তিস্তায় লাল সংকেত
https://www.obolokon24.com/2017/08/testa.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১২ আগষ্ট॥
ভারি বর্ষনে উজানে ঢলে তিস্তায় ভয়াবহ রূপ ধারন করেছে। শনিবার রাত ৯টায় নীলফামারীর ডিমলার ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার (৫২ দশমিক ৪০) ৩৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা সতর্কীকরন পূর্বাভাস কেন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।এদিকে রাত সারে ৯টায় ভারত তাদের অংশের তিস্তা নদীতে লাল সংকেত জারী করেছে। এ খবর ভারতীয় ২৪ ঘন্টা নিউজের অনলাইন প্রচার করেছে। বাংলাদেশের তিস্তা ব্যারাজ এলাকার ফ্লাড বাইপাস হুমকীর মুখে পড়েছে। যে কোন সময় এটি বিদ্ধস্থ্য হতে পারে। সেখানে অবস্থান করছেন ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজার রহমান। তিনি জানান তিস্তায় ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে।
পানির বৃদ্ধির কারনে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার তিস্তা অববাহিকার গ্রাম ও চর এলাকায় মাইকিং ও ঢোল সহরত করে মানুজনকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডিমলা খালিশাচাঁপানী ইউনিয়নের বাঁইশপুকুরের একটি সাইট বাধ বিধ্বস্থ্য হয়েছে। একই ইউনিয়নের ছোটখাতা ও বানপাড়া গ্রামের ঘর-বাড়ির টিনের চালের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।
ভারি বর্ষনে উজানে ঢলে তিস্তায় ভয়াবহ রূপ ধারন করেছে। শনিবার রাত ৯টায় নীলফামারীর ডিমলার ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার (৫২ দশমিক ৪০) ৩৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে। ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা সতর্কীকরন পূর্বাভাস কেন্দ্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।এদিকে রাত সারে ৯টায় ভারত তাদের অংশের তিস্তা নদীতে লাল সংকেত জারী করেছে। এ খবর ভারতীয় ২৪ ঘন্টা নিউজের অনলাইন প্রচার করেছে। বাংলাদেশের তিস্তা ব্যারাজ এলাকার ফ্লাড বাইপাস হুমকীর মুখে পড়েছে। যে কোন সময় এটি বিদ্ধস্থ্য হতে পারে। সেখানে অবস্থান করছেন ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোস্তাফিজার রহমান। তিনি জানান তিস্তায় ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃস্টি হয়েছে।
পানির বৃদ্ধির কারনে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার তিস্তা অববাহিকার গ্রাম ও চর এলাকায় মাইকিং ও ঢোল সহরত করে মানুজনকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ডিমলা খালিশাচাঁপানী ইউনিয়নের বাঁইশপুকুরের একটি সাইট বাধ বিধ্বস্থ্য হয়েছে। একই ইউনিয়নের ছোটখাতা ও বানপাড়া গ্রামের ঘর-বাড়ির টিনের চালের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।