নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তিনজনের মৃত্যু॥ আহত দুই
https://www.obolokon24.com/2017/08/nilphamari_47.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৬ আগষ্ট॥
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নীলফামারীতে পৃথক ঘটনায় রবিবার দুই বোন ও এক গৃহবধু সহ তিন নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন শিশু সহ দুই’জন।
নিহতরা হলেন, নীলফামারী শহরের দক্ষিণ হাড়োয়া গ্রামের মৃত. মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আলিমা আক্তার (৫০) ও তার বড় বোন মৃত. মজিবর রহমানের স্ত্রী জামিলা আক্তার (৬০)। এঘটনায় একই পরিবারের রবিউল ইসলাম (৪৫) ও তার ছেলে রাজ ইসলাম (৫)আহত হয়েছেন। তাদেরকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর নিহত গৃহবধু মৌসুমী আক্তার (২৫) নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের দক্ষিণ চাঁদখানা শাহপাড়া গ্রামের আহাদ আলী শাহ্ স্ত্রী।
নীলফামারী শহরের দক্ষিণ হাড়োয়া মহল্লার ঘটনায় নিহত আলিমার দেবর মতিয়ার রহমান জানান, রবিবার দুপুরে বাড়ির ভেতরে একটি ঘরে বিদ্যুতের ছেড়া তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়েন দুই বোন আলিমা আক্তার ও জামিলা আক্তার। এ অবস্থায় আমার ছোট ভাই (আলিমার অপর দেবর) রবিউল ইসলাম ও রবিউলের ছেলে রাজ ইসলাম এগিয়ে এলে তারাও বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক আলিমা আক্তার ও জামিলা আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত আলিমার বাড়িতেই বসবাস করতেন তার বড় বোন জামিলা আক্তার বলে জানান আলিমার ছেলে মো. মিন্টু মিয়া।
অপর দিকে বিদ্যুৎ¯পৃষ্ট হয়ে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের দক্ষিণ চাঁদখানা শাহপাড়া গ্রামে মৌসুমী আক্তারের বিষয়ে জানা যায় রবিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে গরুর খামারে টানা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে বিদ্যুৎ¯পৃষ্ট হন মৌসুমী। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে তারাগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
চাঁদখানা ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জুনিয়র প্রকৌশলী আতাউর রহমান বলেন, এই সরু তারে গৃহবধূর মৃত্যু হতে পারে না। পারিবারিক অন্য কোনো বিষয় আছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার।
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নীলফামারীতে পৃথক ঘটনায় রবিবার দুই বোন ও এক গৃহবধু সহ তিন নারীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন শিশু সহ দুই’জন।
নিহতরা হলেন, নীলফামারী শহরের দক্ষিণ হাড়োয়া গ্রামের মৃত. মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আলিমা আক্তার (৫০) ও তার বড় বোন মৃত. মজিবর রহমানের স্ত্রী জামিলা আক্তার (৬০)। এঘটনায় একই পরিবারের রবিউল ইসলাম (৪৫) ও তার ছেলে রাজ ইসলাম (৫)আহত হয়েছেন। তাদেরকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অপর নিহত গৃহবধু মৌসুমী আক্তার (২৫) নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের দক্ষিণ চাঁদখানা শাহপাড়া গ্রামের আহাদ আলী শাহ্ স্ত্রী।
নীলফামারী শহরের দক্ষিণ হাড়োয়া মহল্লার ঘটনায় নিহত আলিমার দেবর মতিয়ার রহমান জানান, রবিবার দুপুরে বাড়ির ভেতরে একটি ঘরে বিদ্যুতের ছেড়া তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়েন দুই বোন আলিমা আক্তার ও জামিলা আক্তার। এ অবস্থায় আমার ছোট ভাই (আলিমার অপর দেবর) রবিউল ইসলাম ও রবিউলের ছেলে রাজ ইসলাম এগিয়ে এলে তারাও বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়েন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করান। হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক আলিমা আক্তার ও জামিলা আক্তারকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহত আলিমার বাড়িতেই বসবাস করতেন তার বড় বোন জামিলা আক্তার বলে জানান আলিমার ছেলে মো. মিন্টু মিয়া।
অপর দিকে বিদ্যুৎ¯পৃষ্ট হয়ে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলার চাঁদখানা ইউনিয়নের দক্ষিণ চাঁদখানা শাহপাড়া গ্রামে মৌসুমী আক্তারের বিষয়ে জানা যায় রবিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে গরুর খামারে টানা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে বিদ্যুৎ¯পৃষ্ট হন মৌসুমী। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে তারাগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
চাঁদখানা ইউপি চেয়ারম্যান হাফিজার রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জুনিয়র প্রকৌশলী আতাউর রহমান বলেন, এই সরু তারে গৃহবধূর মৃত্যু হতে পারে না। পারিবারিক অন্য কোনো বিষয় আছে কিনা খতিয়ে দেখা দরকার।