নীলফামারীতে দুই দিনব্যাপী তথ্য মেলার সমাপ্তি
https://www.obolokon24.com/2017/09/nilphamari_14.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৩ সেপ্টেম্বর॥
নীলফামারীতে শেষ হয়েছে দুই দিনের তথ্য মেলা। বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় মেলার সমাপ্তি হয়।
জেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় ও টিআইবির সচেতন নাগরিক কমিটির আয়োজনে শহরের উম্মুক্ত মঞ্চে শুরু হয়েছিল দুই দিনব্যাপী তথ্য মেলা। গতকাল মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টায় মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম। নীলফামারী সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) সভাপতি এস.এম শফিকুল আলম ডাবলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা দেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশানক (সার্বিক) শাহীনুর আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, তথ্য মেলা পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক তাহমিন হক ববী, আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারীর প্রকল্প সমন্বয়কারী (স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম) আনন্দ পাল।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন টিআইবি সদস্য জাহানারা বেগম ডেইজী ও আফরোজা বিনতে আজিজ গ্রোরী।
দুই দিনব্যাপী তথ্য মেলায় তথ্য অধিকার বিষয়ক আলোচনা সভা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা এবং দুর্নীতিবিরোধী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মেলায় মোট ৩৭ টি স্টলের মধ্যে সরকারী ভাবে ২২টি ও বেসরকারী ভাবে ১৫টি অংশগ্রহন করেন। আলোচনা সভার পর সমাপনী পর্বে বিতর্ক প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী সকল সরকারি দপ্তর ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহকে শুভেচ্ছা সারক দেওয়া হয়। মেলায় অংশগ্রহন করা ৩৭টি স্টলের মধ্যে সরকারী ভাবে ৩টি ও বেসরকারী ভাবে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় করা হয়েছে।
আলোচনা সভা শেষে সনাক ও ইয়েসের পক্ষ থেকে একটি জারি গান পরিবেশন করা হয়।
উল্লেখ যে, জেলা প্রশাসন এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক), নীলফামারীর যৌথ আয়োজনে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বিষয়ক মেলাটি প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
সরকার তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ পাশের পর তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উলে¬খযোগ্য হলো- প্রতিটি সরকারি দপ্তরে সিটিজেন চার্টার প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা, ই-নথি চালু, ই-টেন্ডারিং, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন, গণশুনানি, উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা ও আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ।
নীলফামারীতে শেষ হয়েছে দুই দিনের তথ্য মেলা। বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় মেলার সমাপ্তি হয়।
জেলা প্রশাসনের সহযোগীতায় ও টিআইবির সচেতন নাগরিক কমিটির আয়োজনে শহরের উম্মুক্ত মঞ্চে শুরু হয়েছিল দুই দিনব্যাপী তথ্য মেলা। গতকাল মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৫টায় মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম। নীলফামারী সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) সভাপতি এস.এম শফিকুল আলম ডাবলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তৃতা দেন, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশানক (সার্বিক) শাহীনুর আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, তথ্য মেলা পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক তাহমিন হক ববী, আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারীর প্রকল্প সমন্বয়কারী (স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম) আনন্দ পাল।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন টিআইবি সদস্য জাহানারা বেগম ডেইজী ও আফরোজা বিনতে আজিজ গ্রোরী।
দুই দিনব্যাপী তথ্য মেলায় তথ্য অধিকার বিষয়ক আলোচনা সভা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতা এবং দুর্নীতিবিরোধী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মেলায় মোট ৩৭ টি স্টলের মধ্যে সরকারী ভাবে ২২টি ও বেসরকারী ভাবে ১৫টি অংশগ্রহন করেন। আলোচনা সভার পর সমাপনী পর্বে বিতর্ক প্রতিযোগিতা, রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার এবং মেলায় অংশগ্রহণকারী সকল সরকারি দপ্তর ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহকে শুভেচ্ছা সারক দেওয়া হয়। মেলায় অংশগ্রহন করা ৩৭টি স্টলের মধ্যে সরকারী ভাবে ৩টি ও বেসরকারী ভাবে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় করা হয়েছে।
আলোচনা সভা শেষে সনাক ও ইয়েসের পক্ষ থেকে একটি জারি গান পরিবেশন করা হয়।
উল্লেখ যে, জেলা প্রশাসন এবং ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক), নীলফামারীর যৌথ আয়োজনে তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ বিষয়ক মেলাটি প্রতি বছর অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
সরকার তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ পাশের পর তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে উলে¬খযোগ্য হলো- প্রতিটি সরকারি দপ্তরে সিটিজেন চার্টার প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা, ই-নথি চালু, ই-টেন্ডারিং, ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন, গণশুনানি, উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা ও আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ।