পঞ্চগড়ের হাড়িভাসা ইউনিয়নে বন্যায় সড়ক ভাঙ্গনের কারণে চরম ভোগান্তিতে এলাকাবাসী
https://www.obolokon24.com/2017/08/panchagar_28.html
মো: তোতা মিয়া, পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলার ৭নং হাড়িাভাসা ইউনিয়নের সাহেব বাজার হতে মডেল যাতায়াতের প্রধান যোগাযোগ সড়কটি বন্যায় তিস্তা ভাঙ্গা ব্রীজ ঘেষে তিন ভাগ ভেঙ্গে ধসে পরেছে। বর্তমানে শুধু পায়ে হেটে বা সাইকেল নিয়ে যাতায়াত করছে মানুষ। যে কোন সময় সেখানে দূঘনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছে এলাকার সাধারন জনগন। ঝুঁকিপূর্ন রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করছে স্কুল পড়–য়া হাজারো শিক্ষার্থী ও জনগন। বর্ষার পানি নি:স্কাশনের একমাত্র তিস্তাভাঙ্গা এই ব্রীজ। বর্ষার পানিতে প্রচুর পরিমানে চাপ সৃষ্টি হয় এই সেতু ও রাস্তার উপর। এবার পানির চাপে দূর্বল সড়রটি ব্রীজ ঘেসে ভেঙ্গে পরেছে। তিস্তা ভাঙ্গা ব্রীজটি যখন পানি নি:স্কাশনের একমাত্র পথ সেখানে ব্রীজটি ছোট নির্মান করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায় ব্রীজটি বড় করে নির্মান করলে পানি নি:স্কাশন বেশি হত। তাহলে দূর্বল সড়কটি ভেঙ্গে ধসে পড়ত না। এলাকাবাসী আরো জানায় সঠিক কাজ ও পরিকল্পনা না থাকায় আজ ব্রীজ এবং সড়ক অচল হয়ে পরেছে। বর্তমানে সড়কটি এখন যাতায়াতের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় চরম বিপাকে পড়ে ঐ এলাকার শিক্ষার্থী সহ নানান শ্রেণীর মানুষ। হাড়িভাসা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: শাহীদ নূরে আলম জানায় তিস্তা ভাঙ্গা ব্রীজ ও রাস্তাটি সংস্কার করা জরুরী হয়ে পরেছে। সংস্কার হলে ওখানকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসল সহজে অপ্ল সময়ে বাজার করতে পারেন। তিনি দ্রুততম সময়ে ব্রীজ ও সড়ক সংস্কারের দাবী জানিয়ে উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব আনোয়ার সাহাদত স¤্রাট কে অবগত করেন। এ বিষয়ে এল জি ইডি প্রধান কর্মকর্তাকে অবগত করেছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলার ৭নং হাড়িাভাসা ইউনিয়নের সাহেব বাজার হতে মডেল যাতায়াতের প্রধান যোগাযোগ সড়কটি বন্যায় তিস্তা ভাঙ্গা ব্রীজ ঘেষে তিন ভাগ ভেঙ্গে ধসে পরেছে। বর্তমানে শুধু পায়ে হেটে বা সাইকেল নিয়ে যাতায়াত করছে মানুষ। যে কোন সময় সেখানে দূঘনা ঘটতে পারে বলে জানিয়েছে এলাকার সাধারন জনগন। ঝুঁকিপূর্ন রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করছে স্কুল পড়–য়া হাজারো শিক্ষার্থী ও জনগন। বর্ষার পানি নি:স্কাশনের একমাত্র তিস্তাভাঙ্গা এই ব্রীজ। বর্ষার পানিতে প্রচুর পরিমানে চাপ সৃষ্টি হয় এই সেতু ও রাস্তার উপর। এবার পানির চাপে দূর্বল সড়রটি ব্রীজ ঘেসে ভেঙ্গে পরেছে। তিস্তা ভাঙ্গা ব্রীজটি যখন পানি নি:স্কাশনের একমাত্র পথ সেখানে ব্রীজটি ছোট নির্মান করা হয়েছে। এলাকাবাসী জানায় ব্রীজটি বড় করে নির্মান করলে পানি নি:স্কাশন বেশি হত। তাহলে দূর্বল সড়কটি ভেঙ্গে ধসে পড়ত না। এলাকাবাসী আরো জানায় সঠিক কাজ ও পরিকল্পনা না থাকায় আজ ব্রীজ এবং সড়ক অচল হয়ে পরেছে। বর্তমানে সড়কটি এখন যাতায়াতের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় চরম বিপাকে পড়ে ঐ এলাকার শিক্ষার্থী সহ নানান শ্রেণীর মানুষ। হাড়িভাসা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: শাহীদ নূরে আলম জানায় তিস্তা ভাঙ্গা ব্রীজ ও রাস্তাটি সংস্কার করা জরুরী হয়ে পরেছে। সংস্কার হলে ওখানকার কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসল সহজে অপ্ল সময়ে বাজার করতে পারেন। তিনি দ্রুততম সময়ে ব্রীজ ও সড়ক সংস্কারের দাবী জানিয়ে উপজেলার চেয়ারম্যান জনাব আনোয়ার সাহাদত স¤্রাট কে অবগত করেন। এ বিষয়ে এল জি ইডি প্রধান কর্মকর্তাকে অবগত করেছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান।