রংপুরের পীরগঞ্জে বিশ্বরোডে হাট! জনদুর্ভোগ চরমে
https://www.obolokon24.com/2017/08/rangpur_56.html
মামুনুররশিদ মেরাজুল রংপুর পীরগঞ্জ থেকে ঃ
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের পার্শ্বেই রামনাথপুর ইউনিয়নের খেজমতপুরে বিশ্বরোডের উপরে বিভাগের মধ্যে প্রশিদ্ধ কচুর হাট। প্রতিদিন হাট বসার কারনে শত শত জরুরী কাজের প্রয়োজনীয় যাত্রী, রোগী পরিবহনের এম্বুলেন্স ঘন্টার পর ঘন্টা যানযটের কারনে দাড়িয়ে থাকতে হয়। এলাকাবাসী ও যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা না করে স্থানীয় প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নাই। রংপুর বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বড় কচুর হাট পীরগঞ্জের খেজমতপুরে। হাটটি প্রতিদিন কচু কেনা-বেচা হয়। কিন্তু হাটের জন্য নির্ধারিত স্থান থাকলেও শুধুমাত্র অজানা কারনে বিশ্বরোডের দুই পার্শ্বে সারিবদ্ধভাবে বস্তুগুলো রাখা হয় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানীর জন্য ট্রাকগুলি বিশ্বরোডেই মাল বোঝাই করা হয়। কচু নিয়ে আসা রিক্স-ভ্যান, গাড়ি সব মিলিয়ে রাস্তার উপরে সব সময় যানযট লেগেই থাকে। এতে করে জরুরী প্রয়োজনীয় যাত্রী, এ্যাম্বুলেন্স সহ যানবাহনগুলি ঘন্টার পর ঘন্টা ঠাই দাড়িয়ে থাকে। একাধিক কচু বিক্রেতা ও আড়তদারের সাথে কথা বলে জানা গেছে যানযটের কারনে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল। হাটের নির্ধারিত জায়গা থাকা স্বত্ত্বেও শুধুমাত্র ক্ষমতার জোরে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার জন্য রাস্তার উপরে হাটটি বসানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হাট ইজারাদার ইউপি সদস্য মোজাফ্ফর হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন বাইশ লক্ষ টাকা দিয়ে এক বছরের জন্য সরকারের নিকট থেকে হাটের লিজ গ্রহণ করা হয়েছে। হাটের নির্ধারিত জায়গায় জনগণ কচু নিয়ে যায়না। আমার করার কি আছে ? বর্তমান যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী সামনে ঈদুল আযহা উপলক্ষে যানবাহন নির্বিঘœ ভাবে চলার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া স্বত্বেও উক্ত হাটটির ব্যাপারে কথার ফুলঝড়ি মাত্র। যাত্রী সাধারণ ও অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষার জন্য অতি দ্রুত কচুর হাটটি নির্ধারিত স্থানে বসানোর জন্য দাবী জানাচ্ছে হাটে ক্রেতা-বিক্রতারা।
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলা সদরের পার্শ্বেই রামনাথপুর ইউনিয়নের খেজমতপুরে বিশ্বরোডের উপরে বিভাগের মধ্যে প্রশিদ্ধ কচুর হাট। প্রতিদিন হাট বসার কারনে শত শত জরুরী কাজের প্রয়োজনীয় যাত্রী, রোগী পরিবহনের এম্বুলেন্স ঘন্টার পর ঘন্টা যানযটের কারনে দাড়িয়ে থাকতে হয়। এলাকাবাসী ও যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা চিন্তা না করে স্থানীয় প্রশাসন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নাই। রংপুর বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বড় কচুর হাট পীরগঞ্জের খেজমতপুরে। হাটটি প্রতিদিন কচু কেনা-বেচা হয়। কিন্তু হাটের জন্য নির্ধারিত স্থান থাকলেও শুধুমাত্র অজানা কারনে বিশ্বরোডের দুই পার্শ্বে সারিবদ্ধভাবে বস্তুগুলো রাখা হয় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানীর জন্য ট্রাকগুলি বিশ্বরোডেই মাল বোঝাই করা হয়। কচু নিয়ে আসা রিক্স-ভ্যান, গাড়ি সব মিলিয়ে রাস্তার উপরে সব সময় যানযট লেগেই থাকে। এতে করে জরুরী প্রয়োজনীয় যাত্রী, এ্যাম্বুলেন্স সহ যানবাহনগুলি ঘন্টার পর ঘন্টা ঠাই দাড়িয়ে থাকে। একাধিক কচু বিক্রেতা ও আড়তদারের সাথে কথা বলে জানা গেছে যানযটের কারনে ইতিপূর্বে বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছিল। হাটের নির্ধারিত জায়গা থাকা স্বত্ত্বেও শুধুমাত্র ক্ষমতার জোরে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করার জন্য রাস্তার উপরে হাটটি বসানো হয়েছে। এ ব্যাপারে হাট ইজারাদার ইউপি সদস্য মোজাফ্ফর হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন বাইশ লক্ষ টাকা দিয়ে এক বছরের জন্য সরকারের নিকট থেকে হাটের লিজ গ্রহণ করা হয়েছে। হাটের নির্ধারিত জায়গায় জনগণ কচু নিয়ে যায়না। আমার করার কি আছে ? বর্তমান যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী সামনে ঈদুল আযহা উপলক্ষে যানবাহন নির্বিঘœ ভাবে চলার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেয়া স্বত্বেও উক্ত হাটটির ব্যাপারে কথার ফুলঝড়ি মাত্র। যাত্রী সাধারণ ও অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষার জন্য অতি দ্রুত কচুর হাটটি নির্ধারিত স্থানে বসানোর জন্য দাবী জানাচ্ছে হাটে ক্রেতা-বিক্রতারা।