দুই গ্রুপ মুখোমুখিতে ডিমলায় বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পন্ড॥ পুলিশ মোতায়েন
https://www.obolokon24.com/2017/09/bnp.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ১ সেপ্টেম্বর॥
দুই গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান নেয়ায় শুক্রবার (১লা সেপ্টেম্বর) বিএনপির ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পন্ড হয়ে গেছে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায়। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের জন্য উভয় গ্রুপ দলীয় কার্যালয়ে একই সময় পৃথক ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচী পালনের ঘোষনা দেয়ায় উভয় গ্রুপের নেতা কর্মীদের মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছিল। তাদের মধ্যে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিএনপি অফিস দখলকে কেন্দ্র করে উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীকে উপজেলা বিএনপি অফিস হতে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
পুলিশের তাড়া থেয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতি রইছুল আলম চৌধুরী তার কলেজ সড়কের বাসভবনের সামনে এবং গাজী গ্রুপ বিএনপির অফিসের অদুরে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের চেস্টা করলে নেতাকর্মীদের মধ্যে পুনরায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ফলে পুলিশ উভয়কে সরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
বিএনপির গাজী গ্রুপের নেতাকর্মীদের অভিযোগ দীর্ঘদিন রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় উপজেলা সভাপতি রইছুল আলম চৌধুরী ৭ বছর ধরে উপজেলা বিএনপি অফিসে পা রাখেননি। সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতেন সাধারন সম্পাদক আমিনুজ্জামান গাজী।
এ অবস্থায় রইছুল আলম চৌধুরী সাধারন সম্পাদক আমিনুজ্জামান গাজীকে সরিয়ে নতুন কমিটিতে সাধারন সম্পাদক তৈরী করেন তার নিকট আতœীয় আমিনুর রহমানকে। এ নিয়েও চলে উত্তেজনা।
এ অবস্থায় রইছুল আলম চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক আমিনুজ্জামান গাজী বিএনপি প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনে পৃথক পৃথক কর্মসুচি ঘোষনা করে।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ স¤পাদক আমিনুজ্জামান গাজী জানান, রইছুল আলম চৌধুরী দীর্ঘ ৭ বছর ধরে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়। হঠাৎ করে তিনি তার অনুসারীদের নিয়ে আমাকে গোপনে সাধারন সম্পাদ পদ হতে সরিঢে একটি পকেট কমিটি অনুমোদন এনে দলীয় কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের চিঠি বিতরণ করে। আমরা ওই কমিটি প্রত্যাখান করে আমরাও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনে কর্মসুটি ঘোষনা করি এবং সুবিধাবাদী রইছুল আলম ও তা অনুসারিদের প্রতিহত করার ঘোষনা করি।
উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা থাকায় ডিমলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে প্রশাসন। আমাদের উভয় গ্রুপকে সরিয়ে দেয়ায় আমরা প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করতে পারিনি। যা পন্ড হয়ে যায়।
অপর দিকে রইছুল আলমের সাথে কথা বলার চেস্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনি তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডঃ আনিসুল আরেফিন চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক সামচ্ছুজ্জামান জামান সাংবাদিকদের নিকট কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ডিমলা থানার ওসি মোজাম্মেলহোসেন সাংবাদিকদের বলেন বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জেরে
দলটি প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনে উত্তেজনা দেখা দেয়ায় উপজেলা শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি উপজেলা বিএনপি অফিস হতে তাদের নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেয়া হয়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক বলে ওসি দাবি করেন।
দুই গ্রুপ মুখোমুখি অবস্থান নেয়ায় শুক্রবার (১লা সেপ্টেম্বর) বিএনপির ৩৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পন্ড হয়ে গেছে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায়। প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের জন্য উভয় গ্রুপ দলীয় কার্যালয়ে একই সময় পৃথক ভাবে বিভিন্ন কর্মসূচী পালনের ঘোষনা দেয়ায় উভয় গ্রুপের নেতা কর্মীদের মাঝে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছিল। তাদের মধ্যে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা সেখানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিএনপি অফিস দখলকে কেন্দ্র করে উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীকে উপজেলা বিএনপি অফিস হতে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ।
পুলিশের তাড়া থেয়ে উপজেলা বিএনপির সভাপতি রইছুল আলম চৌধুরী তার কলেজ সড়কের বাসভবনের সামনে এবং গাজী গ্রুপ বিএনপির অফিসের অদুরে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের চেস্টা করলে নেতাকর্মীদের মধ্যে পুনরায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ফলে পুলিশ উভয়কে সরিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
বিএনপির গাজী গ্রুপের নেতাকর্মীদের অভিযোগ দীর্ঘদিন রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় উপজেলা সভাপতি রইছুল আলম চৌধুরী ৭ বছর ধরে উপজেলা বিএনপি অফিসে পা রাখেননি। সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতেন সাধারন সম্পাদক আমিনুজ্জামান গাজী।
এ অবস্থায় রইছুল আলম চৌধুরী সাধারন সম্পাদক আমিনুজ্জামান গাজীকে সরিয়ে নতুন কমিটিতে সাধারন সম্পাদক তৈরী করেন তার নিকট আতœীয় আমিনুর রহমানকে। এ নিয়েও চলে উত্তেজনা।
এ অবস্থায় রইছুল আলম চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক আমিনুজ্জামান গাজী বিএনপি প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনে পৃথক পৃথক কর্মসুচি ঘোষনা করে।
উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ স¤পাদক আমিনুজ্জামান গাজী জানান, রইছুল আলম চৌধুরী দীর্ঘ ৭ বছর ধরে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়। হঠাৎ করে তিনি তার অনুসারীদের নিয়ে আমাকে গোপনে সাধারন সম্পাদ পদ হতে সরিঢে একটি পকেট কমিটি অনুমোদন এনে দলীয় কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনের চিঠি বিতরণ করে। আমরা ওই কমিটি প্রত্যাখান করে আমরাও প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনে কর্মসুটি ঘোষনা করি এবং সুবিধাবাদী রইছুল আলম ও তা অনুসারিদের প্রতিহত করার ঘোষনা করি।
উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা থাকায় ডিমলায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে প্রশাসন। আমাদের উভয় গ্রুপকে সরিয়ে দেয়ায় আমরা প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করতে পারিনি। যা পন্ড হয়ে যায়।
অপর দিকে রইছুল আলমের সাথে কথা বলার চেস্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনি তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডঃ আনিসুল আরেফিন চৌধুরী ও সাধারন সম্পাদক সামচ্ছুজ্জামান জামান সাংবাদিকদের নিকট কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।
ডিমলা থানার ওসি মোজাম্মেলহোসেন সাংবাদিকদের বলেন বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জেরে
দলটি প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালনে উত্তেজনা দেখা দেয়ায় উপজেলা শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি উপজেলা বিএনপি অফিস হতে তাদের নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেয়া হয়। পরিস্থিতি স্বাভাবিক বলে ওসি দাবি করেন।