গাইবান্ধায় কথিত জ্বীনের বাদশাহ ও সহযোগী গ্রেপ্তার
https://www.obolokon24.com/2017/09/gaibandha.html
নুরুল আলম ডাকুয়া, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সদর থানা পুলিশ কথিত জ্বীনের বাদশাহ্র সহযোগী নূপুর আক্তার (২৫) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এরআগে মঙ্গলবার পিতলের মূর্তি, হার ও দুলসহ শহিদুল ইসলাম (২৮) নামে কথিত ঐ জ্বীনের বাদশাহ্কে গ্রেপ্তার করা হয়।
থানা সূত্রে জানা যায়, বুধবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলার সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের উত্তর গিদারী গ্রাম থেকে নূপুর আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে ঐ গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে ও কথিত জ্বীনের বাদশা শহিদুলের সহযোগী। শহিদুল জেলার পলাশবাড়ি উপজেলার পূর্ব- নারায়ণপুর গ্রামের বাদশা মিয়ার পুত্র। সে গুপ্তধন পাইয়ে দেয়ার নামে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা হাতিয়ে নানাভাবে জেলা সদরের গিদারী ইউনিয়নের উত্তর গিদারী গ্রামের ফুল মিয়ার স্ত্রী আফরোজা বেগমের কাছে নিজেকে জ্বীনের বাদশাহ্ পরিচয় দেয়। এরপর আফরোজাকে ১টি পিতলের মূর্তি, ১টি হার ও দুল দিয়ে প্রতারণা করে মোবাইল ফোন বন্ধ করে রাখে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার শহিদুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানা অফিসার ইনজার্জ- খাঁন মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, এব্যাপরে থানায় একটি মামলা রুজু করে শহিদুলকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ঐ মামলায় নূপুরকেও আদালতে সোপদ্দ করা হয়েছে। অন্যান্য সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।
গাইবান্ধার সদর থানা পুলিশ কথিত জ্বীনের বাদশাহ্র সহযোগী নূপুর আক্তার (২৫) কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এরআগে মঙ্গলবার পিতলের মূর্তি, হার ও দুলসহ শহিদুল ইসলাম (২৮) নামে কথিত ঐ জ্বীনের বাদশাহ্কে গ্রেপ্তার করা হয়।
থানা সূত্রে জানা যায়, বুধবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলার সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়নের উত্তর গিদারী গ্রাম থেকে নূপুর আক্তারকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে ঐ গ্রামের লুৎফর রহমানের মেয়ে ও কথিত জ্বীনের বাদশা শহিদুলের সহযোগী। শহিদুল জেলার পলাশবাড়ি উপজেলার পূর্ব- নারায়ণপুর গ্রামের বাদশা মিয়ার পুত্র। সে গুপ্তধন পাইয়ে দেয়ার নামে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা হাতিয়ে নানাভাবে জেলা সদরের গিদারী ইউনিয়নের উত্তর গিদারী গ্রামের ফুল মিয়ার স্ত্রী আফরোজা বেগমের কাছে নিজেকে জ্বীনের বাদশাহ্ পরিচয় দেয়। এরপর আফরোজাকে ১টি পিতলের মূর্তি, ১টি হার ও দুল দিয়ে প্রতারণা করে মোবাইল ফোন বন্ধ করে রাখে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার শহিদুলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানা অফিসার ইনজার্জ- খাঁন মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, এব্যাপরে থানায় একটি মামলা রুজু করে শহিদুলকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ঐ মামলায় নূপুরকেও আদালতে সোপদ্দ করা হয়েছে। অন্যান্য সহযোগীদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।