হরিপুরে ফুলকপির বাম্পার ফলন

জে.ইতি হরিপুর ঠাকুরগাও প্রতিনিধিঃ 

 জমিতে নতুন পলি পড়ার কারণে ঠাকুরগাঁয়ের হরিপুরে শীতের সবজি হিসাবে ফুলকপির বাম্পার হয়েছে। বিক্রিও হচ্ছে দেদার। লাভ পেয়ে খুসি চাসিরা । উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছড়িয়ে যাওয়ার আশা করেছেন উপজেলা কৃষি কর্মর্কতা ও চাষিরা। ২৮শে অক্টোবর হরিপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ঘুরে দেখা গেছে কৃষকরা ফুলকপি বাজারজাত করার কাজে ব্যস্ত কেউ বা পরিচর্যার কাজ করছে। বাজারে ফুলকপির দাম ভাল থাকায় কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক বইছে।
অনূকুল পরিবেশ আর বীজের সহজ লভ্যতার ফলে হরিপুর উপজেলায় কপির বামম্পার ফলন হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এসব কপি বিক্রি হচ্ছে রাজধানী সহ দেশের বিভিন্ন শহরে । উপজেলা ব্যবসায়ী সূত্রে, এবার উপজেলায় ক্যাপটেন,চ্যাম্পিয়ন, হোয়াটমারবেল,ফ্রেসমারকেট,ম্যাগনেট,এবং এক্রোল জাতের কপির বেশী ফলন হয়েছে।এ বছর উপজেলায় ১শ ৫ হেক্টর জমিতে ৫ হাজার মেট্রিক টন কপির আবাদ হয়েছে।

 তবে কপির ফলন ভালো হলেও ্আকারে কিছুটা ছোট হবার কারণে ওজনে কিছুটা কম হয়েছে।
 এছাড়া সার,বিষ আর শ্রম মজুরি দ্বিগুন হওয়ার কারণে এবার উৎপাদন খরচ অন্যান্য বারের চেযে একটু  বেশী হলেও ফলন ভালো হওয়ার কৃষকরা খুশি।
প্রান্তিক কৃষক উপজেলার টেংরিয়া গ্রামের মস্তাফার জবিদুর জানান, তিনি এবার ৭০ শতাংশ জমিতে ফুলকপি চাষ করেছেন। তার খরচ হয়েছে ৩৫হাজার টাকা । তিনি মনে করেন ৭০শতাংশ জমিতে ফুলকপি হবে ১১০থেকে১১৫ মন বর্তমান বাজারে এক মন ফুলকপি ১৪শত টাকা বিক্রি করা হয়। পতি এক কেজি ৪০ টাকা দরে। একই কথা জানান ঐ গ্রামের ইসলামের ছেলে মাম্মদ আলী,আবুলের ছেলে শওকত,হানিফের ছেলে নব্বাব।
সব মিলিয়ে বন্যার ক্ষতি পুশিয়ে নিয়ে কপি বিক্রি করে কৃষক বেশ লাভবান হবে এমনটি প্রত্যাশা কৃষকদের।
হরিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নঈমুল হুদা সরকার জানান,
কপির বাম্পার ফলন হওয়ায় এবার কৃষকরা বেশী লাভবান হয়েছে। সরকারের কৃষি পরিবেশ বান্ধবনীতি ও সার বীজের সহজ লভ্যতার কারণেই হরিপুরে উপজেলায় ফুলকপির বাম্পার ফলন হয়েছে বলেও মনে করছেন তারা।


পুরোনো সংবাদ

কৃষিকথা 6417168683309102235

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item