কুড়িগ্রামে বন্যা কমলেও কমেনি বানভাসীদের দুর্ভোগ
https://www.obolokon24.com/2017/08/kurigram_20.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তাসহ ১৬টি নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও দুর্ভোগ কমেনি বানভাসিদের।
ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ৩২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এখনো তলিয়ে আছে চরাঞ্চলের বেশির ভাগ ঘরবাড়ি। ফলে বাড়িতে ফিরতে পারছে না বানভাসিরা। এখনও উঁচু বাঁধ, পাকা সড়ক ও নৌকায় বসবাস করছেন দুর্গম চরাঞ্চলের বানভাসি পরিবার।
টানা ৭ দিন পানিবন্দি থাকায় খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যা দুর্গত এলকার মানুষ। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গো-খাদ্যের তীব্র সংকট। ছড়িয়ে পড়েছে পানি বাহিত নানা রোগ। বন্যা দুর্গত এলাকায় চলছে ত্রাণের জন্য হাহাকার। নৌকা দেখলেই ত্রাণের আশায় ছুটছে বানভাসিরা।
সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণে সমন্বয়হীনতায় দুর্গম চরাঞ্চলের বন্যা দুর্গতদের ভাগ্যে জুটছে না কিছুই।
এখনো বন্ধ রয়েছে ৫ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। জেলা প্রশাসক থেকে এ পর্যন্ত ৩০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, ৯৫১ মেট্রিক টন চাল এবং দুই হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হলেও তা ৪ লক্ষাধিক বানভাসির জন্য অপ্রতুল।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী রোববার কুড়িগ্রামের রাজারহাটে বন্যা দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করবেন।
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তাসহ ১৬টি নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও দুর্ভোগ কমেনি বানভাসিদের।
ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপৎসীমার ৪৪ সেন্টিমিটার ও ধরলার পানি বিপৎসীমার ৩২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় এখনো তলিয়ে আছে চরাঞ্চলের বেশির ভাগ ঘরবাড়ি। ফলে বাড়িতে ফিরতে পারছে না বানভাসিরা। এখনও উঁচু বাঁধ, পাকা সড়ক ও নৌকায় বসবাস করছেন দুর্গম চরাঞ্চলের বানভাসি পরিবার।
টানা ৭ দিন পানিবন্দি থাকায় খাদ্য সংকটে পড়েছে বন্যা দুর্গত এলকার মানুষ। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ খাবার পানি ও গো-খাদ্যের তীব্র সংকট। ছড়িয়ে পড়েছে পানি বাহিত নানা রোগ। বন্যা দুর্গত এলাকায় চলছে ত্রাণের জন্য হাহাকার। নৌকা দেখলেই ত্রাণের আশায় ছুটছে বানভাসিরা।
সরকারি, বেসরকারি ও ব্যক্তি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণে সমন্বয়হীনতায় দুর্গম চরাঞ্চলের বন্যা দুর্গতদের ভাগ্যে জুটছে না কিছুই।
এখনো বন্ধ রয়েছে ৫ শতাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। জেলা প্রশাসক থেকে এ পর্যন্ত ৩০ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, ৯৫১ মেট্রিক টন চাল এবং দুই হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হলেও তা ৪ লক্ষাধিক বানভাসির জন্য অপ্রতুল।
এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী রোববার কুড়িগ্রামের রাজারহাটে বন্যা দুর্গতদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করবেন।