ডোমারে আওয়ামী লীগের সম্পাদককে যুবলীগ সম্পাদকের হুমকির অভিযোগে মামলা
https://www.obolokon24.com/2017/10/domar_76.html
আবু ফাত্তাহ কামাল পাখি/আনিছুর রহমান মানিকঃ
নীলফামাীর ডোমারে জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো এহতেশামুল হককে যুবলীগ সম্পাদকের হুমকি দেওয়ায় ডোমার থানায় গত কাল রাতে (২৮ ই অক্টোবর ) ইউনিয়ন যুবলীগ সম্পাদকের নামে সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে। যার নন্বর ১২৮৩ । অভিযোগে তিনি জানান উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া গ্রামের ফজলু হকের ছেলে ও যুবলীগ সম্পাদক রমজাান আলী তার মোবাইল ফোন দিয়ে আমাকে প্রাননাশের হুমকিসহ পনের হাজার টাকা দাবী করে। টাকা না দিলে হাসপাতালে সিট বুকিং করে রাখা হয়েছে ও অশ্লীল ভায়ায় গালিগালাজ করেন। তিনি আরো জানান রমজান আলী কথায় কথায় উপজেলা যুবলীগের সম্পাদক (মোঃ আমিনুল ইসলাম রিমুন ) নাম ব্যবহার করে হুমকি দেন।
এ ব্যাপারে জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন যুবলীগ সম্পাদক রমজান আলী জানান,তিনি জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সম্পাদক আমাদের এলাকায় বেতগাড়া দক্ষিনপাড়া একরামিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎসাহী হিসেবে ৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মোঃ মাসুমের কাছে আমার মাধ্যমে ও তাদের উপস্থিতিতে তাকে পনের হাজার টাকা দেওয়া হলেও সে অন্য আরো এক প্রার্থীর কাছ থেকে বেশি অর্থ নিয়ে এমপির (নীলফামারী- ১ ( ডোমার - ডিমলা ) আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকারের) কাছে মাসুমের নাম বাদ দিয়ে অন্য আর একজনের নাম পাঠায়। যেহেতু আমাদের প্রার্থীর নাম পাঠায়নি সেজন্যই তার কাছে আমাদের প্রাপ্য পনের হাজার টাকা ফেরত চেয়ে ফোন দেই। সেখানে দুজনের মধ্যেই কিছুটা উত্তেজনা ছিল। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এহতশামুল হক যে আমাদের প্রার্থীর কাছে টাকা নিয়েছেন বিষয়টি এমপি মহোদয়কেও অবগত করা হয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছেন। তবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এহতেশামুল হক টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন এটা এক ধরনের য়ড়যন্ত্র। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল হাই জানান, থানায় জিডি করাটা এহতেশামুলের উচিত হয়নি। সে এ বিষয়টি আমাকে অবগত করালে আমি তা দেখতে পারতাম। অথচ আমাকে না জানিয়ে জিডি করাটা অনুচিত হয়েছে । তবে শুনেছি তাকে টাকা দিয়েছে তবে আমি প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী নই। এ ব্যাপারে ডোমার থানার অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী থানায় জিডি করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ॥
নীলফামাীর ডোমারে জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মো এহতেশামুল হককে যুবলীগ সম্পাদকের হুমকি দেওয়ায় ডোমার থানায় গত কাল রাতে (২৮ ই অক্টোবর ) ইউনিয়ন যুবলীগ সম্পাদকের নামে সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে। যার নন্বর ১২৮৩ । অভিযোগে তিনি জানান উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া গ্রামের ফজলু হকের ছেলে ও যুবলীগ সম্পাদক রমজাান আলী তার মোবাইল ফোন দিয়ে আমাকে প্রাননাশের হুমকিসহ পনের হাজার টাকা দাবী করে। টাকা না দিলে হাসপাতালে সিট বুকিং করে রাখা হয়েছে ও অশ্লীল ভায়ায় গালিগালাজ করেন। তিনি আরো জানান রমজান আলী কথায় কথায় উপজেলা যুবলীগের সম্পাদক (মোঃ আমিনুল ইসলাম রিমুন ) নাম ব্যবহার করে হুমকি দেন।
এ ব্যাপারে জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন যুবলীগ সম্পাদক রমজান আলী জানান,তিনি জোড়াবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সম্পাদক আমাদের এলাকায় বেতগাড়া দক্ষিনপাড়া একরামিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিদ্যুৎসাহী হিসেবে ৯নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মোঃ মাসুমের কাছে আমার মাধ্যমে ও তাদের উপস্থিতিতে তাকে পনের হাজার টাকা দেওয়া হলেও সে অন্য আরো এক প্রার্থীর কাছ থেকে বেশি অর্থ নিয়ে এমপির (নীলফামারী- ১ ( ডোমার - ডিমলা ) আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকারের) কাছে মাসুমের নাম বাদ দিয়ে অন্য আর একজনের নাম পাঠায়। যেহেতু আমাদের প্রার্থীর নাম পাঠায়নি সেজন্যই তার কাছে আমাদের প্রাপ্য পনের হাজার টাকা ফেরত চেয়ে ফোন দেই। সেখানে দুজনের মধ্যেই কিছুটা উত্তেজনা ছিল। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এহতশামুল হক যে আমাদের প্রার্থীর কাছে টাকা নিয়েছেন বিষয়টি এমপি মহোদয়কেও অবগত করা হয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছেন। তবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এহতেশামুল হক টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন এটা এক ধরনের য়ড়যন্ত্র। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল হাই জানান, থানায় জিডি করাটা এহতেশামুলের উচিত হয়নি। সে এ বিষয়টি আমাকে অবগত করালে আমি তা দেখতে পারতাম। অথচ আমাকে না জানিয়ে জিডি করাটা অনুচিত হয়েছে । তবে শুনেছি তাকে টাকা দিয়েছে তবে আমি প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী নই। এ ব্যাপারে ডোমার থানার অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী থানায় জিডি করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন ॥