ডোমার বাগডোকরায় বিশ্বকর্মা পুজা উদযাপন ।
https://www.obolokon24.com/2017/09/domar_19.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমার বাগডোকরা মাস্টার পাড়া বিষ্ণু মন্দির আয়োজিত বিশ্বকর্মা পুজা উদযাপন করা হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার ভোররাত্রী থেকে তুলসি আরতি, নগর পরিক্রমা, শুভ অধিবাস ও মঙ্গলঘট স্থাপনের মধ্যদিয়ে পুজার শুভ সূচনা করেন পুজারী পূর্বাশী রানী রায়। সোমবার সকালে অর্চনা অন্তে মন্দির কমিটির সভাপতি শ্যামাপদ রায়ের সভপতিত্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বোড়াগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আঃলীগের সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, ইউপি সদস্য হাচানুর ইসলাম, শিক্ষক জগদিশ চন্দ্র সিংহ, সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ললিত বর্মন, সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক, ললনী বর্মন। কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক দিলিপ চন্দ্র, সোনারাম বর্মন, প্রেমানন্দ রায়, সুবোধ চন্দ্র, বিভিশন রায়, অতুল চন্দ্র রায়, ভরত চন্দ্র রায় প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান দেখতে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এর মধ্যে নারী ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিচালনা কমিটির খোকন রায় জানান, দির্ঘ ২০ বছর যাবত এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভাসহ কালী পুজা, লক্ষিপুজা উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মত প্রকাশ করেন।
নীলফামারী ডোমার বাগডোকরা মাস্টার পাড়া বিষ্ণু মন্দির আয়োজিত বিশ্বকর্মা পুজা উদযাপন করা হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার ভোররাত্রী থেকে তুলসি আরতি, নগর পরিক্রমা, শুভ অধিবাস ও মঙ্গলঘট স্থাপনের মধ্যদিয়ে পুজার শুভ সূচনা করেন পুজারী পূর্বাশী রানী রায়। সোমবার সকালে অর্চনা অন্তে মন্দির কমিটির সভাপতি শ্যামাপদ রায়ের সভপতিত্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বোড়াগাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আঃলীগের সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, ইউপি সদস্য হাচানুর ইসলাম, শিক্ষক জগদিশ চন্দ্র সিংহ, সহকারী কৃষি কর্মকর্তা ললিত বর্মন, সাংবাদিক আনিছুর রহমান মানিক, ললনী বর্মন। কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক দিলিপ চন্দ্র, সোনারাম বর্মন, প্রেমানন্দ রায়, সুবোধ চন্দ্র, বিভিশন রায়, অতুল চন্দ্র রায়, ভরত চন্দ্র রায় প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠান দেখতে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। এর মধ্যে নারী ভক্তদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। পরিচালনা কমিটির খোকন রায় জানান, দির্ঘ ২০ বছর যাবত এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভাসহ কালী পুজা, লক্ষিপুজা উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মত প্রকাশ করেন।