনিয়মের অভিযোগ উঠা কাজগুলো সরেজমিনে ঘুরে দেখেন।
ডিমলা উপজেলা প্রকৌশলী আবু সালেহ মোহাম্মদ জাফরকে নিয়ে মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন হওয়া ব্যারেজ রক্ষায় ডান ও বাম তীর বাঁধ এবং সংস্কার কাজ পরিবীক্ষণ করেন তিনি।
সে সময় পাউবো ডালিয়া বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, একই বিভাগের প্রাক্তন নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান এবং স্থানীয় ঠিকাদারগণ উপস্থিত ছিলেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক বীরকান্ত রায় জানান, অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে বিষয়গুলো যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। ওই অর্থবছরে দুটি প্যাকেজে ৩৭টি উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়। প্রকৌশল সংক্রান্ত হওয়ায় উপজেলা প্রকৌশলীর সহযোগীতায় প্রতিটি কাজের মান যাচাই বাছাই অর্থ ব্যয় নির্ণয় করা হচ্ছে। প্রকল্পগুলোতে অনিয়ম হয়েছে কিনা সেটি দেখছি আমরা।
তিনি জানান, শুধু একদিন নয় অধিকতর যাচাই’র জন্য প্রয়োজনে কয়েকদিন যাচাই বাছাই করে দেখা হবে অভিযোগ উঠা কাজগুলো নিয়ে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন ঠিকাদার জানান, পাউবোতে শতভাগ ই-টেন্ডারিং হওয়ার কথা থাকলেও সেটি করেনি সংশ্লিষ্ট দফতর। কর্মকর্তাদের পছন্দের ব্যক্তি এমনকি অনেক কর্মকর্তা কর্মচারী নিজের ও পরিবারের নামে থাকা ঠিকাদারী লাইসেন্স দিয়ে কার্যাদী বাস্তবায়ন করেছেন।
জানতে চাইলে পাউবো ডালিয়া বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সে সময়ে ২টি প্যাকেজে ৩৭টি উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়েছিলো। ৫০হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ২লাখ টাকা ব্যয়ের মধ্যে ছিলো কাজগুলো। শুধুমাত্র একটি কাজে ২লাখ টাকা ব্যয় করা হয়। সবমিলিয়ে ৭৮লাখ টাকা বিভিন্ন উন্নয়ন কাজে ব্যয় করা হয়েছিলো।
তিনি বলেন, কম টাকা হওয়ায় কোটেশন এবং জরুরী ভিত্তিতে হওয়ায় তাৎক্ষনিক ভিত্তিতে প্রকল্পের টাকা ব্যয় করা হয়। এসব কাজে অনিয়মের অভিযোগ সঠিক নয়। যারা অভিযোগ দিয়েছেন তারা কাজ না পাওয়া কিংবা না জানার কারণে করকে পারেন।
এদিকে অত্যন্ত নি¤œমানের কাজ করে সমুদয় অর্থ আত্মসাত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় ঠিকাদারেরা।