কিশোরগঞ্জে জমি লিখে নিয়ে মানসিক প্রতিবন্ধি ভাই ও মাকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে সৎভাই
https://www.obolokon24.com/2017/10/kisargang_7.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবুকিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন বড়ভিটা গ্রামে মানসিক প্রতিবন্ধি ভাইয়ের জমি লিখে নিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে সৎ ভাই লেবু মিয়া । ফলে ছেলেকে সাথে নিয়ে মা আলিমা খাতুন গত একমাস ধরে প্রতিবেশির খানকায় রাত কাটাচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে দক্ষিণ বড়ভিটা গ্রামের মোজাম্মেল হক দুই স্ত্রীর ছেলে মেয়েদের নিয়ে সংসার জীবন অতিবাহিত করেন।মৃত্যুর আগে তিনি দ্বিতীয় স্তীর একমাত্র ছেলে মানসিক প্রতিবন্ধি ওমর ফারুকের (৩৫) নামে বসতভিটার সাড়ে তিন শতাংশ লিখে দেন। মা আলিমা খাতুন পাগল ছেলেটিকে নিয়ে কোন রকম দিনাতিপাত করে আসছিলেন। কিন্তু তার বড় সতিনের ছেলে লেবু মিয়া ওমর ফারুকের মায়ের অনুপস্থিতে তাকে রেজিষ্ট্রী অফিসে নিয়ে এসে তার শেষ আশ্রয় স্থল বসত ভিটার সাড়ে তিন শতাংশ জমি লিখে নিয়ে মা-ছেলেকে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এ ঘটনায় আলিমা খাতুন একটি গ্রাম-সালিশি বৈঠক ডাকেন। সালিশি বৈঠকে বিচারকরা লেবুকে মানসিক প্রতিবন্ধির জমি ফিরেয়ে দেয়ার চাপ দেয়।কিন্তু ভূমি খাদক লেবু সালিশি বৈঠকের বিচার মেনে না নিয়ে মা-ছেলেকে এলাকা ছাড়া করার হুমকি দেয় ।
আলিমা খাত ুন বলেন , আমার স্বাামী মোজাম্মেল হক অন্যান্য ছেলেকে আবাদি জমি দিয়েছে। ওমর ফারুককে শুধু বসতভিটার সাড়ে তিন শতাংশ জমি দিয়েছে। সেটিও লিখে নিয়ে লেবু আমাদের মা ছেলেকে বাড়ীড থেকে বের করে দিয়েছে। এখন আমরা একমাস ধরে প্রিেতবেশির খানকায় আছি। এর বিচার ইহকালে না পেলে পরকালে পাব।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান বলেন , সালিশি বৈঠকে বিষয়টি আমরা মিমাংসা করার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু লেবু মিয়া আমাদের বিচার মানেনি ।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশিদ বলেন , ঘটনাটি আমার জানা নাই ।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন বড়ভিটা গ্রামে মানসিক প্রতিবন্ধি ভাইয়ের জমি লিখে নিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে সৎ ভাই লেবু মিয়া । ফলে ছেলেকে সাথে নিয়ে মা আলিমা খাতুন গত একমাস ধরে প্রতিবেশির খানকায় রাত কাটাচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে দক্ষিণ বড়ভিটা গ্রামের মোজাম্মেল হক দুই স্ত্রীর ছেলে মেয়েদের নিয়ে সংসার জীবন অতিবাহিত করেন।মৃত্যুর আগে তিনি দ্বিতীয় স্তীর একমাত্র ছেলে মানসিক প্রতিবন্ধি ওমর ফারুকের (৩৫) নামে বসতভিটার সাড়ে তিন শতাংশ লিখে দেন। মা আলিমা খাতুন পাগল ছেলেটিকে নিয়ে কোন রকম দিনাতিপাত করে আসছিলেন। কিন্তু তার বড় সতিনের ছেলে লেবু মিয়া ওমর ফারুকের মায়ের অনুপস্থিতে তাকে রেজিষ্ট্রী অফিসে নিয়ে এসে তার শেষ আশ্রয় স্থল বসত ভিটার সাড়ে তিন শতাংশ জমি লিখে নিয়ে মা-ছেলেকে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। এ ঘটনায় আলিমা খাতুন একটি গ্রাম-সালিশি বৈঠক ডাকেন। সালিশি বৈঠকে বিচারকরা লেবুকে মানসিক প্রতিবন্ধির জমি ফিরেয়ে দেয়ার চাপ দেয়।কিন্তু ভূমি খাদক লেবু সালিশি বৈঠকের বিচার মেনে না নিয়ে মা-ছেলেকে এলাকা ছাড়া করার হুমকি দেয় ।
আলিমা খাত ুন বলেন , আমার স্বাামী মোজাম্মেল হক অন্যান্য ছেলেকে আবাদি জমি দিয়েছে। ওমর ফারুককে শুধু বসতভিটার সাড়ে তিন শতাংশ জমি দিয়েছে। সেটিও লিখে নিয়ে লেবু আমাদের মা ছেলেকে বাড়ীড থেকে বের করে দিয়েছে। এখন আমরা একমাস ধরে প্রিেতবেশির খানকায় আছি। এর বিচার ইহকালে না পেলে পরকালে পাব।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান বলেন , সালিশি বৈঠকে বিষয়টি আমরা মিমাংসা করার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু লেবু মিয়া আমাদের বিচার মানেনি ।
কিশোরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ বজলুর রশিদ বলেন , ঘটনাটি আমার জানা নাই ।