বন্যা পরবর্তী সময়ে ঘুরে দাড়াচ্ছে ফুলবাড়ীর ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকেরা
https://www.obolokon24.com/2017/09/pady.html
মেহেদী হাসান উজ্জল ফুলবাড়ী দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা আমন চাষে ঘুরে দাড়াচ্ছে। তারা দিনরাত গা-গতরে খেটে চেষ্টা করছে ঘুরে দাড়ানোর। উপজেলা কৃষি স¤প্রসারণ কর্মকর্তা এটি এম হামিম আশরাফ তড়িৎ তৎপরতায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে যাচ্ছে কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোহিতা করতে কেউ বসে নেই।
শনিবার সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স¤প্রতিকালের বন্যায় উপজেলার আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হওয়া জমিতে কৃষি অফিসের পরামর্শে আবারও ধান রোপন করেছে কৃষকরা। তবে কোন কোন কৃষক এখনও চারা ধান রোপন করছে। দিনরাত পরিশ্রম করছে যাতে বন্যায় ক্ষতি হওয়ার পর তেমন প্রভাব না পড়ে আমন ক্ষেতে।
বন্যায় ফসল নষ্ট হওয়া এলুয়াড়ী ইউনিয়নের পানিকাটা গ্রামের কৃষক আনোয়ার মন্ডলের সাথে কথা হলে তিনি জানান ২০ বিঘা জমির ধান বন্যায় নষ্ট হয়ে যায়। বন্যা পানি নেমে যাওয়ার পর তিনি পুণারায় চারা সংগ্রহ করে আবার জমি রোপন করেন। তবে এক্ষেত্রে পূণরায় চারা লাগাতে ধার দেনার মধ্যে পড়তে হয়েছে তাকে। তারপরও আমন রোপা লাগানোর ক্ষেত্রে দিন রাত পরিশ্রম করছেন যাতে ভাল ফসল তুলতে পারেন। তিনি বলেন,কৃষি অফিসের লোকজন জমি বাড়ীতে আসছে ধান লাগানোর জন্য তারা সহযোগিতা করেছে। তার কথায় বন্যা পরবর্তী যদি সরকারি সহায়তা পর্যাপ্ত হতো তাহলে হয়ত ঋণ করে আমন রোপন করতে হত না। বর্তমানে আমন চারা রোপন করা হয়েছে। এখন নিড়ানী ও সারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রেও টাকার প্রয়োজন। তাই ঋণের বোঝা থাকছেই আমনা চাষের ক্ষেত্রে। তিনি আরো বলেন, কৃষি কাজেই যেহেতু আমাদের জীবিকা নির্বাহের পথ ও কর্ম সেহুতু আবাদ করতেই হবে। তাই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া জমিতে ঋণ মাহাজন করে লাগিয়েছি। আবাদ না করলে খাবো কি চলবো কিভাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এটিএম হামিম আশরাফ বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলা আমন চাষের লক্ষমাত্রা ছিল ১৬ হাজার ৮৮৫ হেক্টর জমি। নির্ধারিত সময়ে উপজেলায় আমন লাগানো হয় ১৭ হাজার ২৬০ হেক্টার জমিতে। সম্প্রতি বন্যায় বন্যায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে ১৬৩০হেক্টর জমি। সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্থ হয় ১৫৪৫ হেক্টর জমি এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয় ৪৫৮৫ হেক্টর আমন ক্ষেত। তার তদারকিতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর বন্যা আক্রান্ত সব জমিতে পূণরায় আমন চারা লাগানো হয়েছে।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা আমন চাষে ঘুরে দাড়াচ্ছে। তারা দিনরাত গা-গতরে খেটে চেষ্টা করছে ঘুরে দাড়ানোর। উপজেলা কৃষি স¤প্রসারণ কর্মকর্তা এটি এম হামিম আশরাফ তড়িৎ তৎপরতায় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে যাচ্ছে কৃষকদের পরামর্শ ও সহযোহিতা করতে কেউ বসে নেই।
শনিবার সরজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স¤প্রতিকালের বন্যায় উপজেলার আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হওয়া জমিতে কৃষি অফিসের পরামর্শে আবারও ধান রোপন করেছে কৃষকরা। তবে কোন কোন কৃষক এখনও চারা ধান রোপন করছে। দিনরাত পরিশ্রম করছে যাতে বন্যায় ক্ষতি হওয়ার পর তেমন প্রভাব না পড়ে আমন ক্ষেতে।
বন্যায় ফসল নষ্ট হওয়া এলুয়াড়ী ইউনিয়নের পানিকাটা গ্রামের কৃষক আনোয়ার মন্ডলের সাথে কথা হলে তিনি জানান ২০ বিঘা জমির ধান বন্যায় নষ্ট হয়ে যায়। বন্যা পানি নেমে যাওয়ার পর তিনি পুণারায় চারা সংগ্রহ করে আবার জমি রোপন করেন। তবে এক্ষেত্রে পূণরায় চারা লাগাতে ধার দেনার মধ্যে পড়তে হয়েছে তাকে। তারপরও আমন রোপা লাগানোর ক্ষেত্রে দিন রাত পরিশ্রম করছেন যাতে ভাল ফসল তুলতে পারেন। তিনি বলেন,কৃষি অফিসের লোকজন জমি বাড়ীতে আসছে ধান লাগানোর জন্য তারা সহযোগিতা করেছে। তার কথায় বন্যা পরবর্তী যদি সরকারি সহায়তা পর্যাপ্ত হতো তাহলে হয়ত ঋণ করে আমন রোপন করতে হত না। বর্তমানে আমন চারা রোপন করা হয়েছে। এখন নিড়ানী ও সারের প্রয়োজন। এক্ষেত্রেও টাকার প্রয়োজন। তাই ঋণের বোঝা থাকছেই আমনা চাষের ক্ষেত্রে। তিনি আরো বলেন, কৃষি কাজেই যেহেতু আমাদের জীবিকা নির্বাহের পথ ও কর্ম সেহুতু আবাদ করতেই হবে। তাই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হওয়া জমিতে ঋণ মাহাজন করে লাগিয়েছি। আবাদ না করলে খাবো কি চলবো কিভাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এটিএম হামিম আশরাফ বলেন, চলতি মৌসুমে উপজেলা আমন চাষের লক্ষমাত্রা ছিল ১৬ হাজার ৮৮৫ হেক্টর জমি। নির্ধারিত সময়ে উপজেলায় আমন লাগানো হয় ১৭ হাজার ২৬০ হেক্টার জমিতে। সম্প্রতি বন্যায় বন্যায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে ১৬৩০হেক্টর জমি। সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্থ হয় ১৫৪৫ হেক্টর জমি এবং আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয় ৪৫৮৫ হেক্টর আমন ক্ষেত। তার তদারকিতে বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর বন্যা আক্রান্ত সব জমিতে পূণরায় আমন চারা লাগানো হয়েছে।