১ ঘন্টা বিদ্যুৎ ২ ঘন্টা লোডশেডিং গংগাচড়ায় অতিষ্ট জনজীবন
https://www.obolokon24.com/2017/09/elctricity.html
সফিয়ার রহমান কাজল, গংগাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধিঃ
রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর আওতাধীন গংগাচড়া উপজেলায় বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে। উপজেলার সকল গ্রামে পল্লী বিদ্যুৎ রাতে ১ ঘন্টা বিদ্যুৎ ২ ঘন্টা লোডশেডিং দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন ভূক্তভোগী পল্লী গ্রাহকরা। এছারা বেশিরভাগ সময় কারনে অকারনে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ লোডশেডিং চলছে। এতে অতিষ্ট হয়ে উঠছে পল্লী গ্রাহকরা। পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদিত হলেও সুফল পাচ্ছে না এ উপজেলার লাখ লাখ মানুষ। ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে। উপজেলায় গত ৩ মাস ধরে পল্লী বিদ্যুতের চলছে লোডশেডিং। দিনে রাতে বিদ্যুৎ যাওয়া আসার খেলা চলছে অসংখ্যবার। দিনে গড়ে ৪-৫ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকলেও সন্ধ্যার পর অন্ধকারে থাকে গজঘন্টা, মর্ণেয়া, মহিপুর,বড়বিল, নোহালী, বেতগাড়ী, কোলকোন্দ,আলমবিদিতর ইউনিয়ন সহ পুরো উপজেলা। ছাত্র/ছাত্রীদের পড়ালেখায় ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বিদ্যুৎ। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কাছে নিয়মিত পড়াশুনা দিতে পারছে না অনেকেই। শিক্ষকরা মনে করেন এর জন্য দায়ী বিদ্যুৎ।
এছারাও আকাশে মেঘ দেখলেই বন্ধ করে দেয়া হয় বিদ্যুৎ সংযোগ অভিযোগ তুললেন ভুক্তভোগীরা। এদিকে পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকদের বৈদ্যুতিক সেবা দিতে ব্যর্থ হলেও থেমে নেই নতুন সংযোগ কার্যক্রম। এ ব্যাপারে গংগাচড়া সদর ইউনিয়নের চেংমারী গ্রামের পল্লী গ্রাহক আল আমিন অভিযোগ করেন ঘন্টার পর ঘন্টা লোডশেডিংয়ে ভুগতেছি। প্রচন্ড গরমে আমরা অতিষ্ট। কিন্তু আমরা দিন রাত ৫-৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ পাচ্ছি না, এতে মাথা ব্যথা নেই পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের। গজঘন্টার পল্লী গ্রাহক মারজান বলেন, এদেরকে একাধিকবার ফোন দিলেও কোন সুফল পাচ্ছি না। আমরা এর দ্রুত সমাধান চাই। রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি -২ এর একজন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেরর সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, আমরা দ্রুত সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করছি।
রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর আওতাধীন গংগাচড়া উপজেলায় বিদ্যুতের ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে। উপজেলার সকল গ্রামে পল্লী বিদ্যুৎ রাতে ১ ঘন্টা বিদ্যুৎ ২ ঘন্টা লোডশেডিং দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেন ভূক্তভোগী পল্লী গ্রাহকরা। এছারা বেশিরভাগ সময় কারনে অকারনে ঘন্টার পর ঘন্টা বিদ্যুৎ লোডশেডিং চলছে। এতে অতিষ্ট হয়ে উঠছে পল্লী গ্রাহকরা। পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপাদিত হলেও সুফল পাচ্ছে না এ উপজেলার লাখ লাখ মানুষ। ফলে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে। উপজেলায় গত ৩ মাস ধরে পল্লী বিদ্যুতের চলছে লোডশেডিং। দিনে রাতে বিদ্যুৎ যাওয়া আসার খেলা চলছে অসংখ্যবার। দিনে গড়ে ৪-৫ ঘন্টা বিদ্যুৎ থাকলেও সন্ধ্যার পর অন্ধকারে থাকে গজঘন্টা, মর্ণেয়া, মহিপুর,বড়বিল, নোহালী, বেতগাড়ী, কোলকোন্দ,আলমবিদিতর ইউনিয়ন সহ পুরো উপজেলা। ছাত্র/ছাত্রীদের পড়ালেখায় ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বিদ্যুৎ। ফলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কাছে নিয়মিত পড়াশুনা দিতে পারছে না অনেকেই। শিক্ষকরা মনে করেন এর জন্য দায়ী বিদ্যুৎ।
এছারাও আকাশে মেঘ দেখলেই বন্ধ করে দেয়া হয় বিদ্যুৎ সংযোগ অভিযোগ তুললেন ভুক্তভোগীরা। এদিকে পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহকদের বৈদ্যুতিক সেবা দিতে ব্যর্থ হলেও থেমে নেই নতুন সংযোগ কার্যক্রম। এ ব্যাপারে গংগাচড়া সদর ইউনিয়নের চেংমারী গ্রামের পল্লী গ্রাহক আল আমিন অভিযোগ করেন ঘন্টার পর ঘন্টা লোডশেডিংয়ে ভুগতেছি। প্রচন্ড গরমে আমরা অতিষ্ট। কিন্তু আমরা দিন রাত ৫-৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ পাচ্ছি না, এতে মাথা ব্যথা নেই পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের। গজঘন্টার পল্লী গ্রাহক মারজান বলেন, এদেরকে একাধিকবার ফোন দিলেও কোন সুফল পাচ্ছি না। আমরা এর দ্রুত সমাধান চাই। রংপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি -২ এর একজন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেরর সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, আমরা দ্রুত সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করছি।