আমাকে ক্ষমা করে দিও মা...ডোমারে সুইসাইড নোট লিখে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা
https://www.obolokon24.com/2017/09/domar_24.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী)প্রতিনিধিঃ
“আমাকে ক্ষমা করে দিও মা, আমি খুব খারাপ মেয়ে না, তোমাদের কথায় মন খারাপ করিনি, সামনে পরীক্ষা, বইয়ের একটা পৃষ্টাও পড়া হয় নি, তাই ক্ষমা করবে মা” পড়াশুনা নিয়ে মায়ের বকুনি খেয়ে এমনি চিঠি লিখে নীলফামারী ডোমারে অভিমান করে এক স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব বোড়াগাড়ী হলদিয়াবন এলাকায়।
সরেজমিনে যানাযায়, ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকাল ৫ টায় উক্ত গ্রামের মোজাফ্ফর আলীর কন্যা মটুকপুর স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেনীর ছাত্রী লিমু আক্তার (১৬) পড়াশুনা নিয়ে মায়ের সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে সকলের অগচরে নিজ ঘড়ে গলায় ওড়না পেচিয়ে আতœহত্যা করে। এসময় বাড়ীর লোকজন তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে। এ ঘটনায় ডাক্তার দেরীতে আসায় নিহতের স্বজনরা হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। রবিবার সকালে ডোমার থানার এসআই গোলাম মোস্তফা লাশের সুরতাহাল শেষে ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ লিমু তার মায়ের উদ্দেশ্যে লেখা চিঠিটি উদ্ধার করে। ডোমার থানার অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী বেপারী জানান, চিঠির বিষয়টি রহস্যজনক হওয়ায় লাশ মর্গে পাঠানো হয়। রিপোর্ট আসলে বিষয়টি পরিস্কার জানা যাবে। এ বিষয়ে ডোমার থানা ইউডি মামলা নং- ২৩/১৭ তারিখ-২৩/০৯/১৭ দায়ের করা হয়েছে।
“আমাকে ক্ষমা করে দিও মা, আমি খুব খারাপ মেয়ে না, তোমাদের কথায় মন খারাপ করিনি, সামনে পরীক্ষা, বইয়ের একটা পৃষ্টাও পড়া হয় নি, তাই ক্ষমা করবে মা” পড়াশুনা নিয়ে মায়ের বকুনি খেয়ে এমনি চিঠি লিখে নীলফামারী ডোমারে অভিমান করে এক স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে, উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের পূর্ব বোড়াগাড়ী হলদিয়াবন এলাকায়।
সরেজমিনে যানাযায়, ২৩ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকাল ৫ টায় উক্ত গ্রামের মোজাফ্ফর আলীর কন্যা মটুকপুর স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেনীর ছাত্রী লিমু আক্তার (১৬) পড়াশুনা নিয়ে মায়ের সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে সকলের অগচরে নিজ ঘড়ে গলায় ওড়না পেচিয়ে আতœহত্যা করে। এসময় বাড়ীর লোকজন তাকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে। এ ঘটনায় ডাক্তার দেরীতে আসায় নিহতের স্বজনরা হাসপাতাল চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। রবিবার সকালে ডোমার থানার এসআই গোলাম মোস্তফা লাশের সুরতাহাল শেষে ময়না তদন্তের জন্য জেলা মর্গে পাঠায়। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ লিমু তার মায়ের উদ্দেশ্যে লেখা চিঠিটি উদ্ধার করে। ডোমার থানার অফিসার ইনচার্জ মোকছেদ আলী বেপারী জানান, চিঠির বিষয়টি রহস্যজনক হওয়ায় লাশ মর্গে পাঠানো হয়। রিপোর্ট আসলে বিষয়টি পরিস্কার জানা যাবে। এ বিষয়ে ডোমার থানা ইউডি মামলা নং- ২৩/১৭ তারিখ-২৩/০৯/১৭ দায়ের করা হয়েছে।