শিক্ষা দিবস উপলক্ষে কারমাইকেল কলেজে ছাত্র ফ্রন্টের মিছিল ও সমাবেশ
https://www.obolokon24.com/2017/09/rangpur_23.html
এস.কে.মামুন
‘মহান শিক্ষা দিবস’ উপলক্ষে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কারমাইকেল কলেজ শাখার উদ্যোগে ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, আজ শনিবার সকাল ১১:০০টায় মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের টেন্ট থেকে মিছিল শুরু করে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে ভাস্কর্য চত্বরে সমাবেশে মিলিত হয় নেতা-কর্মীরা। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কারমাইকেল কলেজ শাখার সভাপতি জনক রায়ের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ছাত্র ফ্রন্টের রংপুর জেলা কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক আশিকুল ইসলাম তুহিন, কলেজ শাখার দপ্তর সম্পাদক আরেফিন নাহার অংকন, সংগঠক সম্পদ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সর্বজনীন শিক্ষার দাবিতে ‘শরীফ কমিশন’-এর শিক্ষা-সংকোচনের নীতি রুখে দিতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল মোস্তফা, বাবুল ও ওয়াজিউল্লাহরা। কিন্তু এর ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও সর্বজনীন শিক্ষার অধিকার বাস্তবায়িত হয়নি। বরং শিক্ষাকে মুনাফার পণ্য বানিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সর্বত্রই বেচাকেনা চলছে। সেশনজট দূর করার লক্ষ্যে কচ্ছপ গতিতে চলা ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ ‘ক্রাশ প্রোগাম’-এর নামে রকেট গতিতে চলা শুরু করেছে। শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত ক্লাশ না নিয়ে শুধু পরীক্ষা নেওয়ার মধ্য দিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করা হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ পর্যাপ্ত ক্লাশের আয়োজনের লক্ষ্যে স্বতন্ত্র পরীক্ষাহল চালু, কারমাইকেল কলেজের বন্ধ হলগুলো চালু করা, সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রণীত পাঠ্যপুস্তক সংশোধন করা এবং অবিলম্বে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান।
‘মহান শিক্ষা দিবস’ উপলক্ষে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কারমাইকেল কলেজ শাখার উদ্যোগে ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, আজ শনিবার সকাল ১১:০০টায় মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের টেন্ট থেকে মিছিল শুরু করে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে ভাস্কর্য চত্বরে সমাবেশে মিলিত হয় নেতা-কর্মীরা। সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কারমাইকেল কলেজ শাখার সভাপতি জনক রায়ের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ছাত্র ফ্রন্টের রংপুর জেলা কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক আশিকুল ইসলাম তুহিন, কলেজ শাখার দপ্তর সম্পাদক আরেফিন নাহার অংকন, সংগঠক সম্পদ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সর্বজনীন শিক্ষার দাবিতে ‘শরীফ কমিশন’-এর শিক্ষা-সংকোচনের নীতি রুখে দিতে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছিল মোস্তফা, বাবুল ও ওয়াজিউল্লাহরা। কিন্তু এর ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও সর্বজনীন শিক্ষার অধিকার বাস্তবায়িত হয়নি। বরং শিক্ষাকে মুনাফার পণ্য বানিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সর্বত্রই বেচাকেনা চলছে। সেশনজট দূর করার লক্ষ্যে কচ্ছপ গতিতে চলা ‘জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ ‘ক্রাশ প্রোগাম’-এর নামে রকেট গতিতে চলা শুরু করেছে। শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত ক্লাশ না নিয়ে শুধু পরীক্ষা নেওয়ার মধ্য দিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করা হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ পর্যাপ্ত ক্লাশের আয়োজনের লক্ষ্যে স্বতন্ত্র পরীক্ষাহল চালু, কারমাইকেল কলেজের বন্ধ হলগুলো চালু করা, সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গিতে প্রণীত পাঠ্যপুস্তক সংশোধন করা এবং অবিলম্বে ছাত্র সংসদ নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান।