ঈদ শান্তি, সহমর্মিতা, ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দেয়: শেখ হাসিনা
https://www.obolokon24.com/2017/09/seakh-hasina.html
ডেস্ক:
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদ শান্তি, সহমর্মিতা, ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দেয়। তিনি বলেছেন, ‘আসুন, আমরা সবাই পবিত্র ঈদুল-আজহার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনকল্যাণমুখী কাজে অংশগ্রহণ করি এবং বৈষম্যহীন সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি।’
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার এক বাণীতে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসী ও বিশ্বের সব মুসলিম জনগোষ্ঠীকে জানান আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।
শেখ হাসিনা বলেন, মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয়বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভে যে অনন্য দৃষ্টান্ত হজরত ইবরাহিম (আ.) স্থাপন করে গেছেন, তা বিশ্ববাসীর কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে।
সরকারপ্রধান বলেন, প্রতি বছর এ উৎসবের মধ্য দিয়ে স্বচ্ছল মুসলমানরা কোরবানি করা পশুর মাংস আত্মীয়-স্বজন ও গরিব-দুঃখীর মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে মানুষে-মানুষে সহমর্মিতা ও সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠিত করেন।
প্রতিবারের মতো এবারও কোরবানির ঈদ ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার জীবনে আনন্দের বার্তা বয়ে আনুক, এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পবিত্র এই দিনে আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও মুসলিম উম্মাহর উত্তরোত্তর উন্নতি, সমৃদ্ধি ও অব্যাহত শান্তি কামনা করছি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ঈদ শান্তি, সহমর্মিতা, ত্যাগ ও ভ্রাতৃত্ববোধের শিক্ষা দেয়। তিনি বলেছেন, ‘আসুন, আমরা সবাই পবিত্র ঈদুল-আজহার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনকল্যাণমুখী কাজে অংশগ্রহণ করি এবং বৈষম্যহীন সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি।’
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার এক বাণীতে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসী ও বিশ্বের সব মুসলিম জনগোষ্ঠীকে জানান আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।
শেখ হাসিনা বলেন, মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয়বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভে যে অনন্য দৃষ্টান্ত হজরত ইবরাহিম (আ.) স্থাপন করে গেছেন, তা বিশ্ববাসীর কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে।
সরকারপ্রধান বলেন, প্রতি বছর এ উৎসবের মধ্য দিয়ে স্বচ্ছল মুসলমানরা কোরবানি করা পশুর মাংস আত্মীয়-স্বজন ও গরিব-দুঃখীর মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে মানুষে-মানুষে সহমর্মিতা ও সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠিত করেন।
প্রতিবারের মতো এবারও কোরবানির ঈদ ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবার জীবনে আনন্দের বার্তা বয়ে আনুক, এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পবিত্র এই দিনে আমি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ ও মুসলিম উম্মাহর উত্তরোত্তর উন্নতি, সমৃদ্ধি ও অব্যাহত শান্তি কামনা করছি।’