সৈয়দপুরে খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ শহর রক্ষা বাঁধ এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2017/08/saidpur_74.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
নীলফামারীর সৈয়দপুর খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ শহর রক্ষা বাঁধ ও ভারী বর্ষণে প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।আজ (সোমবার) সকালে তিনি (মন্ত্রী) ওই বাঁধ ও প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করেন। মন্ত্রী প্রথমে সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে পশ্চিম পাটোয়ারীপাড়া এলাকায় খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ এলাকায় যান। সেখানে গিয়ে তিনি নদীর ভেঙ্গে যাওয়া বাঁধ সরেজমিনে দেখেন। এ সময় সেখানে তিনি নীলফামারী জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাছে খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধের বিষয়ে সার্বিক খোঁজ-খবর নেন। এ সময় মন্ত্রী নদীর ভাঙ্গন কবলিত বাঁধ দ্রুত মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের। পরে মন্ত্রী সেখানে উপস্থিত সংবাদিক ও এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সঙ্গেও কথা বলেন।
পরে মন্ত্রী দিনাজপুর- সৈয়দপুর বাইপাস সড়কে গিয়ে খড়খড়িয়া নদীর সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি ও প্লাবিত এলাকাগুলো সরেজমিনে দেখেন।
এ সময় মন্ত্রী সঙ্গে ছিলেন নীলফামারী - ৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলীয় হুইপ আলহাজ্ব মো. শওকত চৌধুরী, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন, সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন সরকার।
এছাড়াও নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম, সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বজলুর রশীদ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলামসহ অন্যান্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ারের একটি বিমানে করে ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৯ টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেন। সৈয়দপুরে গত তিন দিনের প্রবল বর্ষণে প্লাবিত এলাকা ও খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ শহর রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী সড়ক পথে দিনাজপুর উদ্দেশ্যে যান।
প্রসঙ্গত, গত রবিবার সকালে সৈয়দপুর শহরের পশ্চিম দিক দিয়ে প্রবাহিত খড়খড়িয়া নদীর শহর রক্ষা বাঁধ দুই টি জায়গায় ভেঙ্গে যায়। বাঁধের ভেঙ্গে যাওয়া অংশ নিয়ে নদীর পানি প্রবল বেগে আশপাশের এলাকায় ঢুকতে থাকে। এতে করে করে পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল, সৈয়দপুর মহাবিদ্যালয়সহ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়ে অনেক বাসাবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ে। শহরের এসব এলাকার মানুষ বাড়ি ঘর ছেড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নেয়।
বর্তমানে তারা সে সব আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুর খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ শহর রক্ষা বাঁধ ও ভারী বর্ষণে প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।আজ (সোমবার) সকালে তিনি (মন্ত্রী) ওই বাঁধ ও প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করেন। মন্ত্রী প্রথমে সৈয়দপুর শহরের উপকন্ঠে পশ্চিম পাটোয়ারীপাড়া এলাকায় খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ এলাকায় যান। সেখানে গিয়ে তিনি নদীর ভেঙ্গে যাওয়া বাঁধ সরেজমিনে দেখেন। এ সময় সেখানে তিনি নীলফামারী জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের কাছে খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধের বিষয়ে সার্বিক খোঁজ-খবর নেন। এ সময় মন্ত্রী নদীর ভাঙ্গন কবলিত বাঁধ দ্রুত মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের। পরে মন্ত্রী সেখানে উপস্থিত সংবাদিক ও এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সঙ্গেও কথা বলেন।
পরে মন্ত্রী দিনাজপুর- সৈয়দপুর বাইপাস সড়কে গিয়ে খড়খড়িয়া নদীর সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি ও প্লাবিত এলাকাগুলো সরেজমিনে দেখেন।
এ সময় মন্ত্রী সঙ্গে ছিলেন নীলফামারী - ৪ (সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য ও বিরোধী দলীয় হুইপ আলহাজ্ব মো. শওকত চৌধুরী, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন, সৈয়দপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন সরকার।
এছাড়াও নীলফামারী জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম, সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বজলুর রশীদ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলামসহ অন্যান্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে পানি সম্পদ মন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ারের একটি বিমানে করে ঢাকা থেকে সকাল সাড়ে ৯ টায় সৈয়দপুর বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেন। সৈয়দপুরে গত তিন দিনের প্রবল বর্ষণে প্লাবিত এলাকা ও খড়খড়িয়া নদীর ক্ষতিগ্রস্থ শহর রক্ষা বাঁধ পরিদর্শন শেষে মন্ত্রী সড়ক পথে দিনাজপুর উদ্দেশ্যে যান।
প্রসঙ্গত, গত রবিবার সকালে সৈয়দপুর শহরের পশ্চিম দিক দিয়ে প্রবাহিত খড়খড়িয়া নদীর শহর রক্ষা বাঁধ দুই টি জায়গায় ভেঙ্গে যায়। বাঁধের ভেঙ্গে যাওয়া অংশ নিয়ে নদীর পানি প্রবল বেগে আশপাশের এলাকায় ঢুকতে থাকে। এতে করে করে পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল, সৈয়দপুর মহাবিদ্যালয়সহ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়ে অনেক বাসাবাড়িতে পানি ঢুকে পড়ে। শহরের এসব এলাকার মানুষ বাড়ি ঘর ছেড়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নেয়।
বর্তমানে তারা সে সব আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছেন।