কিশোরগঞ্জে সংযোগ সড়ক না থাকায় কাজে আসছেনা ব্রীজ
https://www.obolokon24.com/2017/10/kisargang_15.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারীঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন মেলাবর খন্দকারপাড়া বুল্লাই নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণ হলেও ব্রীজের দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় প্রতি বর্ষায় রণচন্ডি ও বড়ভিটা ইউনিয়নের ৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়। এই সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধি ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, বড়ভিটা ইউনিয়নের বুল্লাই নদীর দক্ষিন মেলাবর খন্দকারপাড়া ঘাটের উপর ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ননওয়েজ কষ্ট প্রকল্প থেকে ৩ লাখ ৪৭ হাজার ২ শ টাকা ব্যায়ে ৩০ মিটার আর সিসি ফুট ব্রীজ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু ব্রীজটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় ব্রীজটি এলাকাবাসীর কোন কাজে আসছেনা। বিশেষ করে সড়কটিতে মাটি ভরাট না করায় প্রতি বর্ষায় সড়কটি পানিতে ডুবে যায়। আর এ কারনে বড়ভিটা ও রণচন্ডি ইউনিয়নের ৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দীর্ঘদিন থেকে এলাকাবাসী সংযোগ সড়ক ও সড়ক সংস্কারের দাবি জানাচ্ছেন কিন্তু কোন লাভ হচ্ছেনা।
বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন মেলাবর খন্দকারপাড়া গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম বলেন, আগে ওই জায়গাটিতে কোন ব্রীজ ছিলনা। লোকজন নৌকায় করে অনেক কষ্ঠে পারাপার করত। এলাকাবাসী নীলফামারী ৩ আসনের বিগত সংসদ সদস্যদের কাছে ধর্না দিয়েও কোন কাজ না হওয়ায় বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান ননওয়েজ কষ্ট প্রকল্পের অর্থ দিয়ে ব্রীজটি নির্মাণ করলেও সেটি চলাচলালের জন্য ঝুঁকিপুর্ণ।
রণচন্ডি ইউনিয়নের উত্তরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এজাজুল হক বলেন, বহুদিন ধরে গ্রামবাসী রাস্তাটি সংস্কারের দাবি করে আসতে কিন্তু কোন কাজ হচ্ছেনা। ভোটের সময় হলে জনপ্রতিনিধিরা আশ্বাস দেন । কিন্তু নির্বাচিত হলে আর কেউ খোঁজ রাখেনা।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান বলেন, ব্রীজটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় প্রতি বর্ষায় তাঁদের সীমাহীন কষ্ট হয়। ইউনিয়ন পরিষদের সামান্য অর্থ দিয়ে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব না। বিশেষ বরাদ্দ পাওয়া গেলে সড়কটির স্থায়ী সমাধান করা সম্ভব।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি এখানে এসেছি মাত্র কয়েক মাস আগে আপাতত এলাকাবাসীর চলাচলের জন্য খুব তাড়াতাড়ি সড়কটিতে মাটি ভরাট করে সংযোগ দেওয়া হবে। এবং পরবর্তীতে আগামী অর্থবছরে ত্রান ও দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে সেখানে একটি ব্রীজ নির্মাণ করার প্রস্তাব করা হবে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন মেলাবর খন্দকারপাড়া বুল্লাই নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণ হলেও ব্রীজের দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় প্রতি বর্ষায় রণচন্ডি ও বড়ভিটা ইউনিয়নের ৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হয়। এই সংযোগ সড়ক নির্মাণের জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসী।
এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা, জনপ্রতিনিধি ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, বড়ভিটা ইউনিয়নের বুল্লাই নদীর দক্ষিন মেলাবর খন্দকারপাড়া ঘাটের উপর ২০১৩-২০১৪ অর্থ বছরে ননওয়েজ কষ্ট প্রকল্প থেকে ৩ লাখ ৪৭ হাজার ২ শ টাকা ব্যায়ে ৩০ মিটার আর সিসি ফুট ব্রীজ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু ব্রীজটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় ব্রীজটি এলাকাবাসীর কোন কাজে আসছেনা। বিশেষ করে সড়কটিতে মাটি ভরাট না করায় প্রতি বর্ষায় সড়কটি পানিতে ডুবে যায়। আর এ কারনে বড়ভিটা ও রণচন্ডি ইউনিয়নের ৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দীর্ঘদিন থেকে এলাকাবাসী সংযোগ সড়ক ও সড়ক সংস্কারের দাবি জানাচ্ছেন কিন্তু কোন লাভ হচ্ছেনা।
বড়ভিটা ইউনিয়নের দক্ষিন মেলাবর খন্দকারপাড়া গ্রামের কৃষক সাইফুল ইসলাম বলেন, আগে ওই জায়গাটিতে কোন ব্রীজ ছিলনা। লোকজন নৌকায় করে অনেক কষ্ঠে পারাপার করত। এলাকাবাসী নীলফামারী ৩ আসনের বিগত সংসদ সদস্যদের কাছে ধর্না দিয়েও কোন কাজ না হওয়ায় বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান ননওয়েজ কষ্ট প্রকল্পের অর্থ দিয়ে ব্রীজটি নির্মাণ করলেও সেটি চলাচলালের জন্য ঝুঁকিপুর্ণ।
রণচন্ডি ইউনিয়নের উত্তরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এজাজুল হক বলেন, বহুদিন ধরে গ্রামবাসী রাস্তাটি সংস্কারের দাবি করে আসতে কিন্তু কোন কাজ হচ্ছেনা। ভোটের সময় হলে জনপ্রতিনিধিরা আশ্বাস দেন । কিন্তু নির্বাচিত হলে আর কেউ খোঁজ রাখেনা।
বড়ভিটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফজলার রহমান বলেন, ব্রীজটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় প্রতি বর্ষায় তাঁদের সীমাহীন কষ্ট হয়। ইউনিয়ন পরিষদের সামান্য অর্থ দিয়ে এই সমস্যা সমাধান করা সম্ভব না। বিশেষ বরাদ্দ পাওয়া গেলে সড়কটির স্থায়ী সমাধান করা সম্ভব।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি এখানে এসেছি মাত্র কয়েক মাস আগে আপাতত এলাকাবাসীর চলাচলের জন্য খুব তাড়াতাড়ি সড়কটিতে মাটি ভরাট করে সংযোগ দেওয়া হবে। এবং পরবর্তীতে আগামী অর্থবছরে ত্রান ও দুর্যোগ ব্যাবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে সেখানে একটি ব্রীজ নির্মাণ করার প্রস্তাব করা হবে।