সৈয়দপুরে গলায় ফাঁস দিয়ে গৃহবধুর আত্মহত্যা
https://www.obolokon24.com/2017/08/saidpur_21.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি :
সৈয়দপুরে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে মোছা. লাবনী (৩২) নামে দুই সন্তানের জননী এক গৃহবধু আত্মহত্যা করেছে। রবিবার রাতে শহরের কয়ানিজপাড়াস্থ বাড়ি থেকে ওই গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তার মৃত্যু রহস্যজনক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশ জানায়, জনৈক রবিউল ইসলামের স্ত্রী মোছা. লাবনী। তারা শহরের কয়ানিজপাড়া এলাকার ভাড়ায় থাকেন। ঘটনার দিন গত রবিবার সন্ধ্যায় গৃহবধু লাবনী ঘুমানোর কথা বলে বাসার শয়ন কক্ষে ঘুমাতে যায়। আর এ সময় পাশে রুমে বসে ষষ্ঠ ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়–য়া তাঁর ছেলে মেয়ে পড়ালেখা করছিল। এক পর্যায়ে মেয়ে তাঁর মা লাবনীকে চা খাওয়ার জন্য ডাকতে করে। কিন্তু পাশের রুম থেকে মায়ের কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে বন্ধ রুমের দরজা খুলে জানালার গ্রীলের সাথে মায়ের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় সে। এ সময় তার আত্মচিৎকারে পাশের ঘর থেকে তাঁর বড় ভাই ছুঁটে আসে। খবর পেয়ে বাইরে থাকা গৃহবধুর স্বামী রবিউল ইসলামও বাড়িতে ছুঁটে আসেন। পরে স্বামী রবিউল তাঁর দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে সৈয়দপুর থানায় গিয়ে ঘটনাটি জানায়। এরপর সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলামের উপস্থিতিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। এ সময় লাশের গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল। গৃহবধুর স্বামী শহরের প্লাজা মার্কেটের একটি টেলিকম দোকানের কর্মচারী।
স্থানীয় লোকজন জানায়, ওই গৃহবধু অনেক ঋণী হয়ে পড়েছিল। তার নামে আদালতে ১০ লাখ টাকার চেক ডিজঅনার মামলাও রয়েছে। সংসারের বিপুল পরিমাণ ঋণের কারণে ওই গৃহবধুর আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে স্থানীয়দের ধারণা। তবে জানাজার গ্রীলের সঙ্গে তার মরদেহটি যে অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করা সম্ভব নয়। তাই ত৭ার মৃত্যু নিয়ে এলাকায় রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) তাজ উদ্দিন জানান , এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সৈয়দপুরে গলায় ওড়না দিয়ে ফাঁস লাগিয়ে মোছা. লাবনী (৩২) নামে দুই সন্তানের জননী এক গৃহবধু আত্মহত্যা করেছে। রবিবার রাতে শহরের কয়ানিজপাড়াস্থ বাড়ি থেকে ওই গৃহবধুর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তার মৃত্যু রহস্যজনক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুলিশ জানায়, জনৈক রবিউল ইসলামের স্ত্রী মোছা. লাবনী। তারা শহরের কয়ানিজপাড়া এলাকার ভাড়ায় থাকেন। ঘটনার দিন গত রবিবার সন্ধ্যায় গৃহবধু লাবনী ঘুমানোর কথা বলে বাসার শয়ন কক্ষে ঘুমাতে যায়। আর এ সময় পাশে রুমে বসে ষষ্ঠ ও দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়–য়া তাঁর ছেলে মেয়ে পড়ালেখা করছিল। এক পর্যায়ে মেয়ে তাঁর মা লাবনীকে চা খাওয়ার জন্য ডাকতে করে। কিন্তু পাশের রুম থেকে মায়ের কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে বন্ধ রুমের দরজা খুলে জানালার গ্রীলের সাথে মায়ের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় সে। এ সময় তার আত্মচিৎকারে পাশের ঘর থেকে তাঁর বড় ভাই ছুঁটে আসে। খবর পেয়ে বাইরে থাকা গৃহবধুর স্বামী রবিউল ইসলামও বাড়িতে ছুঁটে আসেন। পরে স্বামী রবিউল তাঁর দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে সৈয়দপুর থানায় গিয়ে ঘটনাটি জানায়। এরপর সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলামের উপস্থিতিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে গৃহবধুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। এ সময় লাশের গলায় ওড়না পেঁচানো ছিল। গৃহবধুর স্বামী শহরের প্লাজা মার্কেটের একটি টেলিকম দোকানের কর্মচারী।
স্থানীয় লোকজন জানায়, ওই গৃহবধু অনেক ঋণী হয়ে পড়েছিল। তার নামে আদালতে ১০ লাখ টাকার চেক ডিজঅনার মামলাও রয়েছে। সংসারের বিপুল পরিমাণ ঋণের কারণে ওই গৃহবধুর আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে স্থানীয়দের ধারণা। তবে জানাজার গ্রীলের সঙ্গে তার মরদেহটি যে অবস্থায় উদ্ধার করা হয় তাতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করা সম্ভব নয়। তাই ত৭ার মৃত্যু নিয়ে এলাকায় রহস্যের সৃষ্টি হয়েছে।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) তাজ উদ্দিন জানান , এ ব্যাপারে স্থানীয় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।