২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় নীলফামারীতে বিক্ষোভ ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2017/08/nilphamari22.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২১ আগস্ট॥
রক্তাক্ত ও কলঙ্কময় ২১ আগস্ট। বাংলাদেশের ইতিহাসের এক নারকীয় সন্ত্রাসী হামলার ১৩তম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট এইদিনে রাজধানী ঢাকায় আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো হয় নজিরবিহীন এক হত্যাযজ্ঞ। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেডের দানবীয় ত্রাস আক্রান্ত করে মানবতাকে। গুলিস্তানের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে ভয়াবহ হামলার শিকার হন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। হামলার ধরন ও প্রচন্ডতা থেকে ¯পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যেকোনও মূল্যে শেখ হাসিনাকে হত্যা করাই ছিল ওই গ্রেনেড ও গুলিবর্ষণের উদ্দেশ্য। ওই সময় আওয়ামী লীগের নেতারা শেখ হাসিনাকে ঘিরে ধরে মানববর্ম রচনা করে রক্ষা করেছিলেন। তবে নিহত হন দলের মহিলা বিষয়ক স¤পাদক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল¬ুর রহমানের সহধর্মিনী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নেতা-কর্মী। আহত হন পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী। তাদের অনেকেই আজও পঙ্গু অবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
ওই ঘটনার হত্যার বিচারের রায় কার্যকরের দাবীতে নীলফামারীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে জেলা শহরের শহীদ মিনার চত্বর হতে নীলফামারী পৌর আওয়ামী লীগের আয়োজনে জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহনে সারা দেশের ন্যায় এই কর্মসুচি পালনে শহরে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রর্দক্ষিণ শেষে পুনরায় শহীদ মিনার চত্বরে এসে সমাবেশ করে।
পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসফিকুল ইসলাম রিন্টুর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারন সম্পাদক মমতাজুল হক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিকজোটের আহবায়ক আহসান রহিম মঞ্জিল, শ্রমিকলীগের সাধারন সম্পাদক আমজাদ হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আল মাসুদ আলাল, মহিলা যুবলীগের সভাপতি আরিফা সুলতানা লাভলী, শ্রমিক নেতা দেওয়ানজকি, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক দীপক চক্রবর্তী,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ আপেল, সাধারন সম্পাদক মাসুদ সরকার মাসুদ প্রমুখ।
রক্তাক্ত ও কলঙ্কময় ২১ আগস্ট। বাংলাদেশের ইতিহাসের এক নারকীয় সন্ত্রাসী হামলার ১৩তম বার্ষিকী। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট এইদিনে রাজধানী ঢাকায় আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো হয় নজিরবিহীন এক হত্যাযজ্ঞ। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেডের দানবীয় ত্রাস আক্রান্ত করে মানবতাকে। গুলিস্তানের বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে ভয়াবহ হামলার শিকার হন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। হামলার ধরন ও প্রচন্ডতা থেকে ¯পষ্ট হয়ে গিয়েছিল যেকোনও মূল্যে শেখ হাসিনাকে হত্যা করাই ছিল ওই গ্রেনেড ও গুলিবর্ষণের উদ্দেশ্য। ওই সময় আওয়ামী লীগের নেতারা শেখ হাসিনাকে ঘিরে ধরে মানববর্ম রচনা করে রক্ষা করেছিলেন। তবে নিহত হন দলের মহিলা বিষয়ক স¤পাদক ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল¬ুর রহমানের সহধর্মিনী আইভি রহমানসহ ২৪ জন নেতা-কর্মী। আহত হন পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী। তাদের অনেকেই আজও পঙ্গু অবস্থায় মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
ওই ঘটনার হত্যার বিচারের রায় কার্যকরের দাবীতে নীলফামারীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে জেলা শহরের শহীদ মিনার চত্বর হতে নীলফামারী পৌর আওয়ামী লীগের আয়োজনে জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহনে সারা দেশের ন্যায় এই কর্মসুচি পালনে শহরে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রর্দক্ষিণ শেষে পুনরায় শহীদ মিনার চত্বরে এসে সমাবেশ করে।
পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসফিকুল ইসলাম রিন্টুর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, সাধারন সম্পাদক মমতাজুল হক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, জেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিকজোটের আহবায়ক আহসান রহিম মঞ্জিল, শ্রমিকলীগের সাধারন সম্পাদক আমজাদ হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আল মাসুদ আলাল, মহিলা যুবলীগের সভাপতি আরিফা সুলতানা লাভলী, শ্রমিক নেতা দেওয়ানজকি, স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি কামরুল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক দীপক চক্রবর্তী,জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মনিরুল হাসান শাহ আপেল, সাধারন সম্পাদক মাসুদ সরকার মাসুদ প্রমুখ।