পঞ্চগড়ে তিন মৃতদেহ উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2017/09/death-body.html
মো: তোতা মিয়া পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
বিভিন্ন ঘটনায় পঞ্চগড়ে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।মঙ্গলবার দুপুরে পঞ্চগড়ের জেলা শহরের পুরাতন পঞ্চগড় ধাক্কামারা গ্রামে বালতিতে পড়ে শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। পুরাতন পঞ্চগড় এ্যডভোকেট মো: আব্দুল হান্নান বাবুলের ২য় কন্যা রাইয়ান ১৪ কে তার মা গোসল খানায় রেখে বাইরে কাপড় রৌদ্রে দিতে যায়, তার পর গোসল খানায় গিয়ে দেখে পানি ভর্তি বালতির ভিতরে শিশুটি পড়ে আছে সেখান থেকে তার মা শিশুটিকে কোলে নিয়ে কান্না-কাটি করতে থাকলে এলাকার লোকজন ছুটে এসে দ্রুত পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত ডাক্তার শিশুটিকে মৃত বলে জানায়।
অপরদিকে জমি সংক্রান্ত বিরোধে পঞ্চগড় জেলা বোদা থানার বাকপুর গ্রামের সাবেক মেম্বার মো: আব্দুস সামাদ নিহত হয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীর মাধ্যমে জানা যায় মঙ্গলবার ৫ সেপ্টেম্বর ৪ শতক জমি নিয়ে মো: আব্দুস সামাদ এর পরিবার ও আব্দুল মোতালেব এর পরিবারের সাথে হাতাহাতি এক পর্যায়ে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে দুপক্ষের লোকজন। ফলে দুই গ্রুপের মধ্যে বেশ কিছু সদস্য আহত অবস্থায় পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তিকরা হলে কর্মরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ২ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় ।এরপর চিকিৎধীন অবস্থায় আজ সাবেক মেম্বার আব্দুস সামাদ শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মোতালেব বর্তমান চিকিৎধিন অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। বোদা থানায় অফিসার ইনচার্জ এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন এ বিষয়ে মামলা হয়েছে আমরা আসামীদের ধরার জন্য জোর চেষ্টা চালাচ্ছি।
এছাড়া মোছা: মিনা (৩২) নামেএক গৃহ বধুর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।মঙ্গলবার ৫ সেপ্টেম্বর ঘটনাটি ঘটে। জানা গেছে পঞ্চগড় সাতমেরা ৬নং ইউনিয়নের ডোঙ্গো মোহাম্মদের মেয়ে মোছা: মিনা (৩২) এর একই এলাকার কামার পাড়া গ্রামের চিয়ারুর ছেলে মোহাম্মদ আন্সারুল (৩৫) এর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাদের সংশারে বনি বনাথ ছিলনা। প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকত। ঘটনার দিন বাড়ির পূর্ব পাশে একটি ঝপের মধ্যে মোছা: মিনার মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার পর সেখান থেকে মৃত মিনাকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে আন্সারুলের পরিবারের লোকজনেরা। হাসপাতালের কর্মরত ডাক্তার মিনার মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করলে আন্সারুলের পরিবারের লোকজনেরা মিনার মৃত দেহ হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। আন্সারুলের পরিবারের লোকজনকে এ বিষয়ে জানার জন্য অনেক খোজা খুজি করেও কথাও পাওয়া যায়নি। অন্য দিকে মিনার মা মেয়ের মৃত্যুর কথা শুনে পাগলের মত পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ছুটে গিয়ে মিনার মৃত দেহ দেখে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।মিনার পরিবার অভিযোগ কওে আন্সারুলের পরিবারের লোকজন মিনাকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা কাটা কাটি হলে তাকে গলায় ওড়না পেচিয়ে হত্যা করে। পরে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পাশের একটি জঙ্গলে ফেলে রাখে। আবার তারাই চিল্লাচিল্লি করে সেখান থেকে মিনার মৃত দেহ উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং বলে মিনাকে শাপে দংশন করেছে। এ বিষয় নিয়ে এখন মামলার প্রক্রিয়া চলছে।
বিভিন্ন ঘটনায় পঞ্চগড়ে তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।মঙ্গলবার দুপুরে পঞ্চগড়ের জেলা শহরের পুরাতন পঞ্চগড় ধাক্কামারা গ্রামে বালতিতে পড়ে শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে। পুরাতন পঞ্চগড় এ্যডভোকেট মো: আব্দুল হান্নান বাবুলের ২য় কন্যা রাইয়ান ১৪ কে তার মা গোসল খানায় রেখে বাইরে কাপড় রৌদ্রে দিতে যায়, তার পর গোসল খানায় গিয়ে দেখে পানি ভর্তি বালতির ভিতরে শিশুটি পড়ে আছে সেখান থেকে তার মা শিশুটিকে কোলে নিয়ে কান্না-কাটি করতে থাকলে এলাকার লোকজন ছুটে এসে দ্রুত পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্মরত ডাক্তার শিশুটিকে মৃত বলে জানায়।
অপরদিকে জমি সংক্রান্ত বিরোধে পঞ্চগড় জেলা বোদা থানার বাকপুর গ্রামের সাবেক মেম্বার মো: আব্দুস সামাদ নিহত হয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীর মাধ্যমে জানা যায় মঙ্গলবার ৫ সেপ্টেম্বর ৪ শতক জমি নিয়ে মো: আব্দুস সামাদ এর পরিবার ও আব্দুল মোতালেব এর পরিবারের সাথে হাতাহাতি এক পর্যায়ে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে দুপক্ষের লোকজন। ফলে দুই গ্রুপের মধ্যে বেশ কিছু সদস্য আহত অবস্থায় পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তিকরা হলে কর্মরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ২ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায় ।এরপর চিকিৎধীন অবস্থায় আজ সাবেক মেম্বার আব্দুস সামাদ শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। মোতালেব বর্তমান চিকিৎধিন অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছে। বোদা থানায় অফিসার ইনচার্জ এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন এ বিষয়ে মামলা হয়েছে আমরা আসামীদের ধরার জন্য জোর চেষ্টা চালাচ্ছি।
এছাড়া মোছা: মিনা (৩২) নামেএক গৃহ বধুর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।মঙ্গলবার ৫ সেপ্টেম্বর ঘটনাটি ঘটে। জানা গেছে পঞ্চগড় সাতমেরা ৬নং ইউনিয়নের ডোঙ্গো মোহাম্মদের মেয়ে মোছা: মিনা (৩২) এর একই এলাকার কামার পাড়া গ্রামের চিয়ারুর ছেলে মোহাম্মদ আন্সারুল (৩৫) এর সাথে বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে তাদের সংশারে বনি বনাথ ছিলনা। প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগেই থাকত। ঘটনার দিন বাড়ির পূর্ব পাশে একটি ঝপের মধ্যে মোছা: মিনার মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার পর সেখান থেকে মৃত মিনাকে উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে আন্সারুলের পরিবারের লোকজনেরা। হাসপাতালের কর্মরত ডাক্তার মিনার মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করলে আন্সারুলের পরিবারের লোকজনেরা মিনার মৃত দেহ হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়। আন্সারুলের পরিবারের লোকজনকে এ বিষয়ে জানার জন্য অনেক খোজা খুজি করেও কথাও পাওয়া যায়নি। অন্য দিকে মিনার মা মেয়ের মৃত্যুর কথা শুনে পাগলের মত পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে ছুটে গিয়ে মিনার মৃত দেহ দেখে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।মিনার পরিবার অভিযোগ কওে আন্সারুলের পরিবারের লোকজন মিনাকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা কাটা কাটি হলে তাকে গলায় ওড়না পেচিয়ে হত্যা করে। পরে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য পাশের একটি জঙ্গলে ফেলে রাখে। আবার তারাই চিল্লাচিল্লি করে সেখান থেকে মিনার মৃত দেহ উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং বলে মিনাকে শাপে দংশন করেছে। এ বিষয় নিয়ে এখন মামলার প্রক্রিয়া চলছে।