নাগেশ্বরীতে মাছ বাজারের দুর্গন্ধে স্কুলে ক্লাস করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা
https://www.obolokon24.com/2017/10/kurigram_18.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মাছের বাজারের দুর্গন্ধে স্কুলে ক্লাস করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের নাখারগঞ্জ হাই স্কুল ও নাখারগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গেট সংলগ্ন পুরাতন জগমনটিতে সপ্তাহে তিন দিন মাছ বাজার বসে। দুপুরে বাজার শুরু হয়ে কেনা-বেচা চলে রাত পর্যন্ত। স্কুলের পাবেই মাছ বাজার হওয়ায় সেখানে পরিত্যক্ত জায়গায় মাছের পঁচা আবর্জনা ফেলে মাছ বিক্রেতারা। এমনকী সে জায়গায় বাজারে আগত লোকজন মল-মুত্র ত্যাগ করায় তার দুর্গন্ধ হয় আরো দিগুন। ফলে স্কুল পরুয়া শিক্ষার্থীরা স্কুলে নাক চিপে ধরে প্রবেশ করে এবং ক্লাসে বসে থাকতে পারে না পঁচা দুর্গন্ধে। ক্লাসরুমে বসে ক্লাস করাও হয়ে যায় অস্বস্তিকর। ব্যহত হয় পড়াশুনা। এ কারণে মাঝে মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। কোনো শিক্ষার্থী স্কুলে না আসলে খোঁজ নিলেই অসুস্থ বলে জানায় তার পরিবার। বাজারের পাশ দিয়ে চলতে অনেক সময় বমি করেন অনেকে। এছাড়াও বাজারে গরুও জবাই করে তার মল-মূত্র আর পঁচা আবর্জনাও ফেলেন সেখানে। অথচ বাজার কর্তৃপক্ষ এসব দেখেও না দেখার ভান করেন বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। বাজারে কোন সৌচাগার না থাকায় এমন অবস্থার শিকার হতে হয় শিক্ষার্থীসহ এলাকার জনসাধারণকে। তাই মাছ বাজারটি অন্য কোথাও স্থানান্তর করার দাবি জানিয়েছে অবিভাবকরা। নাখারগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহীন কবির মন্ডল জানায়, মাছ বাজারটিতে নোংরা আবর্জনা দিয়ে ভর্তি, পঁচা মাছের দুর্গন্ধে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে বসে পড়াশুনা করতে পারে না। বাজারটি এখন মাছ ব্যবসায়ীর দখলে। রামখানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম বিষয়টি ফোনে জানালে বলেন যে এ বিষয় কেউ আমাকে অবগত করেনি।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মাছের বাজারের দুর্গন্ধে স্কুলে ক্লাস করতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। উপজেলার রামখানা ইউনিয়নের নাখারগঞ্জ হাই স্কুল ও নাখারগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গেট সংলগ্ন পুরাতন জগমনটিতে সপ্তাহে তিন দিন মাছ বাজার বসে। দুপুরে বাজার শুরু হয়ে কেনা-বেচা চলে রাত পর্যন্ত। স্কুলের পাবেই মাছ বাজার হওয়ায় সেখানে পরিত্যক্ত জায়গায় মাছের পঁচা আবর্জনা ফেলে মাছ বিক্রেতারা। এমনকী সে জায়গায় বাজারে আগত লোকজন মল-মুত্র ত্যাগ করায় তার দুর্গন্ধ হয় আরো দিগুন। ফলে স্কুল পরুয়া শিক্ষার্থীরা স্কুলে নাক চিপে ধরে প্রবেশ করে এবং ক্লাসে বসে থাকতে পারে না পঁচা দুর্গন্ধে। ক্লাসরুমে বসে ক্লাস করাও হয়ে যায় অস্বস্তিকর। ব্যহত হয় পড়াশুনা। এ কারণে মাঝে মাঝেই অসুস্থ হয়ে পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। কোনো শিক্ষার্থী স্কুলে না আসলে খোঁজ নিলেই অসুস্থ বলে জানায় তার পরিবার। বাজারের পাশ দিয়ে চলতে অনেক সময় বমি করেন অনেকে। এছাড়াও বাজারে গরুও জবাই করে তার মল-মূত্র আর পঁচা আবর্জনাও ফেলেন সেখানে। অথচ বাজার কর্তৃপক্ষ এসব দেখেও না দেখার ভান করেন বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। বাজারে কোন সৌচাগার না থাকায় এমন অবস্থার শিকার হতে হয় শিক্ষার্থীসহ এলাকার জনসাধারণকে। তাই মাছ বাজারটি অন্য কোথাও স্থানান্তর করার দাবি জানিয়েছে অবিভাবকরা। নাখারগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহীন কবির মন্ডল জানায়, মাছ বাজারটিতে নোংরা আবর্জনা দিয়ে ভর্তি, পঁচা মাছের দুর্গন্ধে শিক্ষার্থীরা ক্লাসে বসে পড়াশুনা করতে পারে না। বাজারটি এখন মাছ ব্যবসায়ীর দখলে। রামখানা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম বিষয়টি ফোনে জানালে বলেন যে এ বিষয় কেউ আমাকে অবগত করেনি।