সৈয়দপুরে স্কুলের বৈদ্যুতিক পাখা খুলে পড়ে ৪ শিক্ষার্থী আহত
https://www.obolokon24.com/2017/08/saidpur_22.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২২ আগস্ট॥
স্কুল কক্ষের বৈদ্যুতিক পাখা খুলে পড়ে ৪ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত রবিবার (২০ আগষ্ট) বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের আমিনুল হক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ক্লাস রুমে।
আহত ছাত্ররা হলেন, বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র শাহিন আলম, খুরশিদ ইসলাম, রফিক ও আমির। এদের মধ্যে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত শাহিনকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকী তিনজনকে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে।
গতকাল সোমবার (২০ আগষ্ট) সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভর্তি থাকা শাহিন জানায়, তারা ক্লাস করছিল। এ সময় সিলিং ফ্যানটি খুলে তাদের ওপর পড়ে। তারপর আর সে কিছু বলতে পারেনা। শাহিনের বাবা জাহিদ হোসেন জানান, আল্লার দয়ায় আমার সন্তান আজ বেঁচে আছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহিনের সকল চিকিৎসা ব্যয়ভার বহন করছেন।
প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মাহবুবার রহমান বলেন, বৈদ্যুতিক পাখাটি পুরানো ছিল। ফলে তার স্ক্রু গুলো ক্ষয় হয়ে খুলে পড়েছে। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, এটি একটি অনাকাংখিত ঘটনা।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বজলুর রশীদ বলেন, বিষয়টি শুনে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাকিরুল হাসান ও সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেন সহ হাসপাতালে ছুটে গিয়েছি। শাহিনের চিকিৎসার খোঁজখবর নিয়েছি। সে ভালো আছে। উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে তাদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম যাচাই করে ব্যবহার করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। #
স্কুল কক্ষের বৈদ্যুতিক পাখা খুলে পড়ে ৪ শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত রবিবার (২০ আগষ্ট) বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের আমিনুল হক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ক্লাস রুমে।
আহত ছাত্ররা হলেন, বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেনীর ছাত্র শাহিন আলম, খুরশিদ ইসলাম, রফিক ও আমির। এদের মধ্যে মাথায় আঘাতপ্রাপ্ত শাহিনকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকী তিনজনকে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে।
গতকাল সোমবার (২০ আগষ্ট) সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভর্তি থাকা শাহিন জানায়, তারা ক্লাস করছিল। এ সময় সিলিং ফ্যানটি খুলে তাদের ওপর পড়ে। তারপর আর সে কিছু বলতে পারেনা। শাহিনের বাবা জাহিদ হোসেন জানান, আল্লার দয়ায় আমার সন্তান আজ বেঁচে আছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক শাহিনের সকল চিকিৎসা ব্যয়ভার বহন করছেন।
প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মাহবুবার রহমান বলেন, বৈদ্যুতিক পাখাটি পুরানো ছিল। ফলে তার স্ক্রু গুলো ক্ষয় হয়ে খুলে পড়েছে। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে তিনি বলেন, এটি একটি অনাকাংখিত ঘটনা।
সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বজলুর রশীদ বলেন, বিষয়টি শুনে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাকিরুল হাসান ও সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেন সহ হাসপাতালে ছুটে গিয়েছি। শাহিনের চিকিৎসার খোঁজখবর নিয়েছি। সে ভালো আছে। উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে তাদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম যাচাই করে ব্যবহার করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। #