সুন্দরগঞ্জে স্কুল ছাত্রীকে উত্তক্তের ঘটনায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাংচুর, লুটপাট, আহত -৫ জন
https://www.obolokon24.com/2017/09/gaibandha_14.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
সুন্দরগঞ্জে এক স্কুল ছাত্রীকে উত্তক্তের ঘটনায় ঐ ছাত্রীর পরিবার হামলা চালিয়ে ব্যাপক মারপিট, বাড়িঘরের ভাংচুর ও লুটপাট করেছে বখাটে যুবক ও তার লোকজন। হামলায় স্কুল ছাত্রীর বড় ভাইসহ ৪ চাচা আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘ দিন থেকে উপজেলাটির সর্বানন্দ ইউনিয়নের পূর্ব- বাছহাটী গ্রামের মর্তুজ মন্ডলের মেয়ে ও শিবরাম আলহাজ্ব মোহাম্মদ হোসেন স্মৃতি স্কুল ও কলেজের ৮ম শ্রেণীর ঐ ছাত্রী কে স্কুলে যাতায়াতের পথে উত্যোক্ত করে আসছে বখটে যুবক নাজমুল হুদা। এঘটনা জানতে পেয়ে বখাটের বাবা পার্শবর্তী সোনারায় ইউনিয়নের পূর্ব-ফতেখা গ্রামের আব্দুস সালাম দর্জীকে বিষয়টি জানালে তারা ক্ষিপ্ত হয়। একপর্যায়ে গত রবিবার দুপুরে বখাটে নাজমুল ও তার লোকজন মর্তুজ মন্ডলের পরিবারে বে-পরোয়া হামলা চালিয়ে ব্যাপক মারপিট, বাড়িঘরের ভাংচুর ও লুটপাট করে। এতে ঐ স্কুল ছাত্রীর বড় ভাই আবু বক্কর সিদ্দিক, চাচা রাজা মিয়া, রব্বানী মিয়া, ছানা মিয়া ও রঞ্জু মিয়া গুরুতর আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে এস আই আলম বাদশা বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তবে এখনো মামলা হয়নি।
সুন্দরগঞ্জে এক স্কুল ছাত্রীকে উত্তক্তের ঘটনায় ঐ ছাত্রীর পরিবার হামলা চালিয়ে ব্যাপক মারপিট, বাড়িঘরের ভাংচুর ও লুটপাট করেছে বখাটে যুবক ও তার লোকজন। হামলায় স্কুল ছাত্রীর বড় ভাইসহ ৪ চাচা আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে¬ক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘ দিন থেকে উপজেলাটির সর্বানন্দ ইউনিয়নের পূর্ব- বাছহাটী গ্রামের মর্তুজ মন্ডলের মেয়ে ও শিবরাম আলহাজ্ব মোহাম্মদ হোসেন স্মৃতি স্কুল ও কলেজের ৮ম শ্রেণীর ঐ ছাত্রী কে স্কুলে যাতায়াতের পথে উত্যোক্ত করে আসছে বখটে যুবক নাজমুল হুদা। এঘটনা জানতে পেয়ে বখাটের বাবা পার্শবর্তী সোনারায় ইউনিয়নের পূর্ব-ফতেখা গ্রামের আব্দুস সালাম দর্জীকে বিষয়টি জানালে তারা ক্ষিপ্ত হয়। একপর্যায়ে গত রবিবার দুপুরে বখাটে নাজমুল ও তার লোকজন মর্তুজ মন্ডলের পরিবারে বে-পরোয়া হামলা চালিয়ে ব্যাপক মারপিট, বাড়িঘরের ভাংচুর ও লুটপাট করে। এতে ঐ স্কুল ছাত্রীর বড় ভাই আবু বক্কর সিদ্দিক, চাচা রাজা মিয়া, রব্বানী মিয়া, ছানা মিয়া ও রঞ্জু মিয়া গুরুতর আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে এস আই আলম বাদশা বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। তবে এখনো মামলা হয়নি।